Remove ads
বাংলাদেশের একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষেপে শাবিপ্রবি) বাংলাদেশের সিলেটে অবস্থিত একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়।[২] বাংলাদেশের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিক্ষা এবং গবেষণা প্রসারের জন্য ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত, বাংলাদেশের প্রথম বিজ্ঞান,প্রযুক্তি এবং প্রকৌশল বিষয়ে অগ্রগামী গবেষণা এবং শিক্ষার অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এটি বাংলাদেশে প্রথমবারের মত সমন্বিত সম্মান কোর্স চালু করার পাশাপাশি ১৯৯৬-৯৭ সেশন থেকে স্নাতক কোর্সে সেমিস্টার পদ্ধতির (আমেরিকান সেমিস্টার পদ্ধতি) প্রবর্তন করে। এটি বাংলাদেশের একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় যা বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের সেকেন্ড মেজর সুবিধা প্রদান করে। শুরুতে তিন বিভাগে ( ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং,কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এবং পদার্থবিজ্ঞান) সেকেন্ড মেজর চালু থাকলেও এখন শুধুমাত্র পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে সেকেন্ড মেজর সুবিধা বহাল রয়েছে
এই নিবন্ধটি উইকিপিডিয়ার জন্য মানসম্মত অবস্থায় আনতে পুনর্লিখন করা প্রয়োজন, কেননা ডিসেম্বর ২০১৯। |
শাবিপ্রবি | |
নীতিবাক্য | অর্জন, চর্চা, সৃষ্টি |
---|---|
ধরন | গবেষণাধর্মী সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় |
স্থাপিত | ২৫ আগস্ট ১৯৮৬ |
অধিভুক্তি | বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) |
বাজেট | ৳১৭০.৮ কোটি (২০২৪-২৫)[১] |
ইআইআইএন | ১৩৬৬২০ |
আচার্য | রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন |
উপাচার্য | অধ্যাপক ড. এ এম সরওয়ারউদ্দিন চৌধুরী |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ৫৬৬ |
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ | ৭৭২ জন |
শিক্ষার্থী | ১২,৫৯৬ জন |
স্নাতক | ৬,৭২৬ জন |
স্নাতকোত্তর | ১,৮৭০ জন |
অন্যান্য শিক্ষার্থী | ৪,০০০ (অধিভুক্ত কলেজ) |
ঠিকানা | , , , ৩১১৪ , |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে ৩২০ একর |
ভাষা | ইংরেজি, বাংলা |
পোশাকের রঙ | খয়েরি এবং ধূসর |
সংক্ষিপ্ত নাম | শাবিপ্রবি, সাস্ট |
ওয়েবসাইট | www |
বিভিন্ন অলিম্পিয়াড সহ সাহিত্য ও বিজ্ঞান বিষয়ক বিভিন্ন প্রতিযোগিতার সিলেট অঞ্চলের আয়োজন এই বিশ্ববিদ্যালয় করে থাকে। শাবিপ্রবির আয়োজিত প্রতিযোগিতাগুলোর মধ্যে রয়েছে জাতীয় হাইস্কুল প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, জাতীয় মহিলা প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, বাংলাদেশ জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াড, বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড, বাংলাদেশ বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড, বাংলাদেশ পদার্থবিজ্ঞান অলিম্পিয়াড, বাংলাদেশ জ্যোতির্বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড ইত্যাদি। বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক ও সিনিয়র শিক্ষার্থীরা মিলে এগুলোর সিলেট অঞ্চলের আঞ্চলিক প্রতিযোগিতার আয়োজন ও পরিচালনা করে থাকে।
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, প্রকৌশল শাস্ত্রে বিশেষ অবদান প্রদানকারী ও বাংলাদেশে নেতৃত্ব স্থানীয় এ বিশ্ববিদ্যালয়টি ২৫শে আগস্ট ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৯১ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি তিনটি বিভাগ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয়। এর ক্যাম্পাসটি সিলেট শহর হতে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে কুমারগাঁওয়ে অবস্থিত। বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭টি অনুষদের অধীনে ২৮ টি ডিপার্টমেন্ট রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ও দ্বিতীয় সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয় যথাক্রমে ২৯ এপ্রিল ১৯৯৮ এবং ৬ ডিসেম্বর ২০০৭ সালে।