Loading AI tools
ভারতীয় ক্রিকেটার উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
পার্থিব অজয় প্যাটেল (গুজরাটি: પાર્થિવ પટેલ; জন্ম: ৯ মার্চ, ১৯৮৫) গুজরাতের আহমেদাবাদ এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক ভারতীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।[1] ভারত ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য তিনি। ২০০০-এর দশকের শুরুরদিক থেকে শুরু করে ২০১০-এর শেষদিক পর্যন্ত ভারতের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | পার্থিব অজয় প্যাটেল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | আহমেদাবাদ, গুজরাত, ভারত | ৯ মার্চ ১৯৮৫|||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | বামহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি অফ ব্রেক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | উইকেট-রক্ষক-ব্যাটসম্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ২৪৪) | ৮ আগস্ট ২০০২ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ২৪ জানুয়ারি ২০১৮ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ১৪৮) | ৪ জানুয়ারি ২০০২ বনাম নিউজিল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১২ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই শার্ট নং | ৪২ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
টি২০আই অভিষেক (ক্যাপ ৩৭) | ৪ জুন ২০১১ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টি২০আই | ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১২ বনাম শ্রীলঙ্কা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
টি২০আই শার্ট নং | ৪২ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৪/০৫ - বর্তমান | গুজরাত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৮ - ২০১০ | চেন্নাই সুপার কিংস (জার্সি নং ৯) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১১ | কোচি তুস্কার্স কেরালা (জার্সি নং ৪২) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১২ | ডেকান চার্জার্স (জার্সি নং ৪২) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৩ | সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ (জার্সি নং ৪২) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৪, ২০১৮ - বর্তমান | রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর (জার্সি নং ৪২, ১৩) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৫ - ২০১৭ | মুম্বই ইন্ডিয়ান্স (জার্সি নং ৭২) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২৫ ডিসেম্বর ২০১৯ |
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ভারতীয় ক্রিকেটে গুজরাত, চেন্নাই সুপার কিংস, ডেকান চার্জার্স, কোচি টাস্কার্স কেরালা, মুম্বই ইন্ডিয়ান্স, রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর, সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ উইকেট-রক্ষক-ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলেছেন। এছাড়াও, বামহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে অফ ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন পার্থিব প্যাটেল।
২০০১-০২ মৌসুম থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত পার্থিব প্যাটেলের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। ছোটখাটো গড়নের আক্রমণধর্মী উইকেট-রক্ষক-ব্যাটসম্যান হিসেবে ২০০২ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে প্রবেশ করেন পার্থিব প্যাটেল। তিনি তার প্রশিক্ষণ কর্মকে দুই অংশে বিভক্ত করেন। ব্যাটিং করার পর উইকেট-রক্ষক হিসেবে অনুশীলন করতেন।
২০১৫ সালের আইপিএলের শুরুতে কিছুটা ধীরলয়ে শুরু করলেও মাঝামাঝি সময় থেকে নিজেকে মেলে ধরেন। ৩৩৯ রান তুলে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের শিরোপা বিজয়ে চতুর্থ সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকে পরিণত করেন। ঐ বছরের শেষদিকে গুজরাতের পক্ষে লিস্ট এ ক্রিকেটে প্রথম শতরানের ইনিংসে খেলে বিজয় হাজারে ট্রফির শিরোপা বিজয়ে ভূমিকা রাখেন। এরপর থেকে সৈয়দ মুশতাক আলী টি২০ প্রতিযোগিতা থেকে ক্রমাগত চারটি অর্ধ-শতরান ও দেওধর ট্রফিতে ইন্ডিয়া এ দলের বিপক্ষে শতরানের ইনিংস পর্যন্ত গড়ায়।
