ভারত মাতা

মাতৃদেবী হিসাবে ভারতের জাতীয় মূর্তি উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ

ভারত মাতা (ইংরেজি মাদার ইন্ডিয়া) হলো ভারত এর একটি জাতীয় ব্যক্তিত্ব প্রতীক যেখানে দেবী দুর্গাকে মা হিসেবে চিত্রিত করা হয়েছে।[])ভিজ্যুয়াল আর্ট-এ তাকে সাধারণত লাল বা জাফরান-রঙের শাড়ি পরিহিত এবং জাতীয় পতাকা হাতে দেখা যায়; তিনি কখনও কখনও একটি পদ্মের উপর দাঁড়িয়ে থাকেন এবং একটি সিংহ সর্বদা তাঁর সঙ্গে থাকে।[]

Thumb
কন্যাকুমারী বা কেপ কোমোরিনে একটি ভারতমাথা মূর্তি,যা ভারতের দক্ষিণ-সবচেয়ে উপকূলবর্তী

যদিও প্রাচীন সংস্কৃত সাহিত্যে মা ও মাতৃভূমিকে কখনও কখনও স্বর্গের চেয়ে উঁচু স্থান দেয়া হয়েছে, ভারত মাতা,ধারণাটি সাধারণত ১৯ শতকের শেষের দিকে পাওয়া যায়। ভারত মাতা প্রথমে বঙ্কিম চট্টোপাধ্যায় রচিত জনপ্রিয় বাংলা ভাষায়-উপন্যাস আনন্দমঠ (১৮৮২)তে হিন্দু দেবী দুর্গা হিসেবে চিত্রিত হন যিনি হিন্দু দেবী কালী থেকে আলাদা বা স্বতন্ত্র রূপে আবির্ভূত হন। ১৯০৫ সালে বিতর্কিত বঙ্গ প্রদেশের বিভাজন পরে, স্যার সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জি কর্তৃক আয়োজিত ব্রিটিশ-নির্মিত পণ্য বয়কট এর সময় এ বিষয়ে ব্যাপক নোটিশ দেওয়া হয়েছিল।[] অসংখ্য প্রতিবাদ সভায়, তিনি "বন্দে মাতরম" অর্থ-আমি মাকে প্রণাম করি বলে চিৎকার করেছেন। ১৯০৪ সালে, অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভারত মাতাকে বেঙ্গল স্কুল অফ আর্ট-এর সাথে যুক্ত শৈলীতে চার-বাহুযুক্ত দেবী হিসেবে চিত্রিত করেছিলেন এবং ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল মিউজিয়াম, কলকাতায় ভারত মাতার (চিত্রকলা) প্রদর্শিত হয় যার সাথে ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ প্রতিনিধিরাও একমত পোষণ করেন। ১৯ শতকের শেষের দিকে, ব্রিটিশ রাজ ভারতের মানচিত্র তৈরি করেন যা ছিলো ত্রিকোণমিতিক সমীক্ষা-এর উপর ভিত্তি করে এবং এটি ব্যাপকভাবে প্রদর্শিত হয়। ১৯০৯ সালে কবি সুব্রামানিয়া ভারতী-এর তামিল ভাষা-ম্যাগাজিন বিজয়া-এর প্রচ্ছদে ভারত মাতার ছবি সংযুক্ত করেন। এর পরবর্তী দশকগুলোতে, তিনি সারা ভারতে জনপ্রিয় শিল্প-পত্রিকা, পোস্টার এবং ক্যালেন্ডারে ভারত মাতার ছবি প্রদর্শিত হতে থাকে যা ভারতীয় জাতীয়তাবাদ এর প্রতীক হয়ে ওঠে। ভারতে হাতে গোনা কয়েকটি ভারত মাতার মন্দির রয়েছে। ১৯৩৬ সালে, মহাত্মা গান্ধী বেনারসে (বর্তমানে বারাণসীতে এই ধরনের একট মন্দির সর্বপ্রথম উদ্বোধন করেছিলেন। এই মন্দিরটির মেঝেতে মার্বেলের ভাস্কর্য করা যাতে ভারতের একটি বড় ত্রাণ মানচিত্র রয়েছে কিন্তু সেখানে একটি মূর্তি বা ভাষ্কর্য মূর্তির অভাব রয়েছে। এই মন্দিরটির একটি দেয়ালে জাতীয়তাবাদী হিন্দি ভাষা-কবি মৈথিলী শরণ গুপ্ত-এর একটি কবিতা প্রদর্শন করা হয়েছে এবং মন্দিরটিকে সকল জাতি এবং ধর্মের জন্য উন্মুক্ত করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এই মন্দিরের বেশিরভাগ দর্শনার্থী বিদেশী পর্যটক।[] ভারতীয় মুসলমানরা তার নাম জপ করার বিরোধিতা করেছে কারণ ইসলাম-এ মানুষের রূপকে দেবী বলে মেনে নেয়া যায় না।

