Remove ads
ফেনী জেলার একটি উপজেলা উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
ছাগলনাইয়া বাংলাদেশের ফেনী জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। ধারণা করা হয়, ইংরেজ শাসনামলে দাপ্তরিক নথিতে R এর স্থলে ভুলবশত L লেখার ফলে এ এলাকার নাম সাগরনাইয়া (সাগর যাকে নাইয়ে বা স্নান করিয়ে দেয়) থেকে ছাগলনাইয়া' হয়ে যায়। সুবিধাজনক ভৌগোলিক অবস্থান এবং সীমান্ত সংলগ্ন হওয়ায় ঐতিহাসিকভাবে - বিশেষত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় স্থানটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
ছাগলনাইয়া | |
---|---|
উপজেলা | |
মানচিত্রে ছাগলনাইয়া উপজেলা | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°২′১৪″ উত্তর ৯১°৩০′৫২″ পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
জেলা | ফেনী জেলা |
সদরদপ্তর | ছাগলনাইয়া |
আয়তন | |
• মোট | ১৩৩.৪৯ বর্গকিমি (৫১.৫৪ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[১] | |
• মোট | ১,৭০,৫২৪ |
• জনঘনত্ব | ১,৩০০/বর্গকিমি (৩,৩০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৬৩.১০% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৩৯১০ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ২০ ৩০ ১৪ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
ছাগলনাইয়া উপজেলার অবস্থান ২৩.০৩৬১° উত্তর ৯১.৫১৯৪° পূর্ব। এ উপজেলার উত্তরে ফুলগাজী উপজেলা, দক্ষিণে ফেনী সদর উপজেলা ও চট্টগ্রাম জেলার মীরসরাই উপজেলা, পূর্বে ভারতের ত্রিপুরা, পশ্চিমে পরশুরাম উপজেলা ও ফেনী সদর উপজেলা।
কিছু প্রসিদ্ধ মতানুযায়ী বর্তমান ছাগলনাইয়া কোন এক সময়ে বৌদ্ধ সভ্যতার অন্তর্গত ছিল। পরে উত্তরের পাহাড়ী স্রোতে, প্রাকৃতিক কারণে বা নদী ভাঙ্গনে সাগরে বিলীন হয়ে কালের বিবর্তনে আবার ধীরে ধীরে ভূমি খন্ড খন্ড রুপে জেগে উঠে। ছাগলনাইয়া ভেঙ্গে জেগে ওঠা ভূমির কারণেই এখানে কুমিল্লা বা ত্রিপুরা কিংবা নোয়াখালী বা চট্টগ্রামের উপকূলীয় অঞ্চলের মতো প্রাচীন কোনো স্থাপনার নিদর্শন নেই।
মাত্র কয়েকশ বছর আগেও পুরান রাণীর হাট (আসলে ঘাট) থেকে পশ্চিম ছাগলনাইয়া পর্যন্ত প্রায় ১৪/১৫ মাইল ব্যাপী প্রশস্ত নদী ছিল এবং এ অংশে পরিবহনের একমাত্র মাধ্যম ছিল খেয়া নৌকা। ছাগলনাইয়ার কিছু অংশ অনেক পূর্বেই জেগে উঠে বনজঙ্গলে পূর্ণ হয়। পাহাড়ের নিকট খন্ড স্থান বলে তখন এলাকার নাম হয় খন্ডল। ব্রিটিশ আমলের প্রথম দিকে ছাগলনাইয়ার নামকরণ করা হয়।। সে নামকরণ সম্পর্কেও নির্ভরযোগ্য বিস্তারিত জানা যায় না। অনেকের মতে, আবার সাগর থেকে ছাগল হবার কথা ভুল। নোয়াখালীর উপভাষায় এরকম প্রয়োগ নেই। বগুড়ার রামচন্দ্র চৌধুরী নবাব সরকারের কার্য উপলক্ষে বঙ্গীয় একাদশ শতাব্দীর (খ্রিষ্ঠীয় পঞ্চদশ শতাব্দী) প্রথম ভাগে ভুলুয়ায় (বর্তমানে নোয়াখালী) এসে বদল কোন