২০১৬-১৭ মৌসুমের রঞ্জী ট্রফিতে গুজরাত দলের নেতৃত্বে ছিলেন। প্রথমে ওড়িশা দলকে কোয়ার্টার ফাইনালে ও পরবর্তীতে ঝাড়খণ্ড দলকে সেমি-ফাইনালে পরাজিত করার মাধ্যমে দলকে প্রতিযোগিতার ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো চূড়ান্ত খেলায় নিয়ে যান। এরপর, ইন্দোরে পূর্বতন শিরোপাধারী মুম্বই দলের মুখোমুখি হন। প্রথম ইনিংসে ৯০ ও দ্বিতীয় ইনিংসে ১৪৩ রানের দায়িত্বশীল ইনিংস উপহার দিয়ে প্রতিপক্ষকে পরাভূত করার মাধ্যমে প্রথমবারের মতো শিরোপা স্বাদ আস্বাদন করান।[2] তার সংগৃহীত ১৪৩ রান রঞ্জী ট্রফির চূড়ান্ত খেলায় জয়ের লক্ষ্যমাত্রায় থাকাকালে সর্বোচ্চ রানের মর্যাদাপ্রাপ্ত হয়। এরফলে, প্রথম অধিনায়ক হিসেবে তিনটি প্রধান ঘরোয়া প্রতিযোগিতার শিরোপা জয়ে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখেন।[3]
এ মৌসুমের রঞ্জী ট্রফি প্রতিযোগিতায় ব্যাট হাতে নিয়ে বেশ ভালোমানের খেলা উপহার দেন। প্রথম পাঁচ খেলায় তিনটি অর্ধ-শতরান ও একটি শতরানের ইনিংস খেলেন। এরফলে, আরও বড় ধরনের খেলার জন্যে মনোনীত হন তিনি। ঋদ্ধিমান সাহা’র আঘাতের ফলে নিজ দেশে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট দলের সদস্য হন।
জুলাই, ২০১৮ সালে ইন্ডিয়া গ্রীনের সদস্যরূপে ২০১৮-১৯ মৌসুমের দিলীপ ট্রফি প্রতিযোগিতায় অধিনায়ক হিসেবে মনোনীত হন।[4] অক্টোবর, ২০১৯ সালে দেওধর ট্রফির ২০১৯-২০ মৌসুমকে ঘিরে ভারত বি দলের অধিনায়কের দায়িত্বপ্রাপ্ত হন।[5]
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লীগের (আইপিএল) উদ্বোধনী আসরে চেন্নাই সুপার কিংস কর্তৃপক্ষ তাকে কিনে নেয়।[6] দলে তিনি নিয়মিত সদস্যের মর্যাদাপ্রাপ্ত হন ও সাবেক অস্ট্রেলীয় উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান ম্যাথু হেইডেনের সাথে ব্যাটিং উদ্বোধনে নামতেন। তবে, ভারতীয় উইকেট-রক্ষক এমএস ধোনি দলে থাকাকালীন তিনি উইকেট-রক্ষণে অগ্রসর হতেন না। চতুর্থ মৌসুমে কোচি টাস্কার্স কেরালার পক্ষে খেলার জন্যে চুক্তিবদ্ধ হন। ১৬ মে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয় যে, পার্থিব প্যাটেল ২০১১ মৌসুমের ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লীগের বাদ-বাকী সময় দলকে নেতৃত্ব দিবেন।[7]
কোচি টাস্কার্স বিশেষ প্রাধিকার প্রাপ্ত দল থেকে নিজেদের সড়িয়ে রাখলে পার্থিব প্যাটেলসহ দলের অন্যান্যরা ২০১২ সালের আইপিএলের নিলামে পুনরায় যুক্ত হন। এ পর্যায়ে ডেকান চার্জার্স $১ মিলিয়ন ডলারে তাকে খরিদ করে। ২০১৩ সালে সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ ও ২০১৪ সালে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের সাথে চুক্তিবদ্ধ হন। এরপর, ২০১৫ সালে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের পক্ষে উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলেন।[8] জানুয়ারি, ২০১৮ সালের আইপিএল নিলামে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর তাকে কিনে নেয়।[9][10]
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে পঁচিশটি টেস্ট, আটত্রিশটি একদিনের আন্তর্জাতিকে ও দুইটিমাত্র টি২০আইয়ে অংশগ্রহণ করেছেন পার্থিব প্যাটেল। ৮ আগস্ট, ২০০২ তারিখে নটিংহামে স্বাগতিক ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ২৪ জানুয়ারি, ২০১৮ তারিখে জোহেন্সবার্গে স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকা দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
২০০২ সালে ট্রেন্ট ব্রিজে স্বাগতিক ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১৭ বছর ১৫৩ দিন বয়সে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। এরফলে, টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বকনিষ্ঠ উইকেট-রক্ষকের মর্যাদা লাভ করেন। পাকিস্তানের হানিফ মোহাম্মদ ১৭ বছর ৩০০ দিন বয়সে এ রেকর্ড ধারণ করেছিলেন। তিনি আঘাতপ্রাপ্ত অজয় রাত্রা’র স্থলাভিষিক্ত হন। এরপর, ব্যাট হাতে নিয়ে ঘণ্টাখানেক ক্রিজে অবস্থান করে ভারতের সমূহ পরাজয় থেকে রক্ষা করেন। তবে, উদীয়মান মহেন্দ্র সিং ধোনি’র আবির্ভাব ও দূর্বল উইকেট-রক্ষণের কারণে ২০০৪ সালে কয়েকটি খেলায় তাকে মাঠের বাইরে অবস্থান করতে হয়েছিল।[11]
৪ জানুয়ারি, ২০০৩ তারিখে কুইন্সটাউনে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড দলের বিপক্ষে সিরিজের চতুর্থ ওডিআইয়ে পার্থিব প্যাটেলের অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয়।[12]
২০০৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে ভারত দলে খেলার জন্যে তাকে মনোনীত করা হয়। তবে, তাকে কোন খেলায় রাখা হয়নি। রাহুল দ্রাবিড়কে এ অবস্থানে রাখা হয়। এরফলে, দলে অতিরিক্ত ব্যাটসম্যান কিংবা বোলার ব্যবহারের সুযোগ ঘটে। দলের এ নীতির কারণে কেবলমাত্র জরুরি মুহূর্তে ওডিআইগুলোয় খেলানো হয়েছিল। সচরাচর, দ্রাবিড়ের আঘাতপ্রাপ্তি বা পূর্ণাঙ্গ বিশ্রাম বা উইকেট-রক্ষণে অনাগ্রহ প্রকাশ করা হলেই তাকে এ সুযোগ দেয়া হতো। দুই বছরে ১৩টি ওডিআইয়ে অংশ নেন এবং আসা-যাওয়ার পালা খেলোয়াড়ী জীবনে তