Remove ads
আসাম রাজ্যের একটি জেলা উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
করিমগঞ্জ জেলা (প্রাতিষ্ঠানিকভাবে শ্রীভূমি জেলা)[২] ভারতের আসাম রাজ্যের একটি প্রশাসনিক জেলা। জেলার সদর দফতর করিমগঞ্জে অবস্থিত। এটি ১৯৪৭ সালের আগে অধুনা বাংলাদেশের সিলেট অঞ্চলের সাথে যুক্ত ছিল। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের সময় বিতর্কিত গণভোটে অংশটি সিলেট থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
শ্রীভূমি জেলা | |
---|---|
আসামের জেলা | |
আসামে শ্রীভূমির অবস্থান | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | আসাম |
প্রশাসনিক বিভাগ | বরাক উপত্যকা |
প্রতিষ্ঠিত | ১ জুলাই ১৯৮৩ |
সদরদপ্তর | করিমগঞ্জ |
তহশিল | করিমগঞ্জ, পাথারকান্দি, রামকৃষ্ণ নগর |
সরকার | |
• লোকসভা কেন্দ্র | করিমগঞ্জ |
• বিধানসভা আসন | ১. রাতাবাড়ী, ২. পাথারকান্দি, ৩. করিমগঞ্জ উত্তর, ৪. করিমগঞ্জ দক্ষিণ, ৫. বদরপুর |
আয়তন | |
• মোট | ১,৮০৯ বর্গকিমি (৬৯৮ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (2011)[১] | |
• মোট | ১২,২৮,৬৮৬ |
• জনঘনত্ব | ৬৮০/বর্গকিমি (১,৮০০/বর্গমাইল) |
জনতাত্ত্বিক | |
• সাক্ষরতা | ৭৯.৭২% |
• লিঙ্গানুপাত | ৯৬১ |
স্থানাঙ্ক | ২৪.৮৬৬৭° উত্তর ৯২.৩৫০০° পূর্ব |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
১৮৭৮ সালে করিমগঞ্জ শহরকে সদর হিসেবে তদানীন্তন ব্রিটিশ ভারতের নবসংগঠিত আসাম রাজ্যের সিলেট জেলার একটি মহকুমা হিসেবে করিমগঞ্জ মহকুমা গঠন করা হয়েছিল। ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতার সময় হওয়া দেশ বিভাজনে সিলেট জেলা পূর্ববঙ্গে (বর্তমান বাংলাদেশ) হস্তান্তরিত হয়, যদিও সেই সময়ের অবিভক্ত করিমগঞ্জ মহকুমা থেকে সাড়ে তিনটি থানার অঞ্চল নিয়ে গঠিত সংকুচিত করিমগঞ্জ মহকুমা ভারতের আসাম রাজ্যের কাছাড় জেলার এক মহকুমা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়। এই অঞ্চলগুলি ছিল রাতাবাড়ী থানা, পাথরকান্দি থানা, বদরপুর থানা ও করিমগঞ্জ থানার অর্ধেক অঞ্চল। ১৯৮৩ সালের ১লা জুলাই থেকে আসাম সরকার করিমগঞ্জ মহকুমাকে পূর্ণ পর্যায়ভুক্ত জেলার স্বীকৃতি দেয়।
এই জেলার ইতিহাস সুস্পষ্ট নয়। উপলব্ধ উৎসের উপকরণ ও প্রামাণ্য সহায়তায় উক্ত অঞ্চলের ইতিহাসের সময়ানুক্রমিক সন্ধান চালানো হয়েছে। বৃহৎ ব্যবধানে একটিমাত্র রূপরেখা অঙ্কন করা যায়। ভাস্করবর্মণের লিপিবদ্ধ করে যাওয়া সিলেট জেলার নিধানপুরে প্রাপ্ত তাম্রলিপি থেকে জানা যায় যে, ষষ্ঠ শতাব্দী থেকে প্রায় একশো বছর অঞ্চলটি কামরূপ সাম্রাজ্যের অধীনে ছিল। অগ্রদূত অভিবাসী ব্রাহ্মণদের পৃষ্ঠপোষকতায় অর্থনৈতিকভাবে লাঙল ব্যবহার করে চাষ করার আর্যীয় পদ্ধতিটিই এই সময়কালের সূচনা ছিল বলে জানা যায়। প্রাচীন সমতট রাজ্যের মরুন্দনাথের কলাপুর তাম্রফলক থেকে জানা যায় যে, ৭ম শতাব্দীতে এই অঞ্চল উত্তর কাছাড়ের ছোট পাহাড়গুলির সঙ্গে পূ্র্ববঙ্গের সমতট সাম্রাজ্যের অধীনে ছিল। অবশ্য এই সমস্ত কথা প্রমাণ করার জন্য কোনো ধরনের নিশ্চিত তথ্য ও প্রমাণ পাওয়া যায় না।
