শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক
বাংলাদেশী বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক বাংলাদেশের একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি বাংলাদেশের ১০ম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ১৯৯৬ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয়। চার বছর মেয়াদী কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ এবং ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রাথমিক কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে স্থাপত্য, ব্যবসা প্রশাসন, পুরকৌশল ও পরিবেশ প্রকৌশল, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল, তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক প্রকৌশল, ফার্মেসি, আইন, এবং ইংরেজি বিভাগে কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
Remove ads
Remove ads
ইতিহাস
ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক ১৯৯৬ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন ১৯৯২-এর অধীনে একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর পাঠ্যক্রম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃক অনুমোদিত। চার বছর মেয়াদী কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ এবং ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রাথমিক কার্যক্রম শুরু হয়। বাংলাদেশের একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান, যার নাম "এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয় ফাউন্ডেশন" এই বিশ্ববিদ্যালয়টিকে আর্থিকভাবে সহযোগিতা করে। এই ফাউন্ডেশনের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে— মানবিক ও সামাজিক উন্নয়ন।
Remove ads
ক্যাম্পাস ও অবস্থান
বিশ্ববিদ্যালয়টির ক্যাম্পাস ৭৪/এ, গ্রীন রোড, ফার্মগেট, ঢাকা-তে অবস্থিত। যা ইউএপি সিটি ক্যাম্পাস নামে পরিচিত। এটি বিশ্ববিদ্যালয়টির একমাত্র ক্যাম্পাস। রাজধানী ঢাকা শহরের প্রাণকেন্দ্র ফার্মগেটে বিশ্ববিদ্যালয়টির ক্যাম্পাস হওয়ায় যেকোনো স্থান থেকে সহজে আসা যাওয়া করা যায়।
বিশ্ব ও বাংলাদেশ র্যাংকিং
স্পেন ভিত্তিক সিমাগো ইনস্টিটিউশন্স র্যাংকিং (এসআইআর) ২০২১ এ, বিশ্ববিদ্যালয়টি বাংলাদেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৫ম এবং বাংলাদেশের সকল সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ১৯তম স্থান লাভ করেছে। গবেষণা, উদ্ভাবন এবং সামাজিক প্রভাব এই তিনটি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে সিমাগো ইনস্টিটিউশন্স র্যাংকিং (এসআইআর) এই র্যাংকিংয়ের তালিকা প্রকাশ করে। এছাড়াও, বিশ্ববিদ্যালয়টি বিশ্ব র্যাংকিংয়ে ৮৩৭তম এবং এশিয়া র্যাংকিংয়ে ৪৫৮তম অবস্থানে রয়েছে।
বাংলাদেশের সকল সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়টির কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ ১১তম, তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক প্রকৌশল বিভাগ এবং পুরকৌশল ও পরিবেশ প্রকৌশল বিভাগ ১২তম স্থানে রয়েছে। এছাড়াও, বাংলাদেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়টির পুরকৌশল ও পরিবেশ প্রকৌশল বিভাগ এবং ফার্মেসি বিভাগ শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে।

