![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/7/71/Leonard_Cohen_2187-edited.jpg/640px-Leonard_Cohen_2187-edited.jpg&w=640&q=50)
লিওনার্ড কোহেন
From Wikipedia, the free encyclopedia
লিওনার্ড নর্মান কোহেন, (ইংরেজি: Leonard Norman Cohen) সিসি GOQ (জন্ম সেপ্টেম্বর ২১, ১৯৩৪-মৃত্যু নভেম্বর ৭, ২০১৬) একজন কানাডীয় গায়ক, গানলেখক, কবি, এবং উপন্যাসিক। তার কাজে ধর্ম, রাজনীতি, বিচ্ছিন্নতা, যৌনতা, এবং ব্যক্তিগত সম্পর্কের অন্বেষণ পাওয়া যায়।[2] কোহেন ক্যানাডিয়ার মিউজিক হল অব ফেইম এবং ক্যানাডিয়ান সঙরাইটার হল অব ফেইম পাশাপাশি রক অ্যান্ড রোল হল অব ফেইম অভিধায় অভিষিক্ত হয়েছেন। এছাড়াও তাকে অর্ডার অব কানাডা, দেশের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মানে ভূষিত করা হয়। ২০১১ সালে, কোহেন সাহিত্যের জন্য পিন্স অব আস্তুরিয়াস পুরস্কার গ্রহণ করেন।
লিওনার্ড কোহেন Leonard Cohen | |
---|---|
![]() কোহেন ২০০৮ সালে | |
প্রাথমিক তথ্য | |
জন্মনাম | লিওনার্ড নর্মান কোহেন |
জন্ম | (1934-09-21) ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৩৪ (বয়স ৮৯) ওয়েস্টমাউন্ট, ক্যুবেক, কানাডা |
মৃত্যু | ৭ নভেম্বর ২০১৬ লস অ্যাঞ্জেলেস, ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র |
ধরন | |
পেশা |
|
বাদ্যযন্ত্র |
|
কার্যকাল | ১৯৫৬–২০১৬ |
লেবেল | কলাম্বিয়া |
সমাধি | শার হাশোমায়িম সন্ন্যাস সংঘ সমাধিক্ষেত্র, মন্ট্রিয়ল, কানাডা |
স্বাক্ষর | |
![]() | |
সমালোচক ব্রুস এদর জনপ্রিয় সঙ্গীতে কোহেনের সামগ্রিক কর্মজীবন মূল্যায়ন করতে গিয়ে উল্লেখ করতে, তাকে "৬০-এর দশকের সর্বাধিক চিত্তাকর্ষক এবং হেঁয়ালিপূর্ণ... গায়ক/গানলেখক ... [এবং] বব ডিলনের পর দ্বিতীয় কেউ (এবং সম্ভবত পল সাইমন) যিনি চার দশক জুড়ে নিজের সঙ্গীতের মধ্য দিয়ে শ্রোতাদের ধরে রেখেছেন .... ১৯৬০-এর দশকের অন্য যে কোন সঙ্গীতশিল্পীর চেয়ে দৃঢ়ভাবে সমালোচক এবং ছোট সঙ্গীতশিল্পীদের মনোযোগ আকর্ষণ করার মধ্য দিয়ে ২১-শ শতাব্দীর পর্যন্ত নিজ অবস্থানে ছিলেন।" বলে দাবি করেন।[3]
তার উল্লেখযোগ্য উপন্যাস, বিউটিফুল লুসার্স (১৯৬৬) কানাডিয়ান প্রেসের মনোযোগ আকর্ষণ করে এবং একটি যৌন গ্রাফিক প্যাসেজের কারণ বিতর্কিত বিবেচিত হয়।[4]
কোহেনের প্রথম অ্যালবাম, সঙস অব লিওনার্ড কোহেন (১৯৬৭), ক্রমান্বয়ে সঙস ফ্রম আ রুম (১৯৬৯) ("বার্ড অন দ্য ওয়ার") এবং সঙস অব লাভ অ্যান্ড হেইট (১৯৭১) প্রকাশিত হয়। তার ১৯৭৭-এর রেকর্ড ডেথ অব অ্যা লেডিস' ম্যান ফিল স্পেক্টর কর্তৃক সহ-রচিত এবং প্রযোজিত হয়েছিন, যেখানে কোহেনের পূর্ববর্তী মৃদু শব্দ পরিবর্তনের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে দেখা যায়। ১৯৭৬ সালে কোহেন আরো প্রথাগত উপায়ে ফিরে আসেন রিসেন্ট সঙস অ্যালবামের সাথে, যেখানে জ্যাজ এবং ওরিয়েন্টাল ও ভূমধ্য প্রভাবের সঙ্গে তার শাব্দ শৈলীর মিশ্রণ ঘটে। ১৯৮৪ সালে "হালেলুইয়্যা" ছিলো কোহেনের ভেরিয়াস পজিসন্স প্রথম স্টুডিও অ্যালবামে মুক্তি। ১৯৮৮ সালে আই'ম ইওর ম্যান অ্যলবামে কোহেনের সিন্থেসাইজ প্রযোজনায় ফিরে যাওয়ার প্রচেষ্টা গোচরে আসে যার প্রভাব তার জনপ্রিয় অ্যালবামসমূহে পাওয়া যায়। ১৯৯২ সালে কোহেন দ্য ফিউচার মুক্তি দেয়, যার অন্ধকারময় লিরিক রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতার প্রতি ইঙ্গিত করে। কোহেন ২০০১ সালে টেন নিউ সঙস অ্যালবামের মাধ্যমে সঙ্গীতে ফিরে আসেন, যা কানাডা এবং ইউরোপে একটি উল্লেখযোগ্য সাফল্য লাভ করে। ২০০৬ সালে, কোহেন প্রযোজনা এবং সহ-রচনা করেন ব্লু এলার্ট, জ্যাজ শানথ্যুজা এঞ্জানি টমাসের সঙ্গে সহযোগিতামূলকভাবে। ২০০৮-১৩ সালে বিশ্ব সফরের সাফল্যের পর, কোহেন ইতিবাচক পর্যালোচনার সাথে তার সমগ্র কর্মজীবনের সর্বোচ্চ চার্টিং অ্যালবাম ওল্ড আইডিয়াস মুক্তি দেয়। সেপ্টেম্বর ২২, ২০১৪ সালে, তার ৮০তম জন্মদিনের এক দিন পর, কোহেন পুনরায় ইতিবাচক পর্যালোচনার সাথে তার ১৩তম স্টুডিও অ্যালবাম পপুলার পুবলেম্স মুক্তি দেয়।