দশম শতাব্দীতে পূর্ববঙ্গের প্রখ্যাত চন্দ্রবংশের রাজা শ্রীচন্দ্র সম্পূর্ণ এলাকাটি তার বঙ্গ সাম্রাজ্য অধীনস্থ করেছিলেন। এই সময়কালে পঞ্চখণ্ডে (করিমগঞ্জ শহর থেকে ৮ কি.মি. দূরে; বর্তমান বাংলাদেশে অবস্থিত) অবস্থিত চন্দ্রপুর মঠ শিক্ষার উল্লেখযোগ্য কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠেছিল। প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ ডি.সি. সরকারের মতে আদিতে এই চন্দ্রপুর মঠটি সমগ্র পূর্ব ভারতের ভারতীয় শিক্ষার একটি উৎকৃষ্ট কেন্দ্র ছিল।
গোবিন্দকেশব দেব ও ঈষাণদেবের ভাটেরার লিপি থেকে জানা যায় (সিলেট জেলার ভাটেরা গ্রামে প্রাপ্ত ফলক )যে, দ্বাদশ শতাব্দীতে সেখানে শ্রীহট্ট রাজ্য নামে একটি স্বাধীন রাজ্য ছিল এবং সমগ্র করিমগঞ্জ জেলার সঙ্গে কাছাড় সমভূমিরও কিছু অংশ এর অন্তর্ভুক্ত ছিল।
শাহজালাল নামক ইয়েমেন থেকে আসা একজন মুসলিম সুফি সাধক ১৩২৮ সালে শ্রীহট্ট বা সিলেট জয় করার পর সিলেটের সাথে করিমগঞ্জের বৃহৎ এলাকাটি বঙ্গ সুলতানির অধীনে চলে যায়। সেইসময় এখানে পুরা নামক একজন সামন্ত রাজার রাজ্য ছিল। সেটি বদরপুর বুন্দাশিল,চাপঘাট এলাকা বা আরো বেশী বিস্তৃত ছিল বলে জানা যায় । এই পুরো অঞ্চলটি তখন ত্রিপুরার রাজার অধীনে ছিল। এই অঞ্চল তখন ও শ্রীহট্ট বা সিলেটের সাথে বঙ্গ সুলতানীর অধীনে যায়নি ত্রিপুরার রাজার অধীনে ছিল । চতুরদশ শতাব্দীর শেষভাগে মির্জা মালিক মোহাম্মদ তুরাণির অধীনে আসা বৃহৎ তুর্কি বাহিনী এই অঞ্চলের বদরপুর শহর দখল করে। তুরাণি নিজেকে রাজা ঘোষণা করেন ও পরাজিত ত্রিপুর শাসক পুরারাজার কন্যা উমাবতীকে বিয়ে করেন ও পুরা রাজার রাজ্যটির মালিক হোন । সেই পরিবারটির পরবর্তী বংশধর মির্জা মালিক মজলিশ পরতাব খাঁ লোকমুখে মালিক প্রতাপ নামে পরিচিত ছিলেন।তিনি সমগ্র পাথারকান্দি , নিলামবাজার , বারইগ্রাম এলাকা সহ জয় করে তাদের সাম্রাজ্য অনেকদূর বিস্তৃত করেছিলেন ও নিজের নামে রাজ্যটির নামকরণ করেছিলেন পরতাবগড় পরে লোকমুখে সেটি হয়ে যায় প্রতাপগড় । পরে হুসেন শাহের রাজত্বকালে পরতাবগড় বা (১৪৮৩-১৫১৯) প্রতাপগড় বলে পরিচিত রাজ্যটি ও বঙ্গ সুলতানির অধীনে চলে আসে। হুসেন শাহ ও তার পুত্র মাহমুদ শাহের যথাক্রমে কালিগঞ্জ ও সুপ্রাকান্দিতে পাওয়া লিপি সমগ্র অঞ্চলটির বঙ্গ সুলতানি শাসনের অধীনে থাকা প্রমাণ করে। এই রাজ্যের রাজা মির্জা বায়োজিদ খাঁ ওরফে বাজিদ রাজ্যটিকে আরো বিস্তৃত করে নিজেকে পরতাবগড় বা প্রতাপগড় ও সিলেটের রাজা ও সুলতান ঘোষণা করেন। তাই লোকমুখে আজো তিনি সুলতান বাজিদ নামে পরিচিত। পঞ্চখন্ড ও এই পরতাবগড় বা