মুয়াং মাও বা মংমাও (Möng Mao) (Shan: မိူင်းမၢဝ်း;Tai Nuea: ᥛᥫᥒᥰ ᥛᥣᥝᥰ; বর্মী:မိုင်းမော; চীনা:勐卯) বা মাও সাম্রাজ্য ছিল একটি উপজাতীয় তাই রাজ্য যা বর্তমান মিয়ানমার, চীন, উত্তর-পূর্ব ভারতেরআসাম রাজ্য এবং অরুণাচল প্রদেশের সীমান্ত বরাবর বেশ কয়েকটি ছোট তাই রাজ্য বা গোষ্ঠীপ্রধান শাসিত অঞ্চলকে শাসন করত। মূলত ইউনান এর ডিহং অঞ্চলে এটির প্রথম পত্তন হয় এবং এর রাজধানী ছিলো আধুনিক যুগের সীমান্ত শহর রুইলি/মেং মাও-এর সন্নিকটে । এই অঞ্চলের প্রধান নদীর নাম মাও, যা শোয়েলি নদী নামেও পরিচিত।
শান ভাষায় মং মাও হলো তাই নুইয়া যাকে মং মাও লং (Tai Nuea: ᥛᥫᥒᥰ ᥛᥣᥝᥰ ᥘᥨᥒᥴ; Shan: မိူင်းမၢဝ်းလူင်)ও বলা হয়, যার অর্থ "গ্রেট মুয়াং মাও"। " মং" অর্থ দেশ বা স্থান। [1] "মাও" (ᥛᥣᥝᥰ) শব্দটি "মাথা ঝিমঝিম করা" (ᥛᥝᥰ) থেকে উদ্ভব হয়েছে, কারণ কিংবদন্তি রাজা চাও উ টিং-এর মা কে যখন একটি পাখির মাধ্যমে আকাশ পথে এসেছিলেন তখন তিনি মাথা ঝিমঝিম করা অনুভব করেছিলেন। [2] "মং মাও" নামটি এখোনো ব্যবহৃত হয় রুইলি শহরের সরকারী নাম তাই নুইয়া হিসাবে (ᥝᥥᥒᥰ ᥛᥫᥒᥰ ᥛᥣᥝᥰ)।
কোসাম্বি একটি ভারতীয় প্রাচীন দেশ ছিল, মং মাও তার বৌদ্ধ শাস্ত্রীয় নাম হিসাবে কোসাম্বি ব্যবহার করেছিলেন। [3] "কোসাম্বি" কে "গুও-ঝান-বি" ও বলা হয় (টেমপ্লেট:Lang-tdd, চীনা:果占璧) রুইলিতে, আধুনিক দাই লোকেরা "গুও-ঝান-বি" এর একটি নতুন ব্যাখ্যা দেয় যা হলো "সুগন্ধি নরম চাল উৎপন্ন করার স্থান"। [4]
চীনা সাহিত্যে মং মাওকে বলা হত লুচুয়ান ( চীনা:麓川 ), ইউয়ানশিতে প্রশাসনিক বিভাগের নাম হিসাবে প্রথম ব্যবহৃত হয় "লুচুয়ান সার্কিট " ( চীনা:麓川路 )। [5] কিছু সাহিত্যে মং মাওকে উল্লেখ করা হয় বাইয়ি ( চীনা:百夷 ), তবে বেশিরভাগ সময় এটি ইউনানের দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্তের সমস্ত জাতিগোষ্ঠীকে সম্মিলিত ভাবে নির্দেশ করে, অথবা বিশেষভাবে দাই জনগোষ্ঠীকে বোঝায়। [6]
বার্মিজ সাহিত্যে, মং মাওকে মাও[7] বা মাও শান বলা হত। [8]মণিপুর সাহিত্যে, যেমন চেইথারোল কুম্বাবাপং নামটি ব্যবহার করে মং মাওকে বোঝানোর জন্য। [9]