নামক স্থানে বাস করতে থাকেন। তিনি পরে ত্রিপুরা মহারাজের উচ্চ রাজকর্মচারী নিযুক্ত হন। কোনো এক সময়ে তাকে নিয়ে মহারাজ চন্দ্রনাথ তীর্থে যান। পথিমধ্যে খন্ডলের জঙ্গলপূর্ণ সমতল ভূমি দেখে মহারাজ তা আবাদ করে প্রজাপত্তনের জন্য রামচন্দ্রকে নির্দেশ দেন। তিনি অনেক এলাকার বনজঙ্গল পরিষ্কার করে কিছু এলাকা বিশেষ করে ভুলুয়া থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ব্রাহ্মণ ও কায়স্থ শ্রেণির মানুষদের নিয়ে এসে বসতি পত্তন করেন। পরে তিনি তাঁর আবাদ এলাকা বিস্তৃত করেন। তাঁর তিনপুত্র গজেন্দ্র নারায়ণ, প্রেম নারায়ণ ও শুভেন্দ্র নারায়ণ পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে প্রায় পুরো খন্ডলে বসতি গড়ে তোলেন ও বিভিন্ন এলাকায় ব্রাহ্মণ ও কায়স্থ শ্রেণির মানুষদের নিয়ে আবার বসতি স্থাপন করেন। রামচন্দ্র ও তার পুত্রাদি কর্তৃক খন্ডলের অনেক জায়গা প্রজাপত্তন ও আবাদি হলে ত্রিপুরা মহারাজ তাদেরকে খন্ডলের ইজারাদার নিযুক্ত করেন। এভাবে খন্ডল তথা বর্তমান ছাগলনাইয়ায় মনুষ্য বসতি ও আবাদ শুরু হয়।
শমসের গাজীর আবির্ভাবে এসব জমিদার ইজারাদারদের অবস্থান সঙ্কুচিত হয় ও ক্ষমতা হ্রাস পায়। ঠিক কোন সময় থেকে কী কারণে এ খন্ডল অঞ্চলে মুসলমানের সংখ্যা দ্রুত বাড়তে থাকে সে সম্পর্কে ইতিহাসে বিস্তারিত পাওয়া যায় না। এখনকার চাঁদগাজী মসজিদ প্রাচীন ১৭১২-১৩ সালের। অথচ মুর্শিদাবাদের মুর্শিদকুলী খাঁ ১৭১৭ সালে বাংলার নবাব নিযুক্ত হন। সেই থেকে ১৭৫৭ পর্যন্ত বাংলার নবাবী আমল। তাই অনেকের ধারণা করেন, এ সময়েই এখানে মুসলমানদের সংখ্যা দ্রুত বাড়তে থাকে। নোয়াখালীর অন্যান্য এলাকার মতো কয়েক শ’ বছর আগেই খন্ডল মুসলমান প্রধান এলাকায় পরিণত হয়। উল্লেখ্য, শিলুয়ার শিল সংলগ্ন চৌধুরী বাড়ীর জামে মসজিদটি ১৮৩৪ সালের।
ভূমির ভাঙ্গা-গড়ার সাথে মিল রেখে খন্ডলে জনমানুষের ও নানা উত্থান-পতন ঘটেছে। ধারণা করা হয় যে, প্রাচীন কালে পার্শ্ববর্তী কুমিল্লার, ত্রিপুরা, চট্টগ্রামের মতো খন্ডল তথা ছাগলনাইয়ায়ও (তখন ত্রিপুরার অন্তর্গত) বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী লোকের বসবাস ছিল। প্রধানত শিলুয়ার শিলের আবিষ্কার এই ধারণা প্রতিষ্ঠার প্রধান যুক্তি হিসেবে দাঁড় করানো হয়। তবে একটি মাত্র নিদর্শন প্রাপ্তি দিয়ে কোনো যুক্তি দাঁড় করানোও বিপজ্জনক বলে গবেষকরা সেই যুক্তিতে স্থির থাকতে পারেন নি। তাঁরা এমনটাও বলে থাকেন, স্থানান্তরের সময় এ শিলটি বা অন্য দুই একটি নিদর্শন তৎকালীন নদীতে পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক নয়, যা পরবর্তী কালে মাটির সঙ্গে উপরে উঠে আসে। নোয়াখালীর চরাঞ্চলে অবশ্য এরকম কিছু ‘বয়া’ মাটির ওপরে দাঁড়িয়ে বা কাত হয়ে থাকতে দেখা যায়। আবার, এ শিলা ও আরো দুই একটি নিদর্শন উজান কে স্রোতের বেগে ভাটির দিকে গড়িয়ে এসেছে - সে সম্ভাবনার কথাও গবেষকেরা বলে থাকেন। ‘নোয়াখালীর ইতিহাস’ অনুযায়ী,