লোকমুখে প্রতাপগড় হয়ে যাওয়া রাজ্যটির অংশ ছিল তাই আইন ই আকবর ই নামক গ্রন্থে পরতাবগড় পঞ্জখন্ড নামটি একসাথে লিখা আছে। ফার্সিতে পাঁচ বা পঞ্চ সংখ্যাটিকে পঞ্জ বলা হয় তাই পঞ্চখণ্ড কে পঞ্জখন্দ বা পঞ্জখন্ড লিখা। সিলেটের সাথে এই অঞ্চলটি ১৫৭৬ সালে সম্রাট আকবরের রাজত্বকালে মোঘল বা মোগল সাম্রাজ্যের অধীনে আসে। আইন-ই-আকবরীর মতে, রাজ্যটির বেশীর ভাগ অঞ্চল মোঘল বা মোগল সিলহাট সরকারের অধীনে পরতাবগড় বা প্রতাপগড় রাজমহলে রাখা হয়েছিল। জেলাটি মোগল বা মোঘল সিলহট সরকার ও বাংলা সুবাহর অংশ হিসেবে ছিল।
১৭৮৫ সালে বাংলা সুবার দেওয়ানি ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি হস্তগত করে ও করিমগঞ্জ জেলা তৎকালীন সিলেট জেলার অংশ হিসেবে থাকার জন্য ব্রিটিশের অধীনে যায়। তবুও, ১৭৮৬ সাল পর্যন্ত ব্রিটিশরা অঞ্চলটিতে নিজেদের কর্তৃত্ব স্থাপন করতে সক্ষম হয়নি। রাধারাম নামক একজন স্থানীয় জমিদার দক্ষিণ করিমগঞ্জের এক বিশাল এলাকা নিজের প্রশাসনের মধ্যে এনেছিলেন। তার পার্শবর্তী স্থানীয় রাজারা তাকে নবাব রাধারাম বলতে আরম্ভ করেছিলেন। তিনি ব্রিটিশ আগ্রাসনের বিরুদ্ধে দু'বার সফলতার সঙ্গে যুদ্ধ করেছিলেন, যদিও অবশেষে পরাস্ত হয়ে ব্রিটিশের হাতে বন্দী হয়েছিলেন। কোম্পানির সৈন্যরা তাকে যখনই সিলেটে নিয়ে যায়, রাজারাম তখনই আত্মহত্যা করেন। তারপর থেকে অর্থাৎ ১৭৮৬ সাল থেকে ব্রিটিশরা করিমগঞ্জের সম্পূর্ণ অঞ্চল নিজেদের অধীনস্থ করে নিতে পেরেছিল।
১৮৫৭ সালের নভেম্বরে চট্টগ্রামে থাকা ৩৪ নং পদাতিক সৈন্যের তিনটি কোম্পানি বিদ্রোহ ঘোষণা করে এবং পরবর্তীকালে সেটি দক্ষিণ-পূর্ব সিলেট জেলা পর্যন্ত সম্প্রসারিত হয়েছিল।
১৯৪৭ সালের ভারত বিভাজনের সময় ব্রিটিশ ষড়যন্ত্রের কারণে সিলেট জেলার করিমগঞ্জ মহকুমার সাড়ে তিন থানা এলাকা (রাতাবাড়ী, পাথরকান্দি, বদরপুর ও করিমগঞ্জ থানার অর্ধেক) বাদে পূর্ব পাকিস্তানের ভাগে চলে যায়[৩] এবং ১৯৭১ সালে এটি বাংলাদেশ নামে স্বতন্ত্র রাষ্ট্রের অংশ হিসেবে স্বাধীনতা লাভ করে। স্বাধীনতা উত্তর কালে করিমগঞ্জ মহকুমার বাকী রয়ে যাওয়া এই অর্ধাংশ একটি সম্পূর্ণ মহকুমা হিসেবে আসামের কাছাড় জেলার সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয়। করিমগঞ্জ মহকুমাকে একটি জেলাতে পরিবর্তিত করা হয় ১৯৮৩ সালের ১ জুলাই।[৪] করিমগঞ্জ শহরকে নবপ্রস্তাবিত করিমগঞ্জ জেলার জেলাসদর হিসেবে গড়া হয়।
করিমগঞ্জ জেলার মোট আয়তন হল ১,৮০৯ বর্গকিলোমিটার (৬৯৮ মা২),[৫] যা তুলনামূলকভাবে আলাস্কার (Alaska) আফোগ্নাক দ্বীপের (Afognak Island) সমান।