ব্যবহারকারী:Jewel2022/মারমা-বাংলা অভিধান
From Wikipedia, the free encyclopedia
মারমা-বাংলা অভিধান একটি দ্বিভাষিক অভিধান। ২০১৭ সালে এই অভিধান লেখার কাজ শুরু হয়। এছাড়াও International Mother Language Institute (IMLI) বা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট (আমাই) গ্রন্থাগারে মারমা-বাংলা অভিধান স্থান অলংকৃত করে ভাষাসংক্রান্ত গবেষণার কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে।
မရမာ-ဘင်္ဂလား အဘိဓာန် | |||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
উল্লেখযোগ্য জনসংখ্যার অঞ্চল | |||||||||||||||||||
বাংলাদেশ: বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি | ২ লক্ষ (প্রায়) | ||||||||||||||||||
মিয়ানমার: রাখাইন রাজ্য | মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে লেমাই গােয়ং, পুলুতং ও নাজিরােওয়া, খ্যান প্রদেশের ডালাক্মে, পালাক ওয়া, কুখ্যং, পিক্ষ্যং ও কুলাডাইন নদীর উজানে, রেঙ্গুন শহরের বিভিন্ন এলাকায় মারমা জনগােষ্ঠীর বসবাস রয়েছে। | ||||||||||||||||||
ভারত: ত্রিপুরা | ৫০,০০০ (প্রায়)। ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের বঙ্গু, খােয়ে, শিলো, থৌলে ও সাব্রুম এলাকা, মিজোরামের রাইক্ষ্যং ও সাংলাকক্ষ্যং এলাকা। | ||||||||||||||||||
ভাষা | |||||||||||||||||||
মারমা ভাষা မရမာ စကား
|
মারমা ভাষা আইপিএ: [Màrmàbàθà] বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের একটি জীবন্ত ঋদ্ধ ভাষা।[2][3] তিন পার্বত্য জেলায় মারমা ভাষাভাষী মানুষের বসবাস দেখা গেলেও মূল জনগোষ্ঠীর অধিকাংশের বসবাস বান্দরবান জেলায়।[4] মারমা’ শব্দটি ‘ম্রাইঁমা’ থেকে এসেছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের মারমারা মিয়ানমার থেকে এসেছে বিধায় তাদের ‘ম্রাইঁমা’ নাম থেকে নিজেদের ‘মারমা’ নামে ভূষিত করে।[5] তবে কারো কারো মতে, মোয়ে (মোন) বা ম্রাইঁমা (মায়ানমার) নয়, ভিন্ন এক প্রাকৃতিক ও ভৌগোলিক পরিবেশে মারমা জাতির বিকাশ ঘটেছে।[6] মারমাগণ নিজস্ব ভাষার মারমা বর্ণমালা ব্যবহার করেন। মারমা-বাংলা অভিধান মারমা সাহিত্যের এক অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অবদান।[7] মারমা লিপির উৎপত্তি অশোক লিপি বা ব্রাহ্মী লিপি থেকে - এ ব্যাপারে ভাষাবিদগণ একমত হয়েছেন।