সামাজিক লিঙ্গ
নারীত্ব, পুরুষত্ব বা অন্যান্য লিঙ্গ পরিচয়ের মধ্যে পার্থক্যকারী বৈশিষ্ট্য / From Wikipedia, the free encyclopedia
সামাজিক লিঙ্গ বা জেন্ডার হল নারীত্ব ও পুরুষত্ব সংক্রান্ত ও এদের মধ্যস্থিত পার্থক্যকারী বৈশিষ্ট্যসমুহের সীমা। বিভিন্ন প্রাসঙ্গিক দৃষ্টিকোণের উপর ভিত্তি করে উক্ত বৈশিষ্ট্যগুলোতে জৈবিক লিঙ্গ (নারী, পুরুষ কিংবা আন্তঃলিঙ্গ প্রকরণে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার অবস্থা), যৌনতা-ভিত্তিক সামাজিক কাঠামো (লিঙ্গ ভূমিকা) বা লিঙ্গ পরিচয় অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।[1][2][3] ঐতিহ্যগতভাবে, যে সকল লোক মানুষকে পুরুষ বা নারী হিসেবে চিহ্নিত করে অথবা পুরুষ বা স্ত্রী লিঙ্গের সর্বনাম ব্যবহার করে তারা সাধারণত লিঙ্গ দ্বৈততার একটি পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকে, আর যারা এ সকল শ্রেণীর বাইরে থাকে তাদের জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক বিস্তৃত পরিভাষা হিসেবে অদ্বৈত (নন-বাইনারি) বা অ-বিষমকামী (জেন্ডারকুইয়ার বা কুইয়ার) নামক পরিভাষা ব্যবহার করা হয়। কিছু সংস্কৃতিতে নির্দিষ্ট কিছু লিঙ্গ ভূমিকা আছে, যেগুলো নারী কিংবা পুরুষ হতে আলাদা, যেমন দক্ষিণ এশিয়ার হিজড়া জনগোষ্ঠী। এদেরকে প্রায়শই তৃতীয় লিঙ্গ হিসেবে নির্দেশ করা হয়।