বাধ্যতামূলক হিজাবের বিরুদ্ধে ইরানীয় প্রতিবাদ
ইরানে ধারাবাহিক প্রতিবাদ / From Wikipedia, the free encyclopedia
এঙ্গেলাব প্রতিবাদের মেয়েরা বা গার্লস অব এঙ্গেলাব প্রটেস্টস (ফার্সি: دختران انقلاب) হল ইরানে বাধ্যতামূলক হিজাবের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, যা ব্যাপক ইরানীয় গণতন্ত্র আন্দোলনের অংশ। এই বিক্ষোভগুলি গার্ল অব এঙ্গেলাব স্ট্রিট হিসাবে পরিচিত একজন ইরানী মহিলা ভিদা মোভাহেদ দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিল। তিনি ২৭শে ডিসেম্বর ২০১৭–২০১৮ ইরানীয় প্রতিবাদ চলাকালীন তেহরানের এঙ্গেলাব স্ট্রিটে একটি ইউটিলিটি বক্সে ভিড়ের মধ্যে দাঁড়িয়েছিলেন, এবং তার হিজাব ও একটি সাদা হেডস্কার্ফকে একটি লাঠির সঙ্গে বেঁধেছিলেন এবং এটিকে পতাকা হিসাবে ভিড়ের কাছে উড়িয়েছিলেন।[2][3][4][5] ওই দিন তাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল[4][5] এবং এক মাস পরে, ২০১৮ সালের ২৮শে জানুয়ারি জামিনে সাময়িক মুক্তি[6][7] দেওয়া হয়েছিল।[8] কিছু লোক ভিদা মোভাহেদের পদক্ষেপকে ব্যাখ্যা করেছেন যে হোয়াইট ওয়েডসডেসের জন্য মাসিহ আলিনেজাদের আহ্বানের উপর ভিত্তি করে, একটি প্রতিবাদ আন্দোলন যা ভিওএ ফার্সি টেলিভিশনের উপস্থাপক ২০১৭ সালের প্রথমদিকে শুরু করেছিলেন।[9][10][11] তার প্রতিবাদটি অন্যান্য মহিলারা পরে পুনরায় প্রয়োগ করেছিল ও তাদের ক্রিয়াকলাপের ছবি সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেছিল। এই নারীদের ইংরেজি সূত্রসমূহে "গার্লস অব এঙ্গেলাব স্ট্রিট"[10] ও "গার্লস অব রেভোলুশন স্ট্রিট"[12] হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। প্রতিবাদকারীদের মধ্যে কেউ কেউ দাবি করেন যে তারা মাসিহ আলিনেজাদের আহ্বান অনুসরণ করছেন না।[13][14][15][16] মাহশা আমিনীর মৃত্যুর কারণে ২০২২ সালে বিক্ষোভ তীব্র হয়।
বাধ্যতামূলক হিজাবের বিরুদ্ধে ইরানীয় প্রতিবাদ | |||
---|---|---|---|
"গার্লস অব এঙ্গেলাব" প্রতিবাদ ইরানীয় গণতন্ত্র আন্দোলন-এর অংশ | |||
তারিখ | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ – ত্রুটি: অবৈধ সময় (২০১৭-১২-২৭ – ত্রুটি: অবৈধ সময়) (মাহশা আমিনী প্রতিবাদ হিসাবে) (৬ বছর, ৭ মাস ও ৬ দিন) | ||
অবস্থান | |||
লক্ষ্য |
| ||
পদ্ধতি |
| ||
ফলাফল |
| ||
পক্ষ | |||
| |||
নেতৃত্ব দানকারী | |||
ক্ষয়ক্ষতি | |||
গ্রেপ্তার | কমপক্ষে ৪০ জন[1] |