হুমায়ুন আজাদের উপন্যাস উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
কবি অথবা দণ্ডিত অপুরুষ হুমায়ুন আজাদ রচিত একটি উপন্যাস।[২] ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৯ সালে[৩] (ফাল্গুন, ১৪০৫ বঙ্গাব্দ) একুশে গ্রন্থমেলায় বাংলাদেশের আগামী প্রকাশনী, ঢাকা থেকে এটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।
লেখক | হুমায়ুন আজাদ |
---|---|
মূল শিরোনাম | কবি অথবা দণ্ডিত অপুরুষ |
প্রচ্ছদ শিল্পী | সমর মজুমদার |
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা |
বিষয় | কবির জীবন, প্রেম, বিয়ে ছাড়া একত্রবাস |
ধরন | উপন্যাস |
প্রকাশিত | ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৯ |
প্রকাশক | আগামী প্রকাশনী |
মিডিয়া ধরন | ছাপা (শক্তমলাট) |
পৃষ্ঠাসংখ্যা | ১৬০[১] |
আইএসবিএন | ৯৮৪-৭-০০০-৬১২০৮-৩ {{ISBNT}} এ প্যারামিটার ত্রুটি: অবৈধ উপসর্গ |
ওসিএলসি | ৪২৭৬২৭৮৪ |
পূর্ববর্তী বই | রাজনীতিবিদগণ (১৯৯৮) |
পরবর্তী বই | নিজের সঙ্গে নিজের জীবনের মধু (২০০০) |
হুমায়ুন আজাদ এই উপন্যাস উৎসর্গ করেছেন, ফরাসী কবি শার্ল বোদলেয়ারের প্রতি যাকে তিনি দণ্ডিত মহাকবি বলে উল্লেখ করেছেন।[৪]
হাসান রশিদ নামের এক কবিকে নিয়ে উপন্যাসের মূল কাহিনী যে এক নিসঃঙ্গ মানুষ, নিজস্ব বাসা আছে কিন্তু বাসায় সে ছাড়া আর কেউ থাকেনা, হাসান কবিতা লেখে, কবি-বন্ধু/অন্যান্য কবিদের সঙ্গে আড্ডা দেয়, পতিতালয়ে যায় - এভাবেই চলে তার জীবন। একদা সে আলাউদ্দীন রেহমান নামের এক বন্ধুর বিশেষ অনুরোধে বিজ্ঞাপনের চিত্রনাট্য-কাহিনী লিখার কাজে তার কম্পানি এ্যাড ২০০০-এ যোগ দেয় যদিও এর আগে হাসান পেশা হিসেবে একটি গ্রামের কলেজে শিক্ষকতা করতো কিন্তু পড়ে তা ছেড়ে দিয়েছিলো। হাসানের জীবনের শ্যামলী নামের এক নারীসঙ্গ আসে যে বিবাহিত কিন্তু একদিন হাসানের কাছে অপরাধবোধ হবার কারণে সে নিজেই শ্যামলীর স্বামী ফরহাদকে টেলিফোন করে তার সঙ্গে শ্যামলীর পরকীয়ার কথা জানিয়ে দিয়ে সম্পর্কটা নষ্ট করে দেয়। উপন্যাসের শেষে হাসানের বয়স যখন একচল্লিশ থাকে তখন তার জীবনে মেঘা নামের একটা মেয়ে আসে যে হাসানের চেয়ে একুশ বছরের ছোটো এবং এই মেঘার কারণে হাসানের জীবন ধ্বংস হয়ে যায়।
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.