Remove ads
ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
অ্যান্থনি উইবার টনি হোয়াইট (ইংরেজি: Tony White; জন্ম: ২০ নভেম্বর, ১৯৩৮) সেন্ট মাইকেলের ব্রাইটন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বার্বাডীয় বংশোদ্ভূত সাবেক ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৬০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়কালে অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | অ্যান্থনি উইবার হোয়াইট | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ২০ নভেম্বর, ১৯৩৮ ব্রাইটন, সেন্ট মাইকেল, বার্বাডোস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | লেগ স্পিন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | অল-রাউন্ডার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ১২২) | ৩ মার্চ ১৯৬৫ বনাম অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ২৬ মার্চ ১৯৬৫ বনাম অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৮ জুলাই ২০২০ |
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটে বার্বাডোস দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে খেলতেন। ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি লেগ স্পিন বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন টনি হোয়াইট।
১৯৫৮-৫৯ মৌসুম থেকে ১৯৬৫-৬৬ মৌসুম পর্যন্ত টনি হোয়াইটের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। দৃঢ়প্রত্যয়ী মনোভাবসম্পন্ন অল-রাউন্ডার হিসেবে টনি হোয়াইটের সবিশেষ পরিচিতি ছিল। সময় উপযোগী ইনিংস কিংবা থিতু হয়ে আসা জুটি ভাঙতে অফ স্পিন কিংবা মিডিয়াম পেসের ন্যায় বিশ্বস্ত বোলিং করতেন।
টনি হোয়াইট মাঝারিসারির ব্যাটসম্যান ছিলেন। এছাড়াও, অফ স্পিনার হিসেবে ১৯৫৮ থেকে ১৯৬৫-৬৬ মৌসুম পর্যন্ত বার্বাডোসের পক্ষে খেলেছিলেন তিনি। ১৯৬০-৬১ মৌসুমে ব্যক্তিগত সেরা পরিসংখ্যান গড়েন। ত্রিনিদাদের বিপক্ষে তিনি ৬/৮০ পেয়েছিলেন তিনি। ১৯৬১-৬২ মৌসুমে পঞ্চদলীয় প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত খেলায় ব্রিটিশ গায়ানার বিপক্ষে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ৭৫ রান সংগ্রহ করেন। এছাড়াও, দ্বিতীয় ইনিংসে ৫৪ রান সংগ্রহসহ চার উইকেট পান। তাসত্ত্বেও, তার দল পরাজয়বরণ করেছিল।[১]
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে দুইটিমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ করেছেন টনি হোয়াইট। সবগুলো টেস্টই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলেছিলেন তিনি। ৩ মার্চ, ১৯৬৫ তারিখে কিংস্টনে সফরকারী অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। এরপর, ২৬ মার্চ, ১৯৬৫ তারিখে পোর্ট অব স্পেনে একই দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
১৯৬৩ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের সদস্যরূপে ইংল্যান্ড গমন করেন। তবে, কোন টেস্ট খেলার সুযোগ পাননি। আঘাতপ্রাপ্ত উইলি রড্রিগুয়েজের সহকারী হিসেবে সফরের মাঝামাঝি সময়ে দলে অন্তর্ভুক্ত হন।[২]
১৯৬৪-৬৫ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে নিজস্ব দুই টেস্ট খেলেন। কিংস্টনে অনুষ্ঠিত সিরিজের প্রথম টেস্টে অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয় তার। প্রথম ইনিংসে অপরাজিত ৫৭ রান তুলে দলের পক্ষে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকে পরিণত হন। ১৪৯/৬ থাকা অবস্থায় মাঠে নেমে দলকে ২৩৯ রানে নিয়ে যেতে সমর্থ হন। এছাড়াও, নিচেরসারির তিন উইকেট পান ও দলকে ১৭৯ রানের বিজয়ে ভূমিকা রাখেন।[৩] কিন্তু, ড্র হওয়া দ্বিতীয় টেস্টে ৫২ ওভার বোলিং করলেও কোন উইকেট লাভে সক্ষমতা দেখাতে পারেননি। মাত্র ৭ ও ৪ রান তুলেন তিনি। ফলশ্রুতিতে, তৃতীয় টেস্টে সেম্যুর নার্সকে তার স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছিল।
বর্তমানে তিনি ভেনেজুয়েলায় বসবাস করছেন।[৪]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.