[৬] এটি উত্তর-পূর্ব দিকে কাছাড় জেলা, পূর্ব দিকে হাইলাকান্দি জেলা, দক্ষিণ দিকে মিজোরাম রাজ্য, দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে ত্রিপুরা রাজ্য, ও পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে বাংলাদেশ দ্বারা পরিবেষ্টিত। করিমগঞ্জ জেলার মুখ্য শহর করিমগঞ্জ জেলাটির প্রশাসনিক মুখ্য কার্যালয়। করিমগঞ্জ শহর জেলাটির উত্তর পারে কুশিয়ারার দ্বারা বাংলাদেশের সঙ্গে সংলগ্ন। আসামের রাজধানী শহর গুয়াহাটি থেকে স্থলপথে এর দূরত্ব প্রায় ৩৩০ কি.মি. ও রেলপথে প্রায় ৩৫০ কি.মি.। এখান থেকে অন্যান্য মুখ্য স্থানসমূহের দূরত্ব এইপ্রকারঃ শিলচর-৫৫ কি.মি., শিলং-২২০ কি.মি., আগরতলা-২৫০ কি.মি.।
কুসিয়ারা ও লঙ্গাই নদীর পার্শ্ববর্তী এলাকায় অবস্থিত করিমগঞ্জ শহর বাংলাদেশের সীমান্তে অবস্থিত এবং কুশিয়ারা নদী এর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। স্থানটির একটি বিশেষত্ব হল এর মাঝখান দিয়ে একেবেঁকে বয়ে যাওয়া সুদীর্ঘ গোলাকার খাল নটীখাল। আগে কুসিয়ারা ও লঙ্গাই নদীকে সংযোগ করে এর জলপথকে সংযোগ করার জন্য ও দুইটি নদীর জলপৃষ্ঠকে সমাবস্থা প্রদান করার জন্য এই খাল ব্যবহৃত হত। এখন বহু জায়গায় খননের জন্য ও রাস্তার নির্মাণকার্যে মাটি ভরে যাওয়ার ফলে এই খাল বন্ধ হয়ে গেছে। লাতু করিমগঞ্জের ইতিহাসপ্রসিদ্ধ গ্রামসমূহের মধ্যে একটি।
করিমগঞ্জের বনাঞ্চল একটি সময়ে বন্যপ্রাণীর জন্য প্রসিদ্ধ ছিল যদিও বর্তমানে মানুষের বসতি বৃদ্ধির জন্য এদের সংখ্যা অনেক কমে গেছে। এর মধ্যে উল্লুক, হনুমান, কয়েক প্রজাতির বাঁদর, হরিণ, বনরুই, নেউল, শেয়াল, বনবেড়াল, হাতী, নানান প্রজাতির স্থানীয় ও পরিযায়ী পাখি,নানা রকমের কীটপতঙ্গ, সরীসৃপের অবস্থিতির প্রমাণ পাওয়া যায়। [৭][৮] এর দক্ষিণাঞ্চলকে 'ধলেশ্বরী' বন্যপ্রাণী উদ্যান ('Dhaleswari' wildlife sanctuary) বলেও অভিহিত করা হয়। [৯][১০]
করিমগঞ্জ জংশন ভারতের উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলএর গুরুত্বপূর্ণ রেলওয়ে জংশন স্টেশন। আগরতলা যেতে হলে এই স্টেশনের মাধ্যমে যেতে হয়। রাজধানী ও হামসফর এর মতো গুরুত্বপূর্ণ ট্রেন এখানে থামে। এখানে একক ডিজেল লাইন চালু রয়েছে। এর পূর্ব দিকে বদরপুর জংশন অবস্থিত।
করিমগঞ্জ জেলাকে তিনটি মহকুমায় ভাগ করা হয়েছে: করিমগঞ্জ, পাথারকান্দি ও রামকৃষ্ণ নগর এই জেলায় অসম বিধানসভার ৪ টা সমষ্টি আছে: রাতাবারী (১), পাথারকান্দি (২), করিমগঞ্জ উত্তর (৩), করিমগঞ্জ দক্ষিণ (৪)। এই সকল অঞ্চল করিমগঞ্জ লোকসভা সমষ্টির অন্তৰ্ভুক্ত৷[১]
২০১১ সালের লোকগণনা অনুযায়ী করিমগঞ্জ জেলার মোট জনসংখ্যা ১২,২৮,৬৮৬ জন।[১] এর ৬,২৫,৮৬৪ জন পুরুষ ও ৬,০২,৮২২ জন মহিলা। এর প্ৰতি ১০০০ জন পুরুষের বিপরীতে জেলায় মহিলার সংখ্যা ৯৬১জন। ২০০১-২০১১ দশকে জেলার মোট জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল ২১.৯%। জেলাট্রি জনবসতির ঘনত্ব প্ৰতি বর্গ কিলোমিটারে ৬৭৯.২ জন ও সাক্ষরতার হার ৭৯.৭২%। করিমগঞ্জ জেলার গরিষ্ঠসংখ্যক লোক সিলেটি [সিলেটি ভাষাভাষী]।[১]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.