এই অঞ্চলের উপাখ্যান, মং মাও উপাখ্যান , অনেক পরে লেখা হয়েছিল। [10] কোন কোন পণ্ডিত মং মাওকে, পং রাজ্যের সাথে এবং সেইসাথে চীনা ইতিহাসে উল্লিখিত লুহ শোয়ান রাজ্যের সাথে চিহ্নিত করেছেন। অধিকাংশ তাই ইয়াই (Tai Yai) ইতিহাসের মতো, পং রাজ্যের ইতিহাস মূলত কিংবদন্তি এবং বিদ্যমান ইতিহাস ও ঐতিহ্যের মধ্যে রয়েছে পরস্পরবিরোধী নাম ও তারিখ যা ভিন্ন ভিন্ন মত ব্যাখ্যা করে। [11]
মং মাও এর উথ্যান হয়েছিলো ১২৫৪ সালের দিকে, যখন ইউনানের ডালি রাজ্য মঙ্গোলদের ইউয়ান রাজবংশের হাতে পতনের পর নের্তৃত্বশূন্যতা (power vacuum) তৈরি হয় । ইউয়ান এই অঞ্চলকে পরোক্ষভাবে শাসন করতো যা নেটিভ চিফটেন সিস্টেম হিসাবে পরিচিত ছিল। রাজ্যটি ইউনানের দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্ত বরাবর বসবাসকারী বিচিত্র জাতিগোষ্ঠীগুলোকে কিছুটা ঐক্যবদ্ব করেছিল । [12]
মিং এর ইউনান বিজয়ের পর সি লুনফার অধীনে মং মাও, মিং কর্তৃপক্ষের কাছে বশ্যতার সিদ্ধান্ত নেন। যাইহোক, মং মাও ১৩৮৬ সালে বিদ্রোহ করেন এবং মিং-মং মাও যুদ্ধের (১৩৮৬-১৩৮৮) নেতৃত্ব দেন। ১৪৪৮ সালে, মিং, সিপসংপান্না এবং অন্যান্য মিত্র বাহিনীর জোট মং মাওকে পরাভুত করে ।
"মুয়াং মাও" কখনও কখনও লেখকরা লুচুয়ান-পিংমিয়ান (麓川平緬), মুয়াং ইয়াং ( চীনা:孟養; ফিনিন:Mèngyǎng), এবং Hsenwi ( চীনা:木邦; ফিনিন:Mùbāng) সহ চীনা-মিয়ানমার সীমান্ত বরাবর তাই রাজ্যের সমগ্র গোষ্ঠীকে উল্লেখ করতে ব্যবহার করেন , যদিও নির্দিষ্ট স্থানের নাম প্রায় সবসময়ই মিং এবং বার্মিজ উৎসে ব্যবহৃত হয়। [13]
ক্ষমতার কেন্দ্র ঘন ঘন এই ছোট রাজ্য বা রাজ্যপ্রধানদের মধ্যে পালাবদল হয়। কখনও তারা এক শক্তিশালী নেতার অধীনে একত্রিত হয়, কখনও হয় না। যেমন শান পণ্ডিত সাই কাম মং লক্ষ্য করেছেন: "কখনও কখনও এই [ছোট রাজ্যগুলির] একটি নেতৃস্থানীয় রাজ্যে পরিণত হয় এবং কখনও কখনও তারা সকলে মিলে একটি একক রাজ্যে একীভূত হয়..." রাজ্যের রাজধানী এক স্থান হতে অন্য স্থানে বিভিন্ন সময় স্থানান্তরিত হয়, কিন্তু তাদের অধিকাংশই নাম মাও নদীর কাছাকাছি অবস্থিত ছিল (বর্তমানের বেশিরভাগ মানচিত্রে শ্বেলি ) [14]