খন্ডল পরগনার অন্তর্গত চম্পকনগর গ্রামে অতি প্রাচীন কালে মগ বা বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী রাজার আবাস বাটী ছিল এরূপ প্রবাদ। এই অঞ্চলের মটুয়া, মোটবী, শিলুয়া, মোট বাদীয়া, মঘুয়া, রাজনগর প্রভৃতি গ্রামে প্রাচীন বৌদ্ধ কীর্তির ভগ্নাবশেষ দেখলে বৌদ্ধ প্রভাবের পরিচয় প্রাপ্ত হওয়া যায়।
সম্প্রতি ছাগলনাইয়া সীমান্ত সংলগ্ন মিরসরাই উপজেলার জোরারগঞ্জের ভগবতীপুর গ্রামে পুকুর খননের সময় চার ফুট মাটির নিচে ৭০০ বছরের প্রাচীন বৌদ্ধ মন্দিরের সন্ধান পাওয়া গেছে। ধারণা করা হয়, পরশুরাম, ফুলগাজী, ছাগলনাইয়া, মিরসরাই, সীতাকুন্ড এলাকা প্রাচীন কাল হতে অন্তত দ্বাদশ শতাব্দী পর্যন্ত বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের অধীনে ছিল। ১১০০-১২০০ সালের দিকে বৌদ্ধ রাজারা দুর্বল হয়ে পড়লে ভুলুয়া (বর্তমান নোয়াখালী) ও ত্রিপুরার হিন্দু রাজারা মাথা তুলে দাঁড়ান ও হিন্দু রাজ্য প্রতিষ্ঠার সুযোগ পান এবং পরবর্তী কালে এখানে মুসলমানরা আধিপত্য বিস্তার করেন।[২]
১৯৬৩ সালে পুকুর খননকালে নব্য প্রস্তর যুগে ব্যবহার্য হাতকুড়াল পাওয়া যায়, যা পাঁচ হাজার বছর আগের পুরনো বলে ধারণা করা হয়। বর্তমানে শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরে এটি সংরক্ষণ করে রাখা আছে। অনুরূপ নিদর্শন ময়নামতি, রাঙ্গামাটি, সীতাকুণ্ডে আবিষ্কৃত হয়েছে।
[৩]
ছাগলনাইয়া নামকরণ সম্পর্কে কেউ কেউ বলেন যে, ইংরেজ আমলের শুরুতে সাগর (Sagor) শব্দটি ভুল ক্রমে সাগল (Sagol) নামে লিপিবদ্ধ হয়েছিল। তাই ছাগলনাইয়া শব্দটি প্রচলিত হয়ে ওঠে। উল্লেখ্য ইংরেজ আমলের পূর্বে কোন পুঁথি পত্রে ছাগলনাইয়া নামের কোনো স্থানের নাম পাওয়া যায় না। [৪]
ছাগলনাইয়া উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ৫টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম ছাগলনাইয়া থানার আওতাধীন।
জনসংখ্যা ১৭০৫২৪; পুরুষ ৮৫২৮৪, মহিলা ৮৫২৪০। মুসলিম ১৬৫৪৬৩, হিন্দু ৪৯৯৫, খ্রিস্টান ২১ এবং অন্যান্য ৪৫। [৫]
শিক্ষার হার গড়ে ৬৩.১%, পুরুষ ৫১.৩% মহিলা ৩৬.৬%।
কলেজ-৬টি।
উচ্চ বিদ্যালয়-২৭টি, সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়-৬১টি, বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়-৯টি, মাদ্রাসা-২৯টি, টেকনিক্যাল স্কুল-৩টি,পলিটেকনিক ইনিস্টিউট-১টি।
মসজিদ ২৭৫টি, মন্দির ১০টি, মাজার ২টি। উল্লেখযোগ্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলো হলো চাঁদগাজী ভূঞা মসজিদ, দক্ষিণ বল্লভপুর মসজিদ, নিজপানুয়া পীরের মাজার (নিজপানুয়া দরবার শরীফ), রৌশন ফকিরের মাজার, জগন্নাথ মন্দির।[৫]
পাকা রাস্তা ৬০ কি:মি:, সেমি পাকা রাস্তা ৩৫ কি:মি:, মাটির রাস্তা ৪১২ কি:মি:, নৌপথ ৯ নটিক্যাল মাইল, রেলপথ ৬.৫ কি:মি:।
কৃষিজীবী-৩৮.১৪%, প্রবাসী: ৭.১৯%,
