Loading AI tools
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
উ পঞ্ঞা জোত মহাথের (বর্মী: ဦးပညာဇောတမဟာထေရ်), স্থানীয়ভাবে গুরু ভান্তে (২২শে ডিসেম্বর, ১৯৫৫ সাল) নামে পরিচিত, হলেন একজন বাংলাদেশী থেরবাদী ভিক্ষু। তিনি বাংলাদেশের বান্দরবান জেলার অন্তর্গত সম্ভ্রান্ত রাজকীয় বংশ বোমাং পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।[1] তিনি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একজন বিচারক ছিলেন এবং ম্যাজিস্ট্রেট রুপে আট বছর দায়িত্ব পালন করেন এবং পরে ভিক্ষু জীবন গ্রহণ করেছিলেন।
উ পঞ্ঞা জোত মহাথের | |
|---|---|
ဦးပညာဇောတမဟာထေရ် | |
 ২০১৫ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউল এ উ পঞ্ঞা জোত মহাথের(গুরু ভন্তে)। | |
| অন্য নাম | গুরু ভান্তে |
| ব্যক্তিগত তথ্য | |
| জন্ম | উ চ হ্লা ২২ ডিসেম্বর ১৯৫৫ |
| ধর্ম | বৌদ্ধধর্ম |
| জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
| পিতামাতা |
|
| জাতিসত্তা | মারমা |
| সম্প্রদায় | থেরবাদী বৌদ্ধধর্ম |
| শিক্ষা | এল.এল.বি, এল.এল.এম, বি.সি.এস |
| যে জন্য পরিচিত | বুদ্ধ ধাতু জাদি বিহার, রাম জাদি বিহার, দ্য ওয়ার্ল্ড বুদ্ধ শাসন সেবক সঙ্ঘ, ইত্যাদির প্রতিষ্ঠাতা। |
| অন্য নাম | গুরু ভান্তে |
| কাজ | প্রাক্তন এসআর সহকারী বিচারক |
| ঊর্ধ্বতন পদ | |
| ভিত্তিক | পঞ্ঞা পাসানারা বৌদ্ধ বিহার, উজানি পাড়া, বান্দরবান, বাংলাদেশ |
| পুরস্কার | (পাঁচশত) লিডার্স অব ইনফ্লুয়েন্স এবিআই (১৯৯৭), ইউএসএ (১৯৯৭ সালে), সদ্ধর্মজ্যাোতিকাদ্ধজ, মায়ানমার (২০০২ সালে)। |
উ পঞা জোতথেরে (জন্ম নাম: উ স হ্লা, বাংলা: উচহ্লা) ২২ই ডিসেম্বর ১৯৫৫ সালে বাংলাদেশ-এর বান্দরবান জেলাতে জন্মেছিলেন। তাঁর পিতার নাম ছিলেন হ্লা থোয়াই ফ্রু, এবং মাতার নাম ছিলেন অং ম্রি চিং এবং পরদাদার নাম ছিলেন ক্য য্যা থান, যিনি ছিলেন একজন সম্ভ্রান্ত বোমাং রাজ পরিবারের অন্তর্গত। ছয় অথবা সাত বছরে তিনি বান্দরবানে স্কুল জীবন শুরু করেন এবং তাঁর উচ্চ মাধ্যমিক ও কলেজ জীবন শেষে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগে পড়ালেখা সম্পাদন করেন।
_as_an_Assistant_Judge_and_Magistrate_of_Government_of_the_People’s_Republic_of_Bangladesh.jpg)
তিনি শুধুমাত্র একজন প্রতিপালকই ছিলেন না তিনি ছিলেন একজন বৌদ্ধ পণ্ডিত। তিনি তাই পালন করতেন যা বলতেন, এবং যা বলতেন তা প্রতিপালন করতেন। তাই তিনি বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটের বৌদ্ধ ঘরনার অনেকগুলো বই মুদ্রণের কাজ হাতে নেন। এর মধ্যে অসংখ্য বই আজ বাংলাদেশের বৌদ্ধ সমাজের পাঠকগণ দ্বারা পঠিত হচ্ছে।
| গ্রন্থের নাম | সিরিজ | সাল | ভার্সন |
|---|---|---|---|
| সাধনা পদ্ধতি ও দীক্ষা | ১৯৯০ সাল | বাংলা | |
| বিদর্শন দর্পণ | Vipassana Mirror | বাংলা | |
| পঞ্চগুণ অনন্ত বন্দনা | ২০০৩ সাল | বাংলা, মার্মা ভাষায়। | |
| দেশনা কল্পতরু | অংশ-১ম (Nirvana for Them) | ২০০৫ সাল | বাংলা |
| দেশনা কল্পতরু | অংশ-২য়(Is Buddhism a religion?) | ২০০৫ সাল | বাংলা |
| দেশনা কল্পতরু | অংশ-৩য়(Reincarnation and Science) | ২০০৫ সাল | বাংলা |
| দেশনা কল্পতরু | অংশ-৪র্থ (Nation, Dhamma, Buddha Sasana) | ২০১৫ সাল | বাংলা |
| দেশনা কল্পতরু | অংশ-৫ম | ২০১৮ সাল | বাংলা |
| দেশনা কল্পতরু | ৬ষ্ঠ খন্ড- | ২০২৪ সাল | বাংলা |
