![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/7/7b/%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%2599%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%2597%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25A7%25E0%25A7%2581_%25E0%25A6%25B6%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%2596_%25E0%25A6%25AE%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%259C%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%25B0_%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25B9%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A8_%25E0%25A6%258F%25E0%25A6%25B0_%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A7%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25B8%25E0%25A7%258C%25E0%25A6%25A7.jpg/640px-%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%2599%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%2597%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25A7%25E0%25A7%2581_%25E0%25A6%25B6%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%2596_%25E0%25A6%25AE%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%259C%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%25B0_%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25B9%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A8_%25E0%25A6%258F%25E0%25A6%25B0_%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A7%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25B8%25E0%25A7%258C%25E0%25A6%25A7.jpg&w=640&q=50)
শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড
১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট সংঘটিত হত্যাকাণ্ড / From Wikipedia, the free encyclopedia
শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড ছিল বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার ঘটনা। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একদল সদস্য সামরিক অভ্যুত্থান সংঘটিত করে এবং শেখ মুজিবুর রহমানকে তার ধানমন্ডি ৩২-এর বাসভবনে সপরিবারে হত্যা করে। পরে ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ থেকে ৬ নভেম্বর ১৯৭৫ পর্যন্ত খন্দকার মোশতাক আহমেদ অঘোষিতভাবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির পদে আসীন হন।[3] শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশের বেসামরিক প্রশাসনকেন্দ্রিক রাজনীতিতে প্রথমবারের মতো সামরিক ক্ষমতার প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপ ঘটে।[4] হত্যাকাণ্ডটি বাংলাদেশের আদর্শিক পটপরিবর্তন বলে বিবেচিত। লরেন্স লিফশুলৎজ এই হত্যাকাণ্ডের সামগ্রিক ঘটনাবলিকে মার্কিন-পাকিস্তানপন্থী ও ভারত-সোভিয়েতপন্থী দুই অক্ষশক্তির কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার স্নায়ুযুদ্ধের সহিংস বহিঃপ্রকাশ বলে আখ্যায়িত করেন।[5] বর্তমানে ১৫ ই আগস্ট বাংলাদেশের ‘জাতীয় শোক দিবস’ হিসেবে পালিত হয়।[6]
শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড | |
---|---|
![]() | |
স্থান | ঢাকা, বাংলাদেশ |
তারিখ | ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫ ভোর ৫:৩০–৭:০০ (ইউটিসি +৬) |
লক্ষ্য | শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার পরিবার [টীকা 1] |
হামলার ধরন | সামরিক অভ্যূত্থান [টীকা 2] |
ব্যবহৃত অস্ত্র | ২৮ টি ‘গোলাবিহীন’ টি-৫৪ ট্যাঙ্ক, ১০৫ এমএম হাউইটজার কামান, মেশিনগান, রাইফেল এবং গ্রেনেড |
নিহত | ৩৬ জন:
শেখ মুজিবের বাড়িতে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত: শেখ মুজিবুর রহমান, শেখ আবু নাসের, শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, শেখ কামাল, সুলতানা কামাল খুকী, শেখ জামাল, পারভীন জামাল রোজী, শেখ রাসেল অন্যান্য: সিদ্দিকুর রহমান (পুলিশ কর্মকর্তা), সামছুল হক (পুলিশ কর্মকর্তা), কর্নেল জামিল উদ্দিন আহমেদ (নবনিযুক্ত ডিজিএফআই প্রধান।) শেখ মনির বাড়ি (গুলিতে গুরুতর আহত এবং হাসপাতালে মৃত ঘোষিত): শেখ ফজলুল হক মনি, বেগম আরজু মনি (বেগম সামসুন্নেসা) সেরনিয়াবাতের বাড়ি (গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত): আবদুর রব সেরনিয়াবাত, আরিফ সেরনিয়াবাত, বেবী সেরনিয়াবাত, শহীদ সেরনিয়াবাত, সুকান্ত আবদুল্লাহ বাবু, নাঈম খান রিন্টু, পোটকা (গৃহভৃত্য), লক্ষীর মা (গৃহভৃত্য) শেরশাহ সুরী রোডের ৮ ও ৯ নং বাড়ি এবং শাহজাহান রোডের ১৯৬ ও ১৯৭ নম্বর বাড়ি (মর্টারের গোলার আঘাতে সৃষ্ট অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ হয়ে নিহত): রেজিয়া বেগম, নাসিমা, হাবিবুর রহমান, আনোয়ারা বেগম, আনোয়ারা বেগম (২), ময়ফুল বিবি, সাবেরা বেগম, আবদুল্লাহ, রফিকুল, সাফিয়া খাতুন, শাহাবুদ্দিন, কাশেদা, আমিনউদ্দিন, হনুফা বিবি[1][2] |
আহত | ৪৮ জন:
|
হামলাকারী দল | ডজনসংখ্যক সামরিক অফিসার ও ১৭০ থেকে ৭০০ জন সাধারণ সৈনিক [টীকা 3] |