বিভাগ সমূহ
- স্থাপত্য বিভাগ
- ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ
- পুরকৌশল ও পরিবেশ প্রকৌশল বিভাগ
- কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ
- তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক প্রকৌশল বিভাগ
- ফার্মেসী বিভাগ
- ইংরেজি বিভাগ
- আইন ও মানবাধিকার বিভাগ
স্নাতক প্রোগ্রাম সমূহ
- স্থাপত্যে স্নাতক (বি. এআরসিএইচ)
- ব্যবসায় প্রশাসনে স্নাতক (বিবিএ)
- পুরকৌশল ও পরিবেশ প্রকৌশলে স্নাতক (সিই)
- কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশলে স্নাতক (সিএসই)
- তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক প্রকৌশলে স্নাতক (ইইই)
- ফার্মেসিতে স্নাতক (বি. ফার্ম)
- ইংরেজিতে স্নাতক
- আইনে স্নাতক (সম্মান)
স্নাতকোত্তর প্রোগ্রাম সমূহ
- ব্যবসায় প্রশাসনে স্নাতকোত্তর (এমবিএ)
- ব্যবসায় প্রশাসনে স্নাতকোত্তর (এক্সিকিউটিভ এমবিএ)
- পুরকৌশল ও পরিবেশ প্রকৌশলে স্নাতকোত্তর (এমসিই)
- কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশলে স্নাতকোত্তর (এমসিএসই)
- ইংরেজিতে স্নাতকোত্তর (১ বছর)
- ইংরেজিতে স্নাতকোত্তর (২ বছর)
- আইনে স্নাতকোত্তর (নিয়মিত)
- ফার্মাসিউটিক্যাল প্রযুক্তিতে স্নাতকোত্তর (থিসিস)
- ফার্মাসিউটিক্যাল প্রযুক্তিতে স্নাতকোত্তর (নন-থিসিস)
ভর্তি কার্যক্রম
প্রোগ্রাম ভেদে ভর্তি পরীক্ষা অথবা এসএসসি ও এইচএসসি ফলাফলের ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী প্রতি বছরের নির্দিষ্ট দুইটি সময়ে শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হয়।
স্প্রিং সেশনঃ জানুয়ারি-মার্চ মাস।
ফল সেশনঃ আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাস।
স্কলারশীপের ব্যবস্থা
সারাংশ
প্রসঙ্গ
শিক্ষার্থীদের ভর্তিতে এবং প্রতিটি সেমিস্টারে বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থীকে স্কলারশীপ দেওয়া হয়।
- এসএসসি ও এইচএসসি এর ফলাফলের ভিত্তিতে ভর্তিতে ১০% থেকে ১০০% পর্যন্ত স্কলারশীপ দেওয়া হয় (শুধুমাত্র ১ম সেমিস্টার এর জন্য প্রযোজ্য)।
- প্রতিটি সেমিস্টারে ফলাফলের ভিত্তিতে ২৫% থেকে ১০০% পর্যন্ত স্কলারশীপ দেওয়া হয়।
- প্রতিটি বিভাগের মোট ৩% শিক্ষার্থীকে টিউশন ফি-তে ১০০% ছাড় দেওয়া হয়।
- উপাচার্য কর্তৃক প্রতিটি সেমিস্টারে দারিদ্র্য ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি-তে ১০% থেকে ১০০% পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হয়।
- মুক্তিযোদ্ধা সন্তান ও বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অনুন্নত অঞ্চলগুলোর শিক্ষার্থীদের জন্য সর্বমোট আসনের ৩% করে মোট ৬% সংরক্ষিত এবং টিউশন ফি-তে ১০০% ছাড় দেওয়া হয়।
- একই পরিবারের সন্তানদের ক্ষেত্রে, ২য় এবং ৩য় শিক্ষার্থীকে টিউশন ফি-তে যথাক্রমে ৬০% ও ১০০% ছাড় দেওয়া হয়।
ফল ২০১৮ সেশনে, ১৭৩৭ জন শিক্ষার্থীকে ফলাফলের ভিত্তিতে এবং সুবিধাবঞ্চিত সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীদের মাঝে ৩ কোটি ৩০ লাখ টাকা প্রদান করা হয়েছিলো। স্কলারশীপের পরিমাণ মোট টিউশন ফি আদায়ের ৯%, যা ছিলো বাংলাদেশ সরকার নির্ধারিত ৬% এর চেয়ে অনেক বেশি।