ভূমিকা এবং অর্থ

Thumb
তামিল ম্যাগাজিন বিজয়া-এর একটি ১৯০৯ সংখ্যার প্রচ্ছদ ভারত মাতা( ইংরেজি:মাদার ইন্ডিয়া)কে তার বৈচিত্র্যময় বংশধর এবং তিনি বন্দে মাতরম বলে চিৎকার করছেন স্বরূপ দেখানো হয়েছে।

ভারতীয় উপমহাদেশের মূর্তিরূপে ভারত মাতা ধারণাটি আসে ১৯ শতকের শেষের দিকে, বিশেষ করে কোম্পানী শাসনের বিরুদ্ধে যখন ১৮৫৭ সালে ভারতে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন হয় ঠিক তাঁর পরে।ভারত মাতাকে একটি ধারণা হিসেবে, সর্বপ্রথম ১৮৮০ সালে বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত আনন্দ মঠ এবং অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর ১৯০৫ সালে আকা ভারত মাতা (চিত্রকলা-মূর্তি)কে ভারতবর্ষের একটি প্রতিমূর্তি হিসেবে ধরা হয়েছিল।[]

ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ

সারাংশ
প্রসঙ্গ

ভারত মাতা চিত্রটি ১৯ শতকের শেষের দিকে ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলন এর সময়ে চিত্রায়ণ করা হয়েছিল। ১৮৭৩ সালে, কিরণ চন্দ্র ব্যানার্জী এর একটি নাটক, ভারত মাতা নামে প্রথ্মে পরিবেশিত হয়েছিল। নাটকটি ১৭৭০ সালের বাংলার দুর্ভিক্ষ এর উপর নির্মিত যেখানে একজন মহিলা এবং তার স্বামীকে কল্পনা করা হয়েছে যারা বনে যায় এবং বিদ্রোহীদের মুখোমুখি হয়। একজন পুরোহিত তাদেরকে একটি মন্দিরে নিয়ে যান যেখানে তাদেরকে ভারত মাতার প্রতিমা দেখানো হয়। এভাবে তাদের অনুপ্রাণিত করা হয় যার ফলাফল স্বরূপ ব্রিটিশদের পরাজয় করা সম্ভব হয়।[] মানুষী ম্যাগাজিনের গল্পটি একটি ব্যঙ্গাত্মক রচনা যা উনাবিংসা পুরাণ বা উনিশতম পুরাণ যেটি রচনা করেন ভুদেব মুখোপাধ্যায় এবং এটি ১৮৬৬ সালে প্রথম বেনামে প্রকাশিত হয়।[] ১৮৮২ সালে বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তার বিখ্যাত উপন্যাস আনন্দমঠ-এ ভারত মাতার নাম উল্লেখ করেন এবং যেখানে তিনি "বন্দে মাতরম", স্তোত্রটি প্রবর্তন করেন।[][] যা অতি শীঘ্রই ভারতের মহান স্বাধীনতা আন্দোলনের গান হয়ে ওঠে। ব্রিটিশ রাজা ভারতীয় ভূতাত্ত্বিক জরিপ-এর মাধ্যমে ভারতের একটি কার্টোগ্রাফিক আকৃতি তৈরি করেছিলেন এবং ভারতীয় জাতীয়তাবাদীরা এটিকে ভারতীয় জাতীয়তাবাদের প্রতীক হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন। ১৯২০ সালের দিকে, রাজনৈতিক ক্ষেত্রে এটি আরও তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে ওঠে, কখনও কখনও তাতে মহাত্মা গান্ধী এবং ভগত সিং-এর ছবি জুড়ে দেয়া হতো।শুধু তাই নয়, তিরাঙ্গা পতাকাও এই সময়ে অন্তর্ভুক্ত করা শুরু হয়ে গিয়েছিলো। ১৯৩০-এর দশকে, ছবিটি ধর্মীয়ভাবেও গুরুত্ব পায়। ১৯৩৬ সালে, শিব প্রশাদ গুপ্ত বেনারসে বর্তমান বারানসিতে ভারত মাতা মন্দিরটি নির্মাণ করেন এবং মহাত্মা গান্ধী যেটিকে উদ্বোধন করেছিলেন। এই মন্দিরে কোনো মূর্তি নেই, শুধুমাত্র ভারতের মানচিত্রের একটি মার্বেল রিলিফ রয়েছে।[]বিপিন চন্দ্র পাল এটিকে হিন্দু দার্শনিক ঐতিহ্য এবং ভক্তিমূলক অনুশীলনের সাথে সামঞ্জস্য রেখে এক আদর্শবাদী পরিভাষায় এর অর্থ ব্যাখ্যা করেছেন। এটি একটি প্রাচীন আধ্যাত্মিক সারাংশ এবং এটি মহাবিশ্বের একটি অতীন্দ্রিয় ধারণার পাশাপাশি সার্বজনীন হিন্দুধর্ম এবং জাতীয়তাবোধ প্রকাশ করে।[]

অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভারত মাতাকে চতুর্ভুজা হিন্দু দেবী হিসেবে চিত্রিত করেছেন যিনি জাফরান রঙের পোশাক পরিহিত, হাতে পাণ্ডুলিপি, চালের শিল, একটি মালা এবং একটি সাদা কাপড়ও সাথে আছে।[১০] স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় ভারত মাতার ছবি ভারতীয়দের মধ্যে জাতীয়তাবাদী অনুভূতি তৈরির একটি আইকন হিসেবে পরিচিত ছিল। সিস্টার নিবেদিতা,যিনি চিত্রকলার একজন প্রশংসক, তিনি মতামত দিয়েছিলেন যে ছবিটি পরিমার্জিত এবং কল্পনাপ্রসূত ছিল, যেখানে ভারতমাতা সবুজ পৃথিবীতে এবং তার পিছনে নীল আকাশ দাঁড়িয়ে আছে; চার পদ্মসহ চরণ, চার বাহু মানে ঐশ্বরিক শক্তি; সাদা হ্যালো এবং আন্তরিক চোখ; এবং তার সন্তানদের মাতৃভূমি শিক্ষা-দীক্ষা-আন্না-বস্ত্র উপহার দেন।[১১]

Thumb
ভারত মাতাকে ভারতের ত্রাণ মানচিত্র হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, ভারত মাতা মন্দির, বারানসী

তে মারবেল পাথরে খোদাইকৃত ভারত মাতার প্রতিকৃতি।

ভারতের স্বাধীনতা কর্মী সুব্রামানিয়া ভারতী ভারত মাতাকে গঙ্গা এর ভূমি হিসেবে দেখেছিলেন। এবং একই সাথে তিনি ভারত মাতাকে মহাদেবী হিসেবে চিহ্নিত করেছিলেন।[১২] তিনি আরও বলেন যে, তিনি তাঁর গুরু বোন নিবেদিতার সাথে সফরের সময় ভারত মাতার দর্শনা পেয়েছেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

তাৎপর্য বা গুরুত্ব

সারাংশ
প্রসঙ্গ
Thumb
শৌর্য স্মারক ভোপালে ভারত মাতার মূর্তি

কল্যাণী দেবকী মেনন তাঁর এভরিডে ন্যাশনালিজম: উইমেন অফ দ্য হিন্দু রাইট ইন ইন্ডিয়া বইতে, যুক্তি দেন যে 'ভারত মাতা শৌর্য ভারতের দৃষ্টিভঙ্গি হিন্দু জাতীয়তাবাদের রাজনীতির উপর গভীর প্রভাব ফেলে' এবং যে ভারতকে হিন্দু দেবী হিসেবে চিত্রিত করা হয়েছে তা থেকে বোঝা যায় যে জাতিকে রক্ষা করার জন্য জাতীয়তাবাদী সংগ্রামে অংশগ্রহণ করা কেবল দেশপ্রেমিকের অংশ নয়, তা সমস্ত হিন্দুদের ধর্মীয় কর্তব্যও বটে।[১৩] এই সংঘটি ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের সাথে বিতর্কের সৃষ্টি করেছে, যাদের ঈশ্বরের একত্ব বিশ্বাস তাদের আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো উপাস্যকে দেবত্ব প্রদান করা যায় না।[১৪][১৫][১৬][১৭]

Thumb
জাফরান পরিহিত দেবী ভারত মাতা, অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর একটি চিত্রকর্ম

