ফ্রান্সে ইসলাম
From Wikipedia, the free encyclopedia
ইসলাম ফ্রান্সে খ্রিস্টান ধর্মের পরে সর্বাধিক প্রচলিত ধর্ম। ফ্রান্সে পশ্চিমা বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মুসলিম বসবাস করে। ফ্রান্সে মুসলিম জনসংখ্যা প্রধানত মাগরেব, পশ্চিম আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলি থেকে অভিবাসনের কারণে বৃদ্ধি পায়।[2][3][4][5] ফরাসি পোলিং কোম্পানি আইএফওপি ২০১৬ সালে অনুমান করে যে, ফরাসি মুসলমানের সংখ্যা ৩ থেকে ৪ মিলিয়নের মধ্যে এবং এও দাবি করে যে, ১৫ বছরের বেশি বয়সী ফরাসি জনগণের ৫.৬% এবং ২৫ বছরের কম বয়সী জনগণের ৫% মুসলমান।[6] ইউরোব্যারোমিটার পোল (২০১৯) অনুসারে, ফ্রান্সে মুসলিম জনসংখ্যা মোট জনসংখ্যার প্রায় ৫%।[3]
৯০–১০০% | |
৭০–৮০% | কাজাখস্তান |
৫০–৭০% | |
৩০–৫০% | উত্তর মেসেডোনিয়া |
১০–২০% |
|
৫–১০% | |
৪–৫% | |
২–৪% | |
১–২% |
|
< ১% |
|
মোট জনসংখ্যা | |
---|---|
৫,৭২০,০০০ | |
উল্লেখযোগ্য জনসংখ্যার অঞ্চল | |
ইলে ডি ফ্রান্স, প্রোভেন্স-আল্পস-কোট ডি আজুর,অভারগেন-রোন-আল্পস,হাউটস ডি ফ্রান্স,মায়োত | |
ধর্ম | |
প্রধানত সুন্নি ইসলাম,ইবাদি | |
ভাষা | |
ফরাসি,আরবি,বারবার,তুর্কি |
ফ্রান্সের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম সুন্নি সম্প্রদায়ের এবং বিদেশী বংশোদ্ভূত। ফরাসি বিদেশী অঞ্চল মায়োতে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম জনসংখ্যা রয়েছে।একটি সমীক্ষা অনুসারে, ফ্রান্সের ৩৯% মুসলমান বলেছেন যে, তারা ২০০৮ সালে ইসলাম মতে প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পালন করেছেন, যা ১৯৯৪ সালে জরিপকৃত ৩১% থেকে বৃদ্ধি পেয়েছে।[7] জুমার নামাজের জন্যে মসজিদে উপস্থিতি ২০০৮ সালে বেড়ে ২৩% হয়েছে, যা ১৯৯৪ সালের ১৬% থেকে কিছুটা বেড়েছে। ২০০৮ সালে রমজানে রোজা পালনকারীর সংখ্যা ৭০%, যা ১৯৯৪ সালের ৬০% এর তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে এবং অ্যালকোহল পান করা ৩৯% থেকে কমে ৩৪% হয়েছে।[7][8]