দেশে এবং বিদেশে তিনি দর্শনীয় বিহার তৈরি করেছেন। নান্দনিক এই বিহার দর্শন করতে প্রতিবছর দর্শনার্থীরা ভিড় করেন। এই বিহারগুলোর মূল উদ্দেশ্য ছিলো দেশে দেশে ভাব-গাম্ভীর্য ও সৌহার্দ্যের আদান প্রদান, যার মধ্যে কিছু বিহারের কাজ সম্পন্ন হয়েছে এবং কিছু নির্মাণাধীন পড়ে আছে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
বাংলাদেশের দর্শনীয় বিহারগুলোর অন্যতম একটি হল বুদ্ধ ধাতু জাদি। এটি সৌন্দর্যমন্ডিত, পাহাড়বেষ্টিত অন্যতম উচ্চতমকোটিতে অবস্থিত। স্বর্ণমন্দির ড্রাগন মূর্তির উপর অর্পিত ও স্থাপিত বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহৎ বুদ্ধু মূর্তির একটি। স্থানীয় জনগণ এই স্বর্ণ মন্দিরকে ‘কিয়াং’ নামে পরিচিত। The Buddha's dhatu (relic), which is enshrined in the temple, was a gift given to Ven. U Pannya Jota Mahathera in 1994 by the State Sangha Maha Nayaka Committee of Myanmar. The Dhatu of Golden Temple has been believed to provide peace and contentment for mankind.
Rama Zadi is the largest and tallest Buddhist temple of Bangladesh, which is located in Hoda Babur Ghona area of Rohangchhari Upazila Road, 3 km away from the Bandarban district town. Its height is almost 175 ft.
These are some of international conferences he attended in promoting world peace by exchange of ideas and also to keep connection with the Buddhist countries around the world.
 | এই section of a জীবিত ব্যক্তির জীবনীমূলক নিবন্ধে তথ্য যাচাইয়ের জন্য কোনো নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র থেকে উদ্ধৃতি প্রদান করা হয়নি। (June 2019) |
Some of his organizations are for the social welfare purpose. He built schools and learning centers especially for children and monks. His aim is to educate the young generation of the society because he believed the future lies in the hands of the youth. The cause of tyranny and conflicts in the society is due to education. People with improper education and no education could create problems in the society. They could do foolish things because of lack of literacy and education. Many social conflicts are done by illiterate people since they can't read and think about the issue. So the most venerable U Pannya Jota's aim is to build an educated society by providing secular and religious studies.
He also hoped that children in his institutions will be examples and contributors to the society. In the documentary film he was interviewed about his works for the children and he said that he wanted to provide education for poor children whose parents are not able to pay education fees to send their children to schools, and he mentioned some of these children are far from remote and hill areas of Chittagong Hill Tracts where there is not access to modern schools and facilities. These are some of his social institutions for children.
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.
_in_eye-catching_heroic_pose.jpg)
