![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/0/0f/Mahesh_Bhatt_still7.jpg/640px-Mahesh_Bhatt_still7.jpg&w=640&q=50)
মহেশ ভাট
ভারতীয় চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক / From Wikipedia, the free encyclopedia
মহেশ ভাট (জন্ম: ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৪৮) হলেন একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার। তিনি মূলত হিন্দি চলচ্চিত্রে কাজ করে থাকেন। তার কর্মজীবনের শুরুর দিকের দুটি সমাদৃত চলচ্চিত্র হল অর্থ (১৯৮২) ও সারাংশ (১৯৮৪)। এই দুটি কাজের জন্য তিনি যথাক্রমে শ্রেষ্ঠ সংলাপ বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার ও শ্রেষ্ঠ কাহিনি বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন। সারাংশ চলচ্চিত্রটি ১৪তম মস্কো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়েছিল।[2] এটি ভারতের প্রথম চলচ্চিত্র হিসেবে শ্রেষ্ঠ বিদেশি ভাষার চলচ্চিত্র বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের জন্য নিবেদন করা হয়েছিল। তার পরিচালিত প্রথম বাণিজ্যিক ধারার চলচ্চিত্র ছিল ১৯৮৬ সালের নাম। তিনি ১৯৮৭ সালে বিশেষ ফিল্মসের ব্যানারে কবজা চলচ্চিত্র দিয়ে তার ভাই মুকেশ ভাটের সাথে প্রযোজক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন।
মহেশ ভাট | |
---|---|
![]() ২০১১ সালে ভাট | |
জন্ম | (1948-09-20) ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৪৮ (বয়স ৭৫)[1] |
জাতীয়তা | ভারতীয় |
পেশা | চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক, চিত্রনাট্যকার |
দাম্পত্য সঙ্গী | কিরণ ভাট (উরফে লরেন ব্রাইট) (বি. ১৯৭০) সোনি রাজদান (বি. ১৯৮৬) |
সন্তান | পূজা ভাট (জ. ১৯৭২) রাহুল ভাট (জ. ১৯৮২) শাহিন ভাট (জ. ১৯৮৮) আলিয়া ভাট (জ. ১৯৯৩) |
পিতা-মাতা | নানাভাই ভাট শিরিন মোহাম্মদ আলী |
আত্মীয় | দেখুন ভাট পরিবার |
১৯৯০-এর দশক ভাট স্যার (১৯৯৩) চলচ্চিত্র পরিচালনা করে সমাদৃত হন। এছাড়া তার গুমরাহ (১৯৯৩) ও ক্রিমিনাল (১৯৯৪) চলচ্চিত্র দুটি ব্যবসাসফল হয়। ১৯৯৪ সালে তিনি হাম হ্যায় রাহি প্যায়ার কে (১৯৯৩) চলচ্চিত্র পরিচালনার জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের বিশেষ জুরি পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৯৯ সালে তিনি আত্মজীবনীমূলক জখম চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন, যার জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিভাগে নার্গিস দত্ত পুরস্কার লাভ করেন। তিনি সমকালীন কয়েকটি চলচ্চিত্রও প্রযোজন করেন, সেগুলো হল জিস্ম (২০০৩), মার্ডার (২০০৪), ওহ লামহে... (২০০৬)।[1] তিনি তার ভাই মুকেশ ভাটের সাথে চলচ্চিত্র প্রযোজনা কোম্পানি বিশেষ ফিল্মসের সহ-মালিক।