Loading AI tools
বাঙালি লেখক উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
অমলেন্দু দাশগুপ্ত (৮ সেপ্টেম্বর,১৯০৩- ১১ আগস্ট ১৯৫৫) বাঙালি সাহিত্যিক ও ব্রিটিশবিরোধী স্বাধীনতা সংগ্রামী। তিনি স্বদেশী মন্ত্রে উদ্বুদ্ধ হয়ে বিপ্লবী কর্মকান্ডে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। তার জন্ম তৎকালীন বৃহত্তর ফরিদপুরের মাদারীপুরে।[1]
অমলেন্দু দাশগুপ্ত | |
---|---|
জন্ম | ৮ সেপ্টেম্বর, ১৯০৩ |
মৃত্যু | ৮ সেপ্টেম্বর ১৯৫৫ (বর্তমান ভারত) |
জাতীয়তা | ভারতীয়, পাকিস্তানি |
নাগরিকত্ব | ব্রিটিশ ভারত (১৯৪৭ সাল পর্যন্ত) পাকিস্তান (১৯৬৪ সাল পর্যন্ত) ভারত |
শিক্ষা | বি.এ. |
পেশা | রাজনীতিবিদ |
নিয়োগকারী | সাংবাদিকতা |
পরিচিতির কারণ | ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের বিপ্লবী |
আন্দোলন | ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলন |
পিতা-মাতা |
|
অমলেন্দু দাশগুপ্তর জন্ম ১৯০৩ খ্রিস্টাব্দে র ৮ ই আগস্ট বৃটিশ ভারতের অধুনা বাংলাদেশের মাদারীপুরে। পৈতৃক বাড়ি ছিল ওই জেলারই খৈয়ারভাঙায়। পিতার নাম জগৎচন্দ্র দাশগুপ্ত। মাদারীপুরে ছাত্রাবস্থাতেই স্বদেশী মন্ত্রে উদ্বুদ্ধ হয়ে অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দেন। সেকারণে পড়াশোনার জন্য চলে আসেন বহরমপুরে। এখানে আই.এ পড়তে শুরু করেন। কিন্তু এখানে জেলে মাদারীপুর দলের বন্দী বিপ্লবীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষায় প্রফুল্ল চ্যাটার্জি ও কালীপদ রায়চৌধুরীর সহযোগী ছিলেন। এই কাজে লিপ্ত থাকার কারণে অকস্মাৎ ধরা পড়েন ও কারারুদ্ধ হন। কারামুক্তির পর আই.এ পাশ করেন। ১৯২৩ - ২৪ খ্রিস্টাব্দে বি.এ ক্লাসে ভর্তি হন।
বিপ্লবী সংগঠনের নির্দেশে দক্ষিণ কলকাতা কংগ্রেস কমিটির কাজে কলকাতায় আসেন। করপোরেশনের স্কুলে শিক্ষকতা করেন। ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে বি.এ পরীক্ষার কয়েকদিন পর গ্রেফতার হয়ে আট বৎসর প্রেসিডেন্সী জেল সহ বিভিন্ন জেলে কাটে।[2] জেল থেকে মুক্তির পর ফজলুল হকের 'নবযুগ' পত্রিকার সম্পাদক হন। এখানে তার সহযোগী ছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম। ১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দে সুভাষচন্দ্র বসুর হলওয়েল মনুমেন্ট অপসারণ আন্দোলনে যোগ দিয়ে কারারুদ্ধ হন এবং ১৯৪৬ খ্রিষ্টাব্দে ছাড়া পান।[3] তখন থেকে আমৃত্যু আনন্দবাজার পত্রিকার সম্পাদকীয় বিভাগে কাজ করেন।
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.