মং মাও ক্রনিকলের বিভিন্ন সংস্করণে মং মাও শাসকদের বংশের পরিচয় পাওয়া যায়। প্রথম দিকে লিপিবদ্ধ, ইলিয়াস (১৮৭৬) কর্তৃক সংকলিত, শান ঐতিহ্যের ক্রনিকলে, ৫৬৮ খ্রিস্টাব্দ হতে মং মাও-এর প্রথম শাসক [15] সহ অন্যান্য শাসকদের একটি দীর্ঘ তালিকা পাওয়া যায়। মং মাও-এর শেষ দিকের শাসকদের সম্পর্কে ইলিয়াসের তারিখগুলো মিং রাজবংশের সূত্র [যেমন মিং শিলু (ওয়েড, ২০০৫) এবং বাইয়ি ঝুয়ান (ওয়েড, ১৯৯৬) যা শাসক সি কেফার সময় থেকে আরও নির্ভরযোগ্য বলে বিবেচিত হয়] তারিখগুলির সাথে খুব ভাল মেলে না। এছাড়াও মং মাও-এর মোটামুটি একটি বিশদ বিবরণ স্থানীয় ক্রনিকেল বিয়ান-ঝাং-গা (১৯৯০) এ বর্ণনা করা হয়েছে, যা উইথায়াসাকফান এবং ঝাও হংইয়ুন (২০০১) কর্তৃক থাই ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে।
সাওফাস
মংরি মংগ্রাম থেকে হাকুন লাই ৫৬৮-৬৩৮
আই ডাইপ দ্যাট এইচপিএ ৬৩৮-৬৭৮হকুন লাইয়ের ছেলে
Hkam Pong Hpa 678 Sao Hkun Kyunt এর ছেলে
Hkam Pong Hpa এর পুত্র Hkam Sap Hpa
Hkam Sip Hpa Hkam Sap Hpa ৭০৩-৭৫৩ এর ছোট ভাই
নি এইচপা মং ৭৫৩-৭৯৩ হকাম সিপ এইচপিএর ছেলে
নি এইচপা মং এর ছেলে সাও হুকুন এইচপিএ ৭৯৩-৮৩৪
Hso Hkai Hpa 834-863 Sao Hkun Hpa এর ছেলে
Hso Hkai Hpa-এর ছেলে Hso Han Hpa ৮৬৩-৯০১
Hso Tao Hpa 901-933 Hso-Han-Hpa এর ছেলে
Hso Pwot Hpa 933-960 Hso Tao Hpa এর ছেলে
Hso Won Hpa 960-983 Hso Pwot Hpa এর ছেলে
Hso Hon Hpa 983-995 Hso Won Hpa এর ছেলে
Hso Hau Hpa 995-1014 (Hso Hon Hpa এর ছেলে)
Hso Lip Hpa 1014-1035 (Hso Hau Hpa এর ছেলে)
Hkun Kwat Hpa 1035-1050
Hso Tai Hpa 1050-1062 (Hkun Kwat Hpa এর ছেলে)
Hso Lung Hpa 1062-1081 (Hso তাই Hpa এর ছেলে)
Sao Sang Mwun 1081-1096 (Hso Lu Hpa এর ছেলে)
সাও সাং ইয়াও ১০৯৬-১১০৩(সাও সাং মুউনের ছেলে)
Hso Tai Hpa ১১০৩-১১১২(সাও সাং ইয়াওর ছোট ভাই)
সাও সেন এনগা ১১১২-১১২৩(হসো তাই এইচপিএর ছেলে)
সাও লুং চু ১১২৩-১১৩৭(সাও সেন এনগার ছোট ভাই)
সাও নাগা চু ১১৩৭-১১৪৫(সাও লুং চু এর ছেলে)
সাও হাকুন মিং ১১৪৫-১১৬৩ (সাও এনগা চুর ছেলে)
সাও হুকুন কুম ১১৬৩-১১৭১(সাও হুকুন মিংয়ের ছেলে)
সাও তাই পাম ১১৭১-১১৮৮(সাও হুকুন কুমের ছেলে)
সাও তাই লুং ১১৮৮-১২০৩ (সাও তাই পামের ছেলে)
পাম ইয়াউ পুং ১২০৩-১২১০ সাও তাই লুংয়ের ছেলে
(তার ছোট ভাই ফু সান কাং (এইচপিও সান কাং) মংমিটের সাওফা হয়েছিলেন)
সাও আই মো কাং নেং ১২১০-১২২০
তিনি ছিলেন মাং-নিয়াউং-এর সাওফার বংশধরদের একজন
Hso Kwam Hpa (Hso Hkaan Hpa) Sao Ai Mo Kang Neng এর ছেলে ১২২০-১২৫০
(তার ছোট ভাইয়ের নাম স্যাম লুং কুং মেইং (স্যাম লুং এইচপিএ) মংকাওংয়ের সাওফা হয়েছিলেন)
