প্রবেশদ্বার:ফ্যাশন
উইকিমিডিয়ার প্রবেশদ্বার / From Wikipedia, the free encyclopedia
নির্বাচিত নিবন্ধের তালিকা |
---|
ফ্যাশন প্রবেশদ্বার
- P:FA
চল হল কোনও নির্দিষ্ট ভৌগোলিক অঞ্চলে ও ইতিহাসের নির্দিষ্ট কোনও পর্বে সেখানকার জনসাধারণের মধ্যে বিরাজমান সৌন্দর্য ও শৈলীর বহুল-গৃহীত ও বহুল-প্রচলিত অভিব্যক্তি। এই পরিভাষাটি মূলত পোশাক ও আনুষঙ্গিক পরিধেয় (যেমন গহনা, বন্ধনী, ওড়না, ইত্যাদি), জুতো, কেশবিন্যাস, চেহারার প্রসাধন (মেক-আপ), শরীরের গড়ন, জীবনচর্যা, ভাষা ও বাচনভঙ্গি, ব্যবহারিক সামগ্রী (যেমন আসবাবপত্র), ইত্যাদি ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। একে চলতি রীতি, রেওয়াজ, প্রচল, ধারা, হাওয়া, ঢং, কায়দা, ভাও, ইত্যাদি সমার্থক শব্দ দিয়েও নির্দেশ করা হয়। ইংরেজিতে একে ফ্যাশন (ইংরেজি Fashion) বলে। বৃহত্তর অর্থে সাংস্কৃতিক গতিধারা, সাংস্কৃতিক ধারা, সাংস্কৃতিক প্রবণতা, সাংস্কৃতিক হালচাল (ইংরেজি Cultural trend) পরিভাষাগুলিও ব্যবহৃত হয়ে থাকে। চল বা চলতি রীতি নিয়ত পরিবর্তনশীল। আজ যা জনপ্রিয় ও বহুল প্রচলিত অর্থাৎ আজ যে জিনিসের চল বা রেওয়াজ রয়েছে, তা ভবিষ্যতে এমনটি নাও থাকতে পারে। যেসমস্ত ধারা বা রীতি স্বাভাবিকের তুলনায় অতিরিক্ত ক্ষণস্থায়ী হয় বা হবে বলে ধারণা করা হয়, সেগুলিকে নেতিবাচক অর্থে হুজুগ বা হিড়িক নামে অভিহিত করা হয়।
উপর্যুক্ত সংজ্ঞার পাশাপাশি আরেকটি বিশেষায়িত সংজ্ঞাও লক্ষণীয়। একেও ইংরেজিতে "ফ্যাশন" শব্দটি দিয়ে নির্দেশ করা হয়, যা কৃতঋণ শব্দ হিসেবে সমসাময়িক বাংলায় বহুল প্রচলিত। বাংলায় এটিকে বেশভূষার ধারা, বেশভূষার চল বা কেতা বলা হয়। চলতি কেতা কিংবা চলতি বেশভূষার ধারা অর্থাৎ চলতি ফ্যাশন (বা হালফ্যাশন) অনুসরণ করাকে কেতাদুরস্ত, কেতামাফিক, রেওয়াজমাফিক, ফ্যাশন-সচেতন ইত্যাদি বিশেষণ দিয়ে বর্ণনা করা হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত নিবন্ধ - অন্য একটি দেখান
নির্বাচিত জীবনী - অন্য একটি দেখান
ডেইম অ্যানা উইন্টার ( জন্ম ৩ নভেম্বর ১৯৪৯) একজন ব্রিটিশ-আমেরিকান সাংবাদিক এবং সম্পাদক। তিনি ১৯৮৮ সাল থেকে ফ্যাশন ম্যাগাজিন ভোগের প্রধান সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, এছাড়াও তিনি ২০১৩ সাল থেকে ভোগ প্রকাশ করে আসা আমেরিকান ম্যাস মিডিয়া কোম্পানী কন্ডে ন্যাস্টের একজন শিল্প নির্দেশক। ট্রেডমার্ক পেইজবয় বব কাট চুল এবং কালো চশমারধারী উইন্টার ফ্যাশন জগতে খুব গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। ফ্যাশনে ধারা সৃষ্টিকারী তার চোখ এবং তরুণ ডিজাইনারদের প্রতি সমর্থনের জন্য সুধী মহলে তিনি বেশ প্রশংসিত। নির্লিপ্ত আচরণ এবং অত্যন্ত আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বের জন্য তাকে “নিউক্লিয়ার উইন্টার” বলে ডাকা হয়।
তার বাবা চার্লস উইন্টর ছিলেন লন্ডন ইভিনিং স্ট্যান্ডার্ডের (১৯৫৯-৭৬) সম্পাদক। কীভাবে একটি পত্রিকা প্রজন্মের তরুনদের নিকট গ্রহণযোগ্য হবে সে বিষয়ে তিনি উইন্টারকে অনেক শিক্ষা দিয়েছেন। টিনএজ বয়সে তিনি ফ্যাশনের প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেন। দুটি ব্রিটিশ ম্যাগাজিনে ফ্যাশন সাংবাদিক হিসেবে তিনি তার ক্যারিয়ার শুরু করেন। পরে তিনি যুক্তরাস্ট্রে চলে আসেন এবং নিউইয়র্ক ও হাউস এন্ড গার্ডেন ম্যাগাজিনে কিছুদিন কাজ করেন। এরপর তিনি আবার লন্ডনে ফিরে আসেন এবং ১৯৮৫ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত ব্রিটিশ ভোগ ম্যাগাজিনে সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বছর খানেক পরে তিনি নিউইয়র্কের ফ্র্যাঞ্চাইজি পত্রিকার নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেন এবং এর প্রকাশনার অচলাবস্থা পুনরুজ্জীবিত করেন। তার প্রকাশিত ম্যাগাজিনগুলো নিয়ে সেই সময় নানা বিতর্ক তৈরি হয়। ফ্যাশনে পশুর লোমের তৈরি কোট প্রচারের জন্য পশু অধিকার কর্মীদের দ্বারা তিনি আক্রমনের শিকার হন। অন্য সমালোচকেরা তার নারীত্ব ও সৌন্দর্যের অভিজাত দিকটি প্রচারের নিন্দা করেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)বিষয়শ্রেণী
উইকিমিডিয়া
উইকিসংবাদে ফ্যাশন
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস
উইকিউক্তিতে ফ্যাশন
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন
উইকিসংকলনে ফ্যাশন
উন্মুক্ত পাঠাগার
উইকিবইয়ে ফ্যাশন
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল
উইকিবিশ্ববিদ্যালয়ে ফ্যাশন
উন্মুক্ত শিক্ষা মাধ্যম
উইকিমিডিয়া কমন্সে ফ্যাশন
মুক্ত মিডিয়া ভাণ্ডার
উইকিঅভিধানে ফ্যাশন
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ
উইকিউপাত্তে ফ্যাশন
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার
উইকিভ্রমণে ফ্যাশন
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা
প্রবেশদ্বার
কার্যকলাপ সংস্কৃতি ভূগোল স্বাস্থ্য ইতিহাস গণিত প্রকৃতি জাতি দর্শন ধর্ম সমাজ প্রযুক্তি অজানা প্রবেশদ্বার