"ভারত মাতা কি জয়" আক্ষরিক অর্থ- ("ভারত মাতার বিজয়") প্রতিপাদ্য/স্লোগানটি সাধারণত ভারতীয় সেনাবাহিনী ব্যবহার করে থাকে তাদের ভারতীয় জাতীয়তাবাদের উদ্দেশ্যে।[১৮] সমসাময়িক কথোপকথন ব্যবহারে, যাহোক, অভিব্যক্তিটি মাদার ইন্ডিয়ার দীর্ঘজীবী কামনা বা ভারত মাতাকে সম্মান প্রদর্শন করে। এক্ষেত্রে, জয় হিন্দ স্লোগানটির কথাও ভেবে দেখা যেতে পারে।মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ ইন্দোনেশিয়ার কয়েক ডজন জাতীয় সশস্ত্র ইউনিট এছাড়াও হিন্দু-উৎপত্তি সংস্কৃত ভাষা নীতিবাক্য ব্যবহার করে, যার মধ্যে জাতীয় সশস্ত্র বাহিনী[১৯]সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, উদাহরণস্বরূপ ইন্দোনেশিয়ার বিমান বাহিনী'র নীতিবাক্য স্বভুয়ানা পাকসা ( "মাতৃভূমির উইংস") এবং ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় পুলিশ'র নীতিবাক্য রাষ্ট্র সেবাকোত্তমা বা রাষ্ট্র সেবাকোত্তম ("জাতির প্রধান সেবক")।[২০]

ভারত মাতা মন্দির

সারাংশ
প্রসঙ্গ

বারানসি

ভারত মাতা মন্দির মহাত্মা গান্ধী কাশী বিদ্যাপীঠ ক্যাম্পাস বারানসীতে অবস্থিত।[২১] মন্দিরটিতে ভারতের একটি মার্বেল রিলিফ ম্যাপ সহ ভারত মাতার একটি মার্বেল মূর্তি রয়েছে।[২১][২২]

মহাত্মা গান্ধী দুজন ভারতীয় জাতীয়তাবাদী:১)শিবপ্রসাদ গুপ্ত এবং ২)দুর্গা প্রসাদ খাত্রীর কাছ থেকে উপহার স্বরূপ,১৯৩৬ সালে মন্দিরটি মহাত্মা গান্ধী উদ্বোধন করেছিলেন।[২১] এর উদ্বোধন মুহূর্ত্বে মহাত্মা গান্ধী বলেছিলেন, "আমি আশা করি এই মন্দিরটি, যা হরিজন সহ সকল ধর্ম, বর্ণ, এবং সম্প্রদায়ের মানুষের জন্য একটি মহাজাগতিক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে যা ধর্মীয় একতা, শান্তি এবং দেশের ভালবাসা প্রচারে একটি দুর্দান্ত পথে এগিয়ে যাবে৷[২৩]

Thumb
কলকাতার জাতীয় শক্তিপীঠে ভারত মাতা

হরিদ্বার

মন্দিরটি হরিদ্বারে গঙ্গার তীরে স্বামী সত্যমিত্রানন্দ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এটি ৮ তলা বিশিষ্ট এবং ১৮০ ফুট লম্বা।[২৪] ১৯৮৩ সালে এটিকে ভারতের তখনকার প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী উদ্বোধন করেছিলেন।[২৪] এর মেঝেগুলো পৌরাণিক কিংবদন্তি, ধর্মীয় দেবতা, মুক্তিযোদ্ধা এবং নেতাদের নামে নামকরণ করা হয়েছে।[২৪]

কলকাতা

মন্দিরটি যশোর রোডের মাইকেল নগরে অবস্থিত,যেটি কলকাতা বিমানবন্দর থেকে মাত্র ২ কি.মি দূরে অবস্থিত। এখানে ভারত মাতাকে জগত্তারিণী দুর্গা-এর মূর্তি রূপে চিত্রায়ণ করা হয়েছে।যেটি ১৯ অক্টোবর, ২০১৫ সালে(সেই বছর দুর্গা পূজার মহাষষ্ঠী দিবস) এর দিনে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল কেশরী নাথ ত্রিপাঠি উদ্বোধন করেছিলেন।[২৫] মন্দিরটি নির্মাণের উদ্যোগ যার নামে নামকরণ করা হয়েছে তা হলো জাতীয় শক্তিপীঠ যেটি হচ্ছে ভারতীয় আধ্যাত্মিক সমিতি বন্দে মাতরম-এর ১৪০ তম বার্ষিক পালনের উপলক্ষে।

কুরুক্ষেত্র

২০১৯ সালের জুলাই মাসে হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী, মনোহর লাল খট্টর, মহাভারত-যুগের জ্যোতিসার তীর্থ-এর কাছে ভারত মাতা ট্রাস্ট, জুনা আখড়া এর অনুকূলে ৫ একর জমি মঞ্জুর করেন ভারত মাতার পরবর্তী মন্দির নির্মাণের জন্য।[২৬]

আরো দেখুন

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

Loading related searches...

Wikiwand - on

Seamless Wikipedia browsing. On steroids.