[৩] এছাড়া সর্বোচ্চ সংখ্যক গবেষণাপত্র সম্পাদনের মাধ্যমে ওয়েবমেট্রিক্স র্যাঙ্কিং এ এই বিশ্ববিদ্যালয় খুব ভাল অবস্থান দখল করে আছে। সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের সবগুলো সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাজুয়েটরাই আনুপাতিক হারে সবচেয়ে বেশি বিশ্বের অন্যান্য দেশে উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার কাজে নিয়োজিত থাকছেন। বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা সংস্কৃতিচর্চা ও নতুন গবেষণায় বেশ উদ্যমী।
একাডেমিক কার্যক্রম বছরে ২টি সেমিস্টারে ক্রেডিট পদ্ধতিতে সম্পন্ন হয়। শতকরা ৭৫ ভাগ নম্বরপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান করা হয়।
শাবিপ্রবিতে শিক্ষার্থীরা অস্নাতক, স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ভর্তি হতে পারে। শিক্ষার্থীরা জিএসটি ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পায়। ভর্তি পরীক্ষায় এক আসনের বিপরীতে প্রায় ৬৪ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।[৪] ভর্তি পরীক্ষা বিভিন্ন স্কুলে ভর্তি কমিটির তত্ত্বাবধানে সম্পন্ন হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশে প্রথমবারের মত এসএমএস ভিত্তিক স্বয়ংক্রিয় ভর্তি পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি উদ্ভাবন করে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] আগ্রহী শিক্ষার্থীরা মোবাইল ফোনের এসএমএস-এর মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৯ তারিখে এ পদ্ধতির উদ্বোধন করেন।[৫][৬] এই উদ্ভাবনের জন্য, বিশ্ববিদ্যালয় ২০১০ সালে দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর মধ্যে অনুষ্ঠিত একটি প্রতিযোগিতায় Ambillion পুরস্কার,[৭] E-Content এ জাতীয় পুরস্কার এবং উন্নয়নের জন্য আইসিটি পুরস্কার ২০১০ লাভ করেছে।[৮][৯]
শাবিপ্রবিতে ৬ টি অনুষদের অধীনে ২৭ টি বিভাগ রয়েছে। প্রতিষ্ঠাকালীন পরিকল্পনা অনুসারে ৬ টি অনুষদের অধীনে আরো একাধিক বিভাগ খোলার পরিকল্পনা রয়েছে। এছাড়াও প্রতিষ্ঠানটিতে দুটি ইন্সটিটিউট রয়েছে এবং ইতোমধ্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ইন্সটিটিউটের অধিনে সফটওয়্যার প্রকৌশল বিভাগের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করেছে।
অনুষদের নাম | বিভাগসমূহ | আসন সংখ্যা |
---|---|---|
কৃষি ও খনিজ বিজ্ঞান অনুষদ | বনবিদ্যা ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগ (FES) | ৫৫ |
ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদ | স্থাপত্য (ARC) | ৩০ |
কেমি কৌশল ও পলিমার বিজ্ঞান বিভাগ (CEP) | ৫০ | |
পুর ও পরিবেশ প্রকৌশল বিভাগ (CEE) | ৫০ | |
কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ (CSE) | ১০০ | |
তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক প্রকৌশল বিভাগ (EEE) | ৫০ | |
খাদ্য প্রকৌশল ও চা প্রযুক্তি বিভাগ (FET) | ৪০ | |
শিল্প ও উৎপাদন প্রকৌশল বিভাগ (IPE) | ৫০ | |
যন্ত্রকৌশল বিভাগ (MEE) | ৩৫ | |
পেট্রোলিয়াম ও খনিপ্রকৌশল বিভাগ (PME) | ৩৫ | |
জীব বিজ্ঞান অনুষদ | জৈবরসায়ন ও আণবিক জীববিদ্যা (BMB) | ৪০ |
জৈব প্রযুক্তি ও জিন প্রকৌশল (GEB) | ৩৫ | |
ব্যবস্থাপনা এবং ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ | ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ (BBA) | ৭৫ |
ভৌত বিজ্ঞান অনুষদ | রসায়ন বিভাগ (CHE) | ৬৫ |
জিওগ্রাফি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট বিভাগ (GEE) | ৫০ | |
গণিত বিভাগ (MAT) | ৮০ | |
সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগ (OCG) | ৩০ | |
পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ (PHY) | ৬৫ | |
পরিসংখ্যান বিভাগ (STA) | ৮০ | |
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ | নৃবিজ্ঞান বিভাগ (ANP) | ৬৬ |
বাংলা বিভাগ (BNG) | ৭১ | |
অর্থনীতি বিভাগ (ECO) | ৬৬ | |
ইংরেজি বিভাগ (ENG) | ৭১ | |
পলিটিক্যাল স্টাডিজ (PSS) | ৬৬ | |
