২০২১–২২ বাংলাদেশ স্বাধীনতা কাপ (পৃষ্ঠপোজনিত কারণে রিবিয়েরা স্বাধীনতা কাপ ২০২১ নামেও পরিচিত[4]) হলো বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা আয়োজিত বাংলাদেশের ক্লাব পর্যায়ের বার্ষিক ফুটবল প্রতিযোগিতা বাংলাদেশ স্বাধীনতা কাপের ১১তম আসর ছিল, যেখানে বাংলাদেশের ১৫টি ক্লাব প্রতিযোগিতা করেছে। এই আসরটি ২০২১ সালের ২৭শে নভেম্বর তারিখে বাংলাদেশের ঢাকায় শুরু হয়েছে।[5][6][7]
দ্রুত তথ্য বিবরণ, স্বাগতিক দেশ ...
বন্ধ
বসুন্ধরা কিংস বাংলাদেশ স্বাধীনতা কাপের পূর্ববর্তী আসরের চ্যাম্পিয়ন, যারা ২০১৮ সালে ফাইনালের অতিরিক্ত সময়ে ২–১ গোলের ব্যবধানে শেখ রাসেলকে পরাজিত করে প্রথমবারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছে।[8][9] ফাইনালে ঢাকা আবাহনী বসুন্ধরা কিংসকে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে ১৯৯০ সালের পর প্রথম, বাংলাদেশ স্বাধীনতা কাপের ইতিহাসে দ্বিতীয় শিরোপা জয়লাভ করেছে।[10][11]
নিম্নলিখিত ১৫টি দল এই বাংলাদেশ স্বাধীনতা কাপের এই আসরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে।[12]
আরও তথ্য দল, অংশগ্রহণ ...
বন্ধ
২০২১ সালের ১৬ই সেপ্টেম্বর তারিখে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন এই আসরের ম্যাচ আয়োজনের জন্য ঢাকার বীর শ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামের নাম ঘোষণা করেছে, যেখানে এই আসরের সবগুলো ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে।[13][14] এই মাঠটি বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশিপ লীগ এবং ঢাকা লীগের ম্যাচ আয়োজন করেছে।
২০২১ সালের ২৩শে নভেম্বর তারিখে, ঢাকার মতিঝিলের বিএফএফ হাউসে ১৫:০০টায় (বিএসটি) এই আসরের গ্রুপ পর্বের ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আসরে অংশগ্রহণকারী ১৫টি দলকে চারটি গ্রুপে (একটি গ্রুপে ৩টি দল এবং বাকি তিনটি গ্রুপে ৪টি দল করে) বিভক্ত করা হয়েছে।[15][16]
২০২১ সালের ২৩শে নভেম্বর তারিখে, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন এই আসরের সময়সূচী ঘোষণা করেছে। গ্রুপ পর্ব শেষে প্রতিটি গ্রুপের ১ম এবং ২য় স্থান অধিকারী দল কোয়ার্টার-ফাইনালের জন্য উত্তীর্ণ হয়েছে।
টাইব্রেকার
প্রত্যেক দলের পয়েন্টের ওপর ভিত্তি করে দলের অবস্থান নির্ণয় করা হয় (জয়ের জন্য ৩ পয়েন্ট, ড্রয়ের জন্য ১ পয়েন্ট, হারের জন্য ০ পয়েন্ট), এবং যদি পয়েন্টের সমতা হয় তবে গ্রুপ পর্বের সবগুলো খেলা শেষে নিম্নে বর্ণিত মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে শীর্ষ দুই দল নির্ণয় করা হবে:
- যেসকল দলের পয়েন্ট সমান, তাদের ম্যাচে পয়েন্ট;
- যেসকল দলের পয়েন্ট সমান, তাদের গোল পার্থক্য;
- যেসকল দলের পয়েন্ট সমান, তাদের গোল সংখ্যা;
- যেসকল দলের পয়েন্ট সমান, তাদের হেড-টু-হেড গোল পার্থক্য;
- যেসকল দলের পয়েন্ট সমান, তাদের হেড-টু-হেড গোল সংখ্যা;
- যেসকল দলের পয়েন্ট সমান এবং তারা যদি সর্বশেষ ম্যাচে একে অপরের মুখোমুখি হয়, তবে তাদের মধ্যে পেনাল্টি শুট-আউট;
- গ্রুপ পর্বের সকল ম্যাচে সর্বনিম্ন শাস্তিমূলক পয়েন্ট (একটি নির্দিষ্ট ম্যাচে একজন খেলোয়াড়ের জন্য শুধুমাত্র একটি নিয়ম প্রয়োগ করা হবে):
- হলুদ কার্ড = −১ পয়েন্ট;
- এক ম্যাচে দুটি হলুদ কার্ডের জন্য বহিষ্কার = −৩ পয়েন্ট;
- লাল কার্ড = −৩ পয়েন্ট;
- হলুদ কার্ডের পর সরাসরি লাল কার্ড = −৪ পয়েন্ট;
- লটারি।
গ্রুপ এ
আরও তথ্য স্বাধীনতা, ১–২ ...