স্প্রিং ২০১৯ সেশনে, ২০০০ এরও বেশি শিক্ষার্থীকে ফলাফলের ভিত্তিতে এবং সুবিধাবঞ্চিত সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীদের মাঝে ৩ কোটি ৪৫ লাখ টাকা প্রদান করা হয়েছিলো। স্কলারশীপের পরিমাণ মোট টিউশন ফি আদায়ের ৯.৪%, যা ছিলো বাংলাদেশ সরকার নির্ধারিত ৬% এর চেয়ে অনেক বেশি।
Remove ads
ক্লাব ও সংগঠন সমূহ
শিক্ষার্থীদের নানাবিধ প্রতিভা বিকাশ এবং চর্চার জন্য ৬০টিরও বেশি ক্লাব ও সংগঠন রয়েছে।
- আইইইই ইউএপি স্টুডেন্ট শাখা
- সাংস্কৃতিক ক্লাব
- বিতর্ক ক্লাব
- স্পোর্টস ক্লাব
- ইইই প্রজেক্ট ক্লাব
- ক্যারিয়ার ক্লাব
- আর্টস এন্ড ফটোগ্রাফি ক্লাব
- ফার্মাশিয়া ক্লাব
- ভূপ্রযুক্তি ক্লাব
- ব্যবসা ও শিক্ষা ক্লাব
- কম্পিউটার ও প্রোগ্রামিং ক্লাব
- হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার ক্লাব
- স্বেচ্ছাসেবক সার্ভিস ক্লাব
- এসিআই ইউএপি স্টুডেন্ট শাখা
- সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং স্ট্রাকচার ক্লাব
- পরিবহন ক্লাব
- শিল্পোদ্যোগ ক্লাব
- সাইবার নিরাপত্তা ক্লাব
- ইউএপি ফটোগ্রাফি সোসাইটি
- ইউএপি ফিল্ম সোসাইটি
- এলএইচআর রেডারস ক্লাব
- সামাজিক সচেতনেতা ক্লাব
- চলচ্চিত্র ক্লাব
ল্যাব সুবিধা
শিক্ষার্থীদের হাতে-কলমে শিক্ষা দানের জন্য বিভাগ ভিত্তিক সকল ল্যাব সুবিধা রয়েছে।
- সার্কিট ল্যাব
- ইলেকট্রিক ল্যাব
- কম্পিউটার ল্যাব
- ডিজিটাল ল্যাব
- ফিজিক্স ল্যাব
- ম্যাটেরিয়ালস ল্যাব
- স্ট্রাকচারাল মেকানিক্স এবং ভূমিকম্প ইঞ্জিনিয়ারিং ল্যাব
- হাইড্রোলিক্স ল্যাব
- ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যাটেরিয়ালস ল্যাব
- পরিবহন এবং ট্র্যাফিক ইঞ্জিনিয়ারিং ল্যাব
- জিও টেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ল্যাব
- এনভায়রনমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং ল্যাব
- সারভেইং ইকুইপমেন্ট ল্যাব
- কেমিস্ট্রি ল্যাব
- ফার্মাসিউটিক্যাল প্রযুক্তি রিসার্চ ল্যাব
- ফার্মাসিউটিকাল মাইক্রোবায়োলজি রিসার্চ ল্যাব
- ফাইটোকেমিস্ট্রি রিসার্চ ল্যাব
Remove ads
লাইব্রেরি
বিশ্ববিদ্যালয়টির ক্যাম্পাসে রয়েছে সুবিশাল পূর্ণাঙ্গ একটি লাইব্রেরি। যেখানে দেশি-বিদেশি প্রায় ২১,০০০ বই, ৩০,০০০ ই-বুক, এবং ২০,৫০০ ই-জার্নাল রয়েছে। এখান থেকে ছাত্র-ছাত্রীগণ বিভিন্ন বই পড়তে পারে এবং শিক্ষার্থীরা একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য লাইব্রেরি আইডি কার্ডের মাধ্যমে বই বাসায় নিয়ে গিয়েও পড়তে পারে।
অডিটোরিয়াম
বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ৪০০০ বর্গফুট আয়তনের একটি সুসজ্জিত অডিটোরিয়াম রয়েছে, যেখানে আধুনিক সাউন্ড সিস্টেম এবং আরামদায়কভাবে বসার সুবিধা রয়েছে যা প্রায় ২৮০ শিক্ষার্থী একসাথে বসে উপভোগ করতে পারে। শিক্ষার্থীরা এবং অনুষদগুলো সেখানে বিভিন্ন একাডেমিক এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকে। মাল্টিপারপাস ব্যবহারের জন্য ২৭০০ বর্গফুট আয়তনের কেন্দ্রীয় একটি হল রুম রয়েছে। এই হল রুম একসাথে বা আলাদা আলাদাভাবে ইনডোর গেমস, সংবাদপত্র পড়া, সকল ধরনের প্রদর্শনী অনুষ্ঠান, সাংস্কৃতিক বা অন্য সকল অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের প্রস্তুতির জন্য ব্যবহৃত হয়।
ক্যাফেটেরিয়া
