Loading AI tools
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
অ্যালিস অ্যাডামস (ইংরেজি: Alice Adams) হল জর্জ স্টিভেন্স পরিচালিত ১৯৩৫ সালের মার্কিন প্রণয়ধর্মী চলচ্চিত্র। আরকেও পিকচার্সের ব্যানারে ছবিটি প্রযোজনা করেন প্যান্ড্রো এস. বারম্যান। বুথ টার্কিংটনের একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে ছবিটির চিত্রনাট্য রচনা করেন ডরোথি ইয়স্ট, মর্টিমার অফনার, ও জেন মারফিন। এতে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেন ক্যাথরিন হেপবার্ন। ছবিটি ১৯০০-এর দশকের শুরুতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি মফস্বল শহরের এক তরুণীকে নিয়ে আবর্তিত, যেখানে দেখা যায় সে উচ্চবিত্ত শ্রেণির ভান করে তার দারিদ্রের বিষয়টি লুকিয়ে রেখে একজন ধনী ব্যক্তিকে বিয়ে করে। ১৯৩৩ সালে হেপবার্নের অস্কার বিজয়ী কাজ মর্নিং গ্লোরি ও তার প্রশংসিত কাজ লিটল উইমেন-এর সফলতার পর তার জনপ্রিয়তা হ্রাস পেতে শুরু করেছিল, তখন অ্যালিস অ্যাডামস চরিত্রে তার কাজটি তাকে পুনরায় জনপ্রিয়তা পাইয়ে দেয়।[3]
অ্যালিস অ্যাডামস | |
---|---|
Alice Adams | |
পরিচালক | জর্জ স্টিভেন্স |
প্রযোজক | প্যান্ড্রো এস. বারম্যান |
চিত্রনাট্যকার |
|
উৎস | বুথ টার্কিংটন কর্তৃক অ্যালিস অ্যাডামস |
শ্রেষ্ঠাংশে |
|
সুরকার |
|
চিত্রগ্রাহক | রবার্ট ডি গ্রাস |
সম্পাদক | জেন লরিং |
প্রযোজনা কোম্পানি | |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ৯৯ মিনিট |
দেশ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
ভাষা | ইংরেজি |
নির্মাণব্যয় | $৩৪২,০০০[2] |
আয় | $৭৭০,০০০[2] |
চলচ্চিত্রটি ১৯৩৫ সালের ১৫ই আগস্ট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মুক্তি পায়। এটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র ও শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে দুটি একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করে।
সিনেমা সার্কিট তাদের বক্স অফিস টিকেট বিক্রির প্রদর্শনের অংশ কেটে রাখার পর চলচ্চিত্রটি $১৬৪,০০০ আয় করে।[2]
অ্যালিস অ্যাডামস চলচ্চিত্রটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র ও শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে দুটি একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করে। যদিও বেটি ডেভিস ডেঞ্জারাস চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে পুরস্কার লাভ করেন, তিনি বলেন হেপবার্ন এই পুরস্কারের দাবীদার ছিলেন। হেপবার্ন দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছিলেন।[4]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.