১৯৮৭ খ্রিষ্টাব্দে একুশে পদক প্রাপ্ত ব্যক্তি উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
আনিস সিদ্দিকী (৬ এপ্রিল ১৯৩৪–২৫ ডিসেম্বর ১৯৮৫) ছিলেন বাংলাদেশী কথাশিল্পী ও সাহিত্যিক। সাহিত্যে তার অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার ১৯৮৭ সালে তাকে রাষ্ট্রের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান একুশে পদক-এ ভূষিত করেন।[১]
আনিস সিদ্দিকী | |
---|---|
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | শেখ অনিসুল্লাহ সিদ্দিকী ৬ এপ্রিল ১৯৩৪ দরগাহপুর গ্রাম, আশাশুনি, সাতক্ষীরা, বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি, ব্রিটিশ ভারত। (বর্তমান বাংলাদেশ) |
মৃত্যু | ২৫ ডিসেম্বর ১৯৮৫ মোহাম্মদপুর, ঢাকা, বাংলাদেশ। |
দাম্পত্য সঙ্গী | মরহুমা জাহিদা সিদ্দিকা |
সম্পর্ক | ৪ ভাই ২ বোন |
সন্তান | ৩ |
পিতামাতা | শেখ আব্দুল আজিজ, খােদেজা খাতুন |
পুরস্কার | একুশে পদক (১৯৮৭) |
আনিস সিদ্দিকী সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলা দরগাহপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা শেখ আব্দুল আজিজ, মাতা খােদেজা খাতুন। গ্রামের মাদ্রাসার প্রাথমিক পাঠ গ্রহণ করে ১৯৭৪ সালে আর কে বিকে এইচ সি ইনস্টিটিউশনে ভর্তি হয়ে ১৯৫১ সালে মেট্রিকুলেশন সম্পন্ন করেন। খুলনার দৌলতপুর বি এল কলেজ থেকে শিক্ষা জীবন শেষ করেন।[২]
আনিস সিদ্দিকী বরিশাল জিলা স্কুলে শিক্ষক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। এর পর খুলনা জিলা স্কুলে। ১৯৬৭ সালে যােগদান করেন ঢাকার গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরী হাইস্কুলে।[১]
তিনি স্বল্প প্রাচীন ও সাম্প্রতিক বিশ্বের বিশিষ্ট চরিত্রাবলম্বনে ঐতিহাসিক উপন্যাস রচনা এবং শিশু পাঠক গ্রন্থ রচনা করেছেন। সাহিত্যে তার অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার ১৯৮৭ সালে তাকে রাষ্ট্রের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান একুশে পদক-এ ভূষিত করেন।[১]
আনিস সিদ্দিকীর প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে: -[৩][৪]
আনিস সিদ্দিকী ২৫ ডিসেম্বর ১৯৮৫ সালে ঢাকার মোহাম্মদপুরে নিজ বাসভবন "শুভেচ্ছায়" হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।[২]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.