কৃষি শ্রমিক-৩.৬০%, শিল্প-১.৫৫% , চাকুরিজীবী-১৭.৮৬%
হাটবাজার ২৮টি, মেলা ৩টি। করৈয়ার বাজার, দারোগা বাজার, বক্তার হাট, চাঁদগাজী বাজার, মির্জার বাজার, জমাদ্দার বাজার, বাংলা বাজার, শুভপুর বাজার, জঙ্গলমিয়া বাজার, মনুর হাট,মৃধার হাট, জিনার হাট বাজার, পাঠাননগর বাজার এবং আঁধার মানিক মেলা ও কালী গাছতলা মেলা উল্লেখযোগ্য। [৪][৫]
এছাড়াও ভারত-বাংলাদেশ প্রীতি সীমান্ত বাজার একটি আছে।
স্বাধীনতা আন্দোলন শুরু হবার ঠিক আগ মুহূর্তে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা বিরোধী আন্দোলন থেকে রূপ নেওয়া গণঅভ্যূত্থানে ছাত্র - জনতা যুগপদ আন্দোলনে ছাগলনাইয়ায় তেরো থেকে পনেরো বছর বয়সী সাতজন স্কুল ছাত্রকে বিতর্কিত জন নিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। [৪] বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ১৯৭১ সালের এপ্রিলে শুভপুর ব্রিজ পার হবার সময় মুক্তিযোদ্ধাদের আক্রমণে দুই কোম্পানি পাকসেনা মারা যায়। এরপর মে তে কালাপুরের কালাব্রিজে পাকসেনাদের ঘাঁটিতে মুক্তিবাহিনীর আক্রমণে ২০ পাকসেনা নিহত হয়। ২৯ মে গোপাল ইউনিয়ন এর দুর্গাপুর ও সিংহনগরে সম্মুখসমরে ৩০০ পাকসেনা নিহত ও মুক্তিবাহিনীর দুই সদস্য আহত হন। জুলাই এ মধুগ্রাম এলাকায় লড়াইয়ে ৫০ পাকসেনা নিহত হয়। নভেম্বর এর শেষদিকে শুভপুর অঞ্চলে সম্মুখসমরে মুক্তিবাহিনীর সাত সদস্য নিহত হন।[৫]
এছাড়া মুক্তিবাহিনীর বিলোনিয়া (ফেনী জেলার পরশুরাম ও ছাগলনাইয়ার কিছু অংশ) এলাকায় পরিচালিত অপারেশন ছাগলনাইয়া মুক্তিযোদ্ধাদের শক্ত ঘাঁটি স্থাপন করতে বড় ভূমিকা রাখে। এ অপারেশনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে ছিলেন জিয়াউর রহমান। লে. জেনারেল ইমাম-উজ-জামান এ অপারেশনের একজন সম্মুখযোদ্ধা ছিলেন। [৬]
মুক্তিযুদ্ধকালীন রেজুমিয়া সেতুর নিচে তৈরি করা বধ্যভূমিতে অজস্র মানুষকে হত্যা করা হয়। [৭]
১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর ছাগলনাইয়া হানাদারমুক্ত হয়। [৮]
সোনালী ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক,কৃষি ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, সাউথ ইস্ট ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, গ্রামীণ ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, ডাচ বাংলা ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, আই এফ আই সি ব্যাংক,প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক, মধুমতি ব্যাংক, এন আর বি সি ব্যাংক।
সংসদীয় আসন | জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[৯] | সংসদ সদস্য[১০][১১][১২][১৩][১৪] | রাজনৈতিক দল |
---|---|---|---|
২৬৫ ফেনী-১ | পরশুরাম উপজেলা, ফুলগাজী উপজেলা এবং ছাগলনাইয়া উপজেলা | আলাউদ্দিন আহম্মদ চৌধুরী নাসিম | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.