লোকপ্রশাসন বিভাগ (PAD) | ৬৬ | |
সমাজকর্ম বিভাগ (SCW) | ৬৬ | |
সমাজবিজ্ঞান বিভাগ (SOC) | ৬৬ | |
মোট অনুষদ: ৬ টি | মোট বিভাগ: ২৭ টি | মোট আসন সংখ্যা: ১,৫৫৩ |
সিলেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সংযুক্ত একটি বিশেষায়িত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। কলেজটি ৩ টি বিভাগ নিয়ে গঠিত:
এটি বাংলাদেশের অন্যতম গবেষণাকারী প্রতিষ্ঠান। পদার্থ ও পরিসংখ্যান শাস্ত্রে গবেষণার পাশা-পাশি এতে রয়েছে কয়েকটি প্রসিদ্ধ ইন্সটিটিউটঃ
সাস্টের সাথে নিম্নোক্ত বিশ্ববিদ্যালয় সমূহের একাডেমিক সহযোগিতা চুক্তি রয়েছে:
নাম | দায়িত্ব গ্রহণ | দায়িত্ব হস্থান্তর |
---|---|---|
অধ্যাপক ড. ছদরুদ্দিন আহমেদ চৌধুরী | ১ জুন ১৯৮৯ | ৩১ মে ১৯৯৩ |
অধ্যাপক ড. সৈয়দ মুহিব উদ্দিন আহমেদ | ২৬ জুন ১৯৯৩ | ২৫ জুন ১৯৯৭ |
অধ্যাপক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান | ২০ জুলাই ১৯৯৭ | ১৯ জুলাই ২০০১ |
অধ্যাপক ড. মো. সালেহ উদ্দিন | ২০ জুলাই ২০০১ | ২৫ ডিসেম্বর ২০০১ |
অধ্যাপক মো. শফিকুর রহমান | ৩ মার্চ ২০০২ | ২৭ এপ্রিল ২০০৩ |
অধ্যাপক ড. মুসলেহ উদ্দিন আহমেদ | ২৮ এপ্রিল ২০০৩ | ২২ অক্টোবর ২০০৬ |
অধ্যাপক মো. আমিনুল ইসলাম | ২৩ অক্টোবর ২০০৬ | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ |
অধ্যাপক ড. মো. সালেহ উদ্দিন | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ |
অধ্যাপক ড. মো. ইলিয়াস উদ্দীন বিশ্বাস | সংযুক্ত দায়িত্ব, ২০ মার্চ ২০১৩ | ২৭ জুলাই ২০১৩ |
অধ্যাপক ড. মোঃ আমিনুল হক ভূঁইয়া | ২৮ জুলাই ২০১৩ | ২৭ জুলাই ২০১৭ |
অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ | ২১ আগস্ট ২০১৭ | ১০ আগস্ট ২০২৪ |
অধ্যাপক ড. এ এম সরওয়ারউদ্দিন চৌধুরী[১১] | ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | বর্তমান |
৫টি একাডেমিক ভবন, ২টি প্রশাসনিক ভবন, বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্র, কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, একটি মিলনায়তনসহ অনেকগুলো ভবন সমন্বয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম চলছে। বর্তমানে ২৫ টি বিভাগে প্রায় ৮ হাজার ছাত্রছাত্রী পড়াশোনা করছে। [১২]
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ছাত্রদের ৩টি এবং ছাত্রীদের ৩টি মোট ছয়টি ছাত্রাবাস রয়েছে। এছাড়া শিক্ষকদের জন্য রয়েছে ডরমেটরি এবং আবাসিক সুবিধা। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রাবাস শাহপরান হল। প্রতিটি হলের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন একজন প্রভোস্ট। সাধারণত সিনিয়র শিক্ষকদের মধ্য হতে প্রভোস্ট নির্বাচন করা হয়। এটি দেশের সর্বপ্রথম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে শিক্ষার্থী এবং স্টাফদের জন্য বিনামূল্যে সম্পূর্ণ ক্যাম্পাসে ওয়াই ফাই চালু করে।[৭]
সাস্টের শিক্ষার্থীদের জন্য ছয়টি আবাসিক হল রয়েছে :
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থিত সিলেটের প্রথম মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক ভাস্কর্য চেতনা '৭১' (ভাস্কর্য)'। ২০০৫-০৬ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা ২০০৯ সালের ২৬ শে মার্চ চেতনা '৭১ নামে অস্থায়ী ভাস্কর্য নির্মাণ করেন। পরবর্তীতে স্থায়ী ভাস্কর্য নির্মাণ শুরু হয়। [১৩]
বিশ্ববিদ্যালয়টির বিভিন্ন সংগঠন সহশিক্ষামূলক কাজে সক্রিয়; এখানে বছরের অধিকাংশ দিন বিভিন্ন ধরনের আনুষ্ঠানিকতা বা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়, যেমনঃ চাকরি মেলা, উচ্চশিক্ষা বিষয়ক সেমিনার, ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, টুর্নামেন্ট, জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা, ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা, নাট্যোৎসব, স্কিলস হান্ট ইত্যাদি। এছাড়া বিভিন্ন অলিম্পিয়াডের আঞ্চলিক ও জাতীয় কেন্দ্র হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়টির ক্যাম্পাস সুপরিচিত।
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.