বন্ধ
আরও তথ্য রহমতগঞ্জ, ২–৩ ...
বন্ধ
আরও তথ্য ঢাকা আবাহনী, ৩–১ ...
বন্ধ
গ্রুপ বি
আরও তথ্য শেখ রাসেল, ১–০ ...
বন্ধ
আরও তথ্য শেখ জামাল, ৩–০ ...
বন্ধ
আরও তথ্য শেখ জামাল, ০–০ ...
বন্ধ
আরও তথ্য শেখ রাসেল, ০–২ ...
বন্ধ
আরও তথ্য উত্তর বারিধারা, ১–১ ...
বন্ধ
আরও তথ্য শেখ জামাল, ১–১ ...
বন্ধ
গ্রুপ সি
আরও তথ্য ঢাকা মোহামেডান, ২–১ ...
বন্ধ
আরও তথ্য সাইফ, ২–১ ...
বন্ধ
আরও তথ্য মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, ২–৩ ...
বন্ধ
আরও তথ্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, ২–১ ...
বন্ধ
আরও তথ্য মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, ১–১ ...
বন্ধ
আরও তথ্য সাইফ, ১–১ ...
বন্ধ
গ্রুপ ডি
আরও তথ্য চট্টগ্রাম আবাহনী, ১–১ ...
বন্ধ
আরও তথ্য বসুন্ধরা কিংস, ৬–০ ...
বন্ধ
আরও তথ্য বাংলাদেশ পুলিশ, ০–১ ...
বন্ধ
আরও তথ্য বাংলাদেশ নৌবাহিনী, ১–১ ...
বন্ধ
আরও তথ্য বাংলাদেশ পুলিশ, ১–১ ...
বন্ধ
আরও তথ্য বসুন্ধরা কিংস, ৩–০ ...
বন্ধ
নকআউট পর্বে, একটি ম্যাচের ফলাফল যদি পূর্ণ ৯০ মিনিট পর সমতায় থাকে তবে অতিরিক্ত সময়ের খেলা অনুষ্ঠিত হবে (১৫ মিনিট করে দুই অর্ধে ৩০ মিনিট)। যদি অতিরিক্ত সময়ের পরেও খেলার ফলাফল সমতায় থাকে, তবে খেলার ফলাফল পেনাল্টি শুট-আউটের মাধ্যমে নির্ধারণ করা হবে।
কোয়ার্টার-ফাইনাল
আরও তথ্য ঢাকা আবাহনী, ৪–০ ...
বন্ধ
আরও তথ্য সাইফ, ২–০ (অ.স.প.) ...
বন্ধ
আরও তথ্য শেখ রাসেল, ০–১ ...
বন্ধ
আরও তথ্য বসুন্ধরা কিংস, ৪–০ ...
বন্ধ
সেমি-ফাইনাল
আরও তথ্য ঢাকা আবাহনী, ২–০ ...
বন্ধ
আরও তথ্য বাংলাদেশ পুলিশ, ১–২ (অ.স.প.) ...
বন্ধ
ফাইনাল
আরও তথ্য ঢাকা আবাহনী, ৩–০ ...
বন্ধ
.
গোলদাতা
এই প্রতিযোগিতায় ৫৫ জন খেলোয়াড় ২৮টি ম্যাচে ৭৫টি গোল করেছেন (৫টি আত্মঘাতী গোলসহ), যা ম্যাচ প্রতি গড়ে ২.৬৮টি গোল।
৪টি গোল
৩টি গোল
২টি গোল
১টি গোল
১টি আত্মঘাতী গোল