আরকেও পিকচার্স হল একটি মার্কিন চলচ্চিত্র প্রযোজনা ও পরিবেশনা কোম্পানি। শুরুতে এর নাম ছিল আরকেও রেডিও পিকচার্স ইনকর্পোরেটেড।[1] এটি হলিউডের স্বর্ণযুগের শীর্ষ পাঁচটি স্টুডিওর একটি। ১৯২৮ সালের অক্টোবর মাসে রেডিও কর্পোরেশন অব আমেরিকা (আরসিএ)-এর অধীনে কিথ-অ্যালবি-অরফেউম (কেএও) থিয়েটার চেইন ও জোসেফ পি. কেনেডির ফিল্ম বুকিং অফিস অব আমেরিকা (এফবিও) ক্রয় করে এটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। আরসিএ'র প্রধান ডেভিড সারনফ কোম্পানিটির সবাক চলচ্চিত্র প্রযুক্তি আরসিএ ফটোফোনের বাজার তৈরির লক্ষ্যে এই একত্রিতকরণের কাজ করেছিলেন। ১৯৪০-এর দশকের মাঝামাঝিতে স্টুডিওটির বিনিয়োগকারী ফ্লয়েড ওডলুমের অধীনে ছিল।
ধরন | বেসরকারি |
---|---|
শিল্প | চলচ্চিত্র |
পূর্বসূরীসমূহ |
|
প্রতিষ্ঠাকাল | ২৩ অক্টোবর ১৯২৮ (আরকেও প্রডাকশন্স ইনকর্পোরেটেড হিসেবে, রেডিও-কিথ-অরফিয়াম কর্পোরেশনের আওতাধীন) |
প্রতিষ্ঠাতা | ডেভিড সারনফ |
বিলুপ্তিকাল | মার্চ ৭, ১৯৫৯ | (de facto)
সদরদপ্তর | ১২৭০ অ্যাভিনউ অব আমেরিকাস, |
মাতৃ-প্রতিষ্ঠান |
|
ওয়েবসাইট | www |
আরকেও ১৯৩০-এর দশকের মাঝামাঝি থেকে শেষভাগে ফ্রেড অ্যাস্টেয়ার ও জিঞ্জার রজার্সের সঙ্গীতধর্মী চলচ্চিত্রগুলো নির্মাণ করে পরিচিতি অর্জন করে। অভিনেত্রী ক্যাথরিন হেপবার্ন ও পরে রবার্ট মিচামও তাদের প্রথম বড় সফলতা পায় এই স্টুডিও থেকে। ক্যারি গ্র্যান্ট একাধিক বছর এই স্টুডিওর অধীনে কাজ করেছেন। স্টুডিওটি চলচ্চিত্রের ইতিহাসের দুটি বিখ্যাত চলচ্চিত্র প্রযোজনা করেছে, সেগুলো হল কিং কং (১৯৩৩) ও সিটিজেন কেইন (১৯৪১)। আরকেও'র অন্যান্য উল্লেখযোগ্য সহ-প্রযোজনাগুলো হল ইট্স আ ওয়ান্ডারফুল লাইফ (১৯৪৬) ও নটরিয়াস (১৯৪৬)। এছাড়া এই প্রতিষ্ঠানটি অ্যানিমেশন প্রযোজক ওয়াল্ট ডিজনি (১৯৩৭ থেকে ১৯৫০-এর দশকের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত) ও শীর্ষ স্বাধীন প্রযোজক স্যামুয়েল গোল্ডউইনের অনেক বিখ্যাত চলচ্চিত্র পরিবেশনার দায়িত্ব পালন করেছে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand in your browser!
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.