২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে মল্লক্রীড়া – পুরুষদের হাতুড়ি ছোঁড়া
From Wikipedia, the free encyclopedia
২০০৮ অলিম্পিক গেমসে পুরুষদের হাতুড়ি ছোঁড়া প্রতিযোগিতা আগস্টের ১৫ (যোগ্যতানির্ণায়ক পর্ব) ও ১৭ (ফাইনাল) তারিখে অনুষ্ঠিত হয় বেইজিং ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে।[2]
XXIX অলিম্পিয়াড খেলায় পুরুষদের হাতুড়ি ছোঁড়া | ||||||||||
স্থান | বেইজিং ন্যাশনাল স্টেডিয়াম | |||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
তারিখ | ১৫ই আগস্ট ২০০৮ (যোগ্যতানির্ণায়কপর্ব) ১৭ই আগস্ট ২০০৮ (ফাইনাল) | |||||||||
প্রতিযোগী | ২৬ টি দেশের ৩৩জন প্রতিযোগী | |||||||||
জয়ের দূরত্ব | ৮২.০২ | |||||||||
পদকবিজয়ী | ||||||||||
| ||||||||||
«২০০৪ | ২০১২» |
২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে দৌড়বাজী | ||||
---|---|---|---|---|
ট্র্যাক বিভাগ | ||||
১০০ মিটার | পুরুষ | মহিলা | ||
২০০ মিটার | পুরুষ | মহিলা | ||
৪০০ মিটার | পুরুষ | মহিলা | ||
৮০০ মিটার | পুরুষ | মহিলা | ||
১৫০০ মিটার | পুরুষ | মহিলা | ||
৫০০০ মিটার | পুরুষ | মহিলা | ||
১০০০০ মিটার | পুরুষ | মহিলা | ||
১০০ মিটার বাধাদৌড় |
মহিলা | |||
১১০ মিটার বাধাদৌড় |
পুরুষ | |||
৪০০ মিটার বাধাদৌড় | পুরুষ | মহিলা | ||
৩০০০ মিটার স্টিপলচেজ |
পুরুষ | মহিলা | ||
৪ x ১০০ মিটার রিলে | পুরুষ | মহিলা | ||
৪ x ৪০০ মিটার রিলে | পুরুষ | মহিলা | ||
রোড বিভাগ | ||||
ম্যারাথন | পুরুষ | মহিলা | ||
২০ কিমি হাঁটা | পুরুষ | মহিলা | ||
৫০কিমি হাঁটা | পুরুষ | |||
ফিল্ড বিভাগ | ||||
লং জাম্প | পুরুষ | মহিলা | ||
ট্রিপল জাম্প | পুরুষ | মহিলা | ||
হাই জাম্প | পুরুষ | মহিলা | ||
পোল ভল্ট | পুরুষ | মহিলা | ||
শট পাট | পুরুষ | মহিলা | ||
ডিসকাস থ্রো | পুরুষ | মহিলা | ||
বর্শা নিক্ষেপ | পুরুষ | মহিলা | ||
হাতুড়ি ছোঁড়া | পুরুষ | মহিলা | ||
সম্মিলিত বিভাগ | ||||
হেপ্টাথলন | মহিলা | |||
ডেকাথলন | পুরুষ | |||
যোগ্যতানির্ণায়ক মাপকাঠি ছিল ৭৮.৫০ মিটার (২৫৭.৫ ফু)(A মান) এবং ৭৪.০০ মিটার (২৪২.৭৮ ফু) (B মান)।[3]
প্রতিযোগিতার সময় বেলারুসের ভাদিম দেভ্যাতোভস্কি ও ইভান সিখান যথাক্রমে রূপো ও ব্রোঞ্জ পদক লাভ করলেও ডোপ টেস্টে রক্তে অস্বাভাবিক মাত্রায় টেস্টোস্টেরন পাওয়া যাওয়ায় ২০০৮ সালের ডিসেম্বর মাসে তাদের এই পদক কেড়ে নেওয়া হয়। পরিবর্তে এই পদক দুটি দেওয়া হয় যথাক্রমে হাঙ্গেরির ক্রিশ্চিয়ান পার্স ও জাপানের কোজি মুরোফুশিকে। সিখান পরে ঘোষণা করেন যে তিনি দেভ্যাতোভস্কির সাথে যুগ্ম ভাবে আইওসির সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করার পরিকল্পনা করছেন।[1] শেষ পর্যন্ত ২০১০-এর জুনে ক্রীড়া সালিশি আদালত (Court of Arbitration for Sport) সিদ্ধান্তে আসে চীনা মেডিক্যাল ল্যাবের ভুল হয়েছিল। সুতরাং ঐ দুই বেলারুশিয়ানের পদক ফিরিয়ে দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়।[4]