লিভিভ
পশ্চিম ইউক্রেনের বৃহত্তম শহর / From Wikipedia, the free encyclopedia
লিভিউ পশ্চিম ইউক্রেনের বৃহত্তম ও সমগ্র ইউক্রেনের সপ্তম বৃহত্তম শহর। ২০২০ সালের হিসাব অনুযায়ী এর জনসংখ্যা ৭,২৪,৩১৪।[1] লিভিউ ইউক্রেনের অন্যতম সাংস্কৃতিক কেন্দ্র।
লিভিউ Львів | |
---|---|
আঞ্চলিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ শহর | |
Ukrainian প্রতিলিপি | |
• National | Lviv |
• ALA-LC | L′viv |
• BGN/PCGN | L’viv |
• Scholarly | L′viv |
নীতিবাক্য: Semper fidelis | |
ইউক্রেনে লিভিউর অবস্থান। | |
স্থানাঙ্ক: ৪৯°৪৯′৪৮″ উত্তর ২৪°০০′৫১″ পূর্ব | |
Country | Ukraine |
Oblast | টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত Lviv Oblast |
Municipality | Lviv |
Founded | 1240–1247 |
Magdeburg law | 1356 |
সরকার | |
• Mayor | Andriy Sadovyi |
আয়তন | |
• আঞ্চলিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ শহর | ১৮২.০১ বর্গকিমি (৭০.২৭ বর্গমাইল) |
উচ্চতা | ২৯৬ মিটার (৯৭১ ফুট) |
জনসংখ্যা (January 2019) | |
• আঞ্চলিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ শহর | ৭,২৪,৩১৪ |
• জনঘনত্ব | ৪,০০০/বর্গকিমি (১০,০০০/বর্গমাইল) |
• মহানগর | ৭,৫৬,০৩২ |
• Demonym | Leopolitan |
সময় অঞ্চল | EET (ইউটিসি+2) |
• গ্রীষ্মকালীন (দিসস) | EEST (ইউটিসি+3) |
Postal codes | 79000–79490 |
এলাকা কোড | +380 32(2) |
Licence plate | BC (before 2004: ТА, ТВ, ТН, ТС) |
Sister cities | Corning, Freiburg, Grozny, Kraków, Lublin, Novi Sad, Przemyśl, Saint Petersburg, Whitstable, Winnipeg, Wolfsburg, Rochdale |
ওয়েবসাইট | city-adm |
রুথেনিয়ার রাজা দানিয়েলের জ্যেষ্ঠ পুত্র লিওর সম্মানে শহরটির নামকরণ করা হয়েছে। পোল্যান্ডের অধিপতি দ্বিতীয় কাসিমির ইউক্রেন জয় করার পর ১২৭২ থেকে ১৩৪৯ সাল পর্যন্ত এটি গালিসিয়া-ভোলহাইনিয়া রাজ্যের রাজধানী ছিল।[2] ১৪৩৪ সাল থেকে এটি পোল্যান্ডের শাসনাধীন রুথেনিয়া ভোইভোডশিপের আঞ্চলিক রাজধানী হিসেবে স্বীকৃত ছিল। ১৭৭২ সালে পোল্যান্ড বিভক্ত হলে লিভিউকে হাবসবুর্গ গালিসিয়া ও লোদোমেরিয়া রাজত্বের রাজধানী করা হয়। ১৯১৮ সালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য লিভিউ পশ্চিম ইউক্রেনীয় গণপ্রজাতন্ত্রের রাজধানী ছিল। দ্বিতীয় পোলিশ প্রজাতন্ত্র গঠনের সময় এটি লাভোভ ভোইভোডশিপের অন্তর্গত ছিল।
১৯৩৯ সালে পোল্যান্ড জার্মান-সোভিয়েত শক্তি দ্বারা অধিকৃত হওয়ার পর লিভিউ সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ হয়। ১৯৪৪-৪৬ সালে পোল্যান্ড ও পশ্চিম ইউক্রেনের মধ্যে অধিবাসীর অদল-বদল ঘটে। লিভিউ-ও এই অদল-বদল প্রক্রিয়ার অংশ ছিল। ১৯৯১ সালে শহরটি স্বাধীন ইউক্রেন রাষ্ট্রের অংশ হয়।
লিভিউ বর্তমানে লিভিউ অব্লাস্টের অংশ।
লিভিউ ঐতিহাসিক রেড রুথেনিয়া ও গালিসিয়া ঐতিহাসিক অঞ্চলের কেন্দ্র ছিল। শহরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভবন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় চলা সোভিয়েত ও জার্মান আগ্রাসনের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে। এখানে অনেকগুলো বিখ্যাত ও সুপরিচিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো - লিভিউ বিশ্ববিদ্যালয় ও লিভিউ পলিটেকনিক। লিভিউ শহরে একটি ফিলহারমোনিক অর্কেস্ট্রা ও রঙ্গমঞ্চও রয়েছে। এর নগরীকেন্দ্র ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকার অন্তর্গত।