বিশ্ববিদ্যালয়টির ক্যাম্পাসে সুবিশাল দৃষ্টিনন্দন একটি ক্যাফেটেরিয়া রয়েছে। এখানে সবসময় সুলভ মূল্যে স্বাস্থ্যসম্মত সকল ধরনের খাবার পাওয়া যায়।
মসজিদ
বিশ্ববিদ্যালয়টির ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে একটি মসজিদ রয়েছে। শিক্ষার্থীরা এখানে নিয়মিত নামাজ আদায় করে থাকে।
ক্রীড়া
বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতি বছরের নির্দিষ্ট একটি সময়ে বিভাগ সমূহের মধ্যে ক্রিকেট, ফুটবল, ব্যাডমিন্টনসহ আরও অনেক ইনডোর এবং আউটডোর গেইমস এর আয়োজন করে থাকে। এছাড়াও, জাতীয় পর্যায়ে অনুষ্ঠিত সকল প্রতিযোগিতায় নিয়মিত অংশগ্রহণ করে থাকে।
আবাসন ব্যবস্থা
বিশ্ববিদ্যালয়টির নিজস্ব কোন আবাসন ব্যবস্থা নেই। বেশিরভাগ শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের আশাপাশের এলাকাতে অবস্থান করে এবং আসা যাওয়া করে। এছাড়াও অনেক শিক্ষার্থী ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকাতে সুবিধাজনকভাবে অবস্থান করে এবং সেখান থেকেই আসা যাওয়া করে।
পরিবহন ব্যবস্থা
বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীদের জন্য এখনও পরিবহন ব্যবস্থা চালু হয় নাই। তবে বিশ্ববিদ্যালয়টির সম্মানিত শিক্ষক-শিক্ষিকা ও কর্মকর্তাদের আনা-নেওয়া এর জন্য বেশ কয়েকটি মাইক্রো রয়েছে। শিক্ষক-শিক্ষিকা ও কর্মকর্তাদের আনা-নেওয়ার পাশাপাশি বিশেষ প্রয়োজনে এই মাইক্রোগুলোকে অন্য কাজেও ব্যবহার করা হয়।
সমাবর্তন
বিশ্ববিদ্যালয়টির এ পর্যন্ত ৯টি সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২০১৯ সালের ৩১ জুলাই বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে সর্বশেষ সমাবর্তনটি হয়েছিলো। ৯টি সমাবর্তনে সর্বমোট ১১৪০৭ জন স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেছে।
উপাচার্য
সদস্য
- অ্যাসোসিয়েশন অব কমনওয়েলথ ইউনিভার্সিটিজ
- অ্যাসোসিয়েশন অব ইউনিভার্সিটিজ অব এশিয়া এন্ড দ্যা প্যাসিফিক
- আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশ
- ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব ইউনিভার্সিটি প্রেসিডেন্টস
- ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ
- ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস বাংলাদেশ
- ফার্মেসী কাউন্সিল অব বাংলাদেশ
- ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি এসিউরেন্স সেল
সমঝোতা স্মারক ও চুক্তি
বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রায় ৩০টি বিশ্ববিদালয় এবং প্রতিষ্ঠানের সাথে বিশ্ববিদ্যালয়টির সমঝোতা স্মারক ও চুক্তি রয়েছে। এর ফলে উচ্চশিক্ষার সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতা, শিক্ষার্থীদের ক্রেডিট ট্রান্সফার, শিক্ষা উপকরণ ও জ্ঞানভিত্তিক তথ্য আদান-প্রদান, যৌথভাবে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা, ট্রেনিং পরিচালনা, শিক্ষাসংক্রান্ত পরামর্শ সভা ইত্যাদি কার্যক্রম পরিচালনা হয়।
উল্লেখযোগ্য শিক্ষক ও শিক্ষিকা সমূহ
- ড. ইফতেখার আনাম (পুরকৌশল ও পরিবেশ প্রকৌশল বিভাগ)
উল্লেখযোগ্য প্রাক্তন শিক্ষার্থীবৃন্দ
- মেহের আফরোজ শাওন (অভিনেত্রী, নৃত্যশিল্পী, সঙ্গীতশিল্পী, পরিচালক ও স্থপতি)
- রিচি সোলায়মান (অভিনেত্রী ও মডেল)
চিত্রশালা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads