বাংলাদেশী চলচ্চিত্র উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
চার সতিনের ঘর নার্গিস আক্তার[1] পরিচালিত ২০০৫ সালের সামাজিক সচেতনতামূলক বাংলাদেশী চলচ্চিত্র, ঔপন্যাসিক সেলিনা হোসেনের "হৃদয় ও শ্রমের সংসার " নামক ছোটগল্প অবলম্বনে এটি নির্মিত। ছায়াচিত্রটির মূল বক্তব্য ছিল 'স্বামী -স্ত্রী'র উভয়েই সন্তান উৎপাদনের জন্য দায়ী, এবং অতিরিক্ত বিবাহ বা বহু বিবাহ এটি নিরাময় করতে পারে না'। চলচ্চিত্রের মূল ভূমিকায় অভিনয় করেছেন আলমগীর, ববিতা, দিতি, শাবনূর ও ময়ূরী প্রমুখ[2] [3][4]
চার সতীনের ঘর | |
---|---|
পরিচালক | নারগিস আক্তার |
প্রযোজক | নারগিস আক্তার |
চিত্রনাট্যকার | নারগিস আক্তার |
উৎস | সেলিনা হোসেন কর্তৃক 'হৃদয় ও শ্রমের সংসার' (ছোটগল্প) |
শ্রেষ্ঠাংশে | |
প্রযোজনা কোম্পানি | বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন, ঢাকা, বাংলাদেশ |
পরিবেশক | ফেমকম বাংলাদেশ |
মুক্তি | জানুয়ারী ২০, ২০০৫ (বাংলাদেশ) |
স্থিতিকাল | ২ ঘন্টা ২০ মিনিট |
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা |
কাশেম খান গ্রামের একজন সম্মানিত এবং ধনী ব্যক্তি। তার প্রচুর ধন সম্পত্তি রয়েছে, কিন্তু এই বিশাল সম্পদের কোনো উত্তরাধিকার নেই। উত্তরাধিকারী অর্থ্যাৎ সন্তান লাভের আশায় তিনি পরপর চারবার বিয়ে করেন কিন্তু তারপরেও সন্তান লাভে ব্যর্থ হন। প্রথমত তার ধারণা ছিলো তার স্ত্রীরাই বন্ধ্যা নারী, যা তাকে বারবার বিবাহ করতে প্রলুব্ধ করে। কিন্তু সর্বশেষ স্ত্রী অর্থাৎ একরোখা ফুলবানুর জেদের কাছে হার স্বীকার করে তাকে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হয়, আর তখনই সে জানতে পারে সন্তান জন্মদানে তার স্ত্রীদের দোষ নেই বরং তার নিজেরই অক্ষমতা রয়েছে।[5]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.