ভারতের সর্বোচ্চ আদালত
ভারতের সর্বোচ্চ ন্যায়ালয় / From Wikipedia, the free encyclopedia
ভারতের সর্বোচ্চ আদালত বা ভারতের সুপ্রিম কোর্ট ভারতের সর্বোচ্চ বিচারবিভাগীয় অধিকরণ ও ভারতের সংবিধানের অধীনে সর্বোচ্চ আপিল আদালত এবং সর্বোচ্চ সাংবিধানিক আদালত। ভারতের সর্বোচ্চ আদালত সাংবিধানিক পর্যালোচনার অধিকারপ্রাপ্ত।[1]
ভারতের সর্বোচ্চ আদালত ভারতের সুপ্রিম কোর্ট | |
---|---|
প্রতিষ্ঠাকাল | ১ অক্টোবর, ১৯৩৭ (ফেডেরাল কোর্ট অফ ইন্ডিয়া) ২৮ জানুয়ারি, ১৯৫০ (ভারতের সর্বোচ্চ আদালত) |
অধিক্ষেত্র | ভারত |
অবস্থান | ভগবান দাস রোড, নয়াদিল্লি – ১১০ ০০১ |
স্থানাঙ্ক | ২৮.৬২২২৩৭° উত্তর ৭৭.২৩৯৫৮৪° পূর্ব / 28.622237; 77.239584 |
প্রণয়ন পদ্ধতি | কলেজিয়াম ব্যবস্থা |
অনুমোদনকর্তা | ভারতের সংবিধান |
বিচারকের মেয়াদ | ৬৫ বছর বয়স |
পদের সংখ্যা | ৩১ (৩০+১) |
তথ্যক্ষেত্র | supremecourtofindia.nic.in |
যতো ধর্মস্ততো জয়ঃ॥ (यतो धर्मस्ततो जयः॥) যেখানে ধর্ম সেখানে জয় | |
সম্প্রতি | ধনঞ্জয় যশবন্ত চন্দ্রচূড় |
হইতে | ৯ নভেম্বর ২০২২ |
ভারতের প্রধান বিচারপতি ও অপর ৩০ জন বিচারপতিকে নিয়ে ভারতের সর্বোচ্চ আদালত গঠিত। এটির মৌলিক, আপিল ও উপদেষ্টা এক্তিয়ার রয়েছে।
দেশের সর্বোচ্চ আপিল আদালত হিসেবে ভারতের সর্বোচ্চ আদালত প্রাথমিকভাবে ভারতের বিভিন্ন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির উচ্চ আদালত ও অন্যান্য আদালত ও ট্রাইবুন্যালের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল গ্রহণ করে।
ভারতের নাগরিকদের মৌলিক অধিকার রক্ষার জন্য প্রসারিত মৌলিক এক্তিয়ার সর্বোচ্চ আদালতের রয়েছে। ভারতের বিভিন্ন সরকারগুলির অভ্যন্তরীণ বিবাদ নিরসণের জন্যও এই আদালত কাজ করে। উপদেষ্টা আদালত হিসেবে সর্বোচ্চ আদালত ভারতের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক বিশেষত সংবিধানের অধীনস্থ বিষয়গুলির শুনানি গ্রহণ করে। আবার কেউ এই আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ না করলেও, এটি নিজে থেকে বিভিন্ন বিষয়ে হস্তক্ষেপ (বা ‘সুয়ো মোটো’) করতে পারে। কলকাতায় বিচারবিভাগীয় প্রশাসন পরিচালনার জন্য প্রথম এই আদালত গঠিত হয়েছিল।
সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক ঘোষিত আইন ভারতের সকল আদালত মেনে চলতে বাধ্য।[2]