Hso Piu Hpa 1250-1282 (Hso Kwam Hpa এর ছেলে)
তাই পেং (Hso Kam Hpa) ১২৮২-১২৮৫(Hso Piu Hpa এর ছেলে)
চাওলুং সুকাফাআহোম রাজ্যের (যা বর্তমানে আসামের অংশ) প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। মুয়াং মাও-এর একজন তাই রাজপুত্র, ১২২৮ সালে বর্তমানে আসামের চরাইদেও অঞ্চলে রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এবং প্রায় ৬০০ বছর ধরে বিদ্যমান ছিলেন যা অহোমিসেশন প্রক্রিয়ার দিকে পরিচালিত করেছিল এবং এই প্রক্রিয়ায় এই অঞ্চলের বিভিন্ন আদিবাসী জাতিগোষ্ঠীকে একীভূত করেছিল, 'অহোম'-এর ব্যানারে যা এই অঞ্চলে গভীর প্রভাব ফেলেছিল। আসামের ইতিহাসে তার অবস্থানের প্রতি শ্রদ্ধার জন্য, সম্মানিত চাওলুং (শানঃ ၸဝ်ႈလူင်) সাধারণত তার নামের সাথে যুক্ত করা হয় ( চাওঃ প্রভু; লুংঃ মহান)।
১৯৯৬ সাল থেকে, ২রা ডিসেম্বর আসামে পালিত হচ্ছে সুকাফা দিভাখ, বা আক্সম দিওয়াখ (আসাম দিবস), আসামে আহোম রাজ্যের প্রথম রাজার পাটকাই পাহাড়ের উপর দিয়ে যাত্রা করার পর তার আবির্ভাবের স্মরণে।
(Maha Yazawin Vol. 1 2006: 272) and (Hmannan Vol. 1 2003: 392): Tho Chi Bwa was a brother of Lord Tho Han Bwa. (Yazawin Thit Vol. 1 2012: 170): Tho Chi Bwa was a son of Tho Khin Bwa, Lord of Maw.
All the main Burmese chronicles—(Maha Yazawin Vol. 1 2006: 297) (Yazawin Thit Vol. 1 2012: 200) and (Hmannan Vol. 1 2003: 424)—give the name as Tho Ngan Bwa, the same name as the sawbwa in the 15th century.
(Yazawin Thit Vol. 1 2012: 291) and (Hmannan Vol. 2 2003: 91): Both Tho Kyein Bwa and Tho Bok Bwa were still alive in 1451. Tho Bok Bwa was appointed sawbwa of Mohnyin by King Narapati I of Ava.
Aung Tun, Sai (২০০৯)। History of the Shan State: From Its Origins to 1962। Silk Worm Books। আইএসবিএন978-974-9511-43-5।
Bian-zhang-ga. (1990). "Hemeng gumeng: Meng Mao gudai zhuwang shi [A History of the Kings of Meng Mao]." In Meng Guozhanbi ji Meng Mao gudai zhuwang shi [History of Kosampi and the kings of Meng Mao]. Gong Xiao Zheng. (tr.) Kunming, Yunnan, Yunnan Minzu Chubanshe.
Daniels, Christian (2006) "Historical memories of a Chinese adventurer in a Tay chronicle; Usurpation of the throne of a Tay polity in Yunnan, 1573–1584," International Journal of Asian Studies, 3, 1 (2006), pp.21–48.
Elias, N. (1876) Introductory Sketch of the History of the Shans in Upper Burma and Western Yunnan. Calcutta: Foreign Department Press. (Recent facsimile Reprint by Thai government in Chiang Mai University library).
Translated by 龚肃政 (Gong Suzheng); Explained by 杨永生 (Yang Yongsheng) (১৯৮৮)। "银云瑞雾的勐果占璧简史 (Yin yun rui wu de meng guo zhan bi jian shi)" [Chronicle of Guo-zhan-bi]। 勐果占璧及勐卯古代诸王史 (Meng guo zhan bi ji meng mao gu dai zhu wang shi) (chinese ভাষায়)। Yunnan Nationalities Publishing House। পৃষ্ঠা1–51। আইএসবিএন7-5367-0352-X।উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (link)
G. E. Harvey (১৯২৫)। History of Burma: From the Earliest Times to 10 March 1824। Frank Cass & Co. Ltd।
Jiang Yingliang (1983) Daizu Shi [History of the Dai ethnicity], Chengdu: Sichuan Renmin Chubanshe.
Kala, U (২০০৬)। Maha Yazawin (Burmese ভাষায়) (4th printing সংস্করণ)। Ya-Pyei Publishing।উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (link)
Kam Mong, Sai (2004) The History and Development of the Shan Scripts, Chiang Mai; Silkworm Books.
Liew, Foon Ming. (1996) "The Luchuan-Pingmian Campaigns (1436–1449): In the Light of Official Chinese Historiography". Oriens Extremus 39/2, pp.162–203.
Maha Sithu (২০১২)। Yazawin Thit (Burmese ভাষায়) (2nd printing সংস্করণ)। Ya-Pyei Publishing।উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (link)
孟尊贤 (Meng Zunxian) (২০০৭)। 傣汉词典 (Dai han ci dian) (chinese ভাষায়)। Yunnan Nationalities Publishing House। আইএসবিএন978-7-5367-3790-7।উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (link)
Saroj Nalini Arambam Parratt (২০০৫)। The Court Chronicle of the Kings of Manipur: The Cheitharon Kumpapa। Routledge। আইএসবিএন0-203-44427-2।
Royal Historical Commission of Burma (২০০৩)। Hmannan Yazawin (Burmese ভাষায়)। Ministry of Information, Myanmar।উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (link)
Taw Sein Ko (১৮৯৯)। Inscriptions of Pagan, Pinya and Ava: Translation, with Notes। Government Printing, Burma।
Wade, Geoff (1996) "The Bai Yi Zhuan: A Chinese Account of Tai Society in the 14th Century," 14th Conference of the International Association of Historians of Asia (IAHA), Chulalongkorn University, Bangkok, Thailand [Includes a complete translation and introduction to the Ming travelogue "Bai-yi Zhuan", a copy can be found at the Thailand Information Center at Chulalongkorn Central Library
Wade, Geoff. tr. (2005) Southeast Asia in the Ming Shi-lu: an open access resource, Singapore: Asia Research Institute and the Singapore E-Press, National University of Singapore, http://epress.nus.edu.sg/msl/
Witthayasakphan, Sompong and Zhao Hongyun (translators and editors) (2001) Phongsawadan Muang Tai (Khreua Muang ku muang), Chiang Mai: Silkworm. (Translation of Mong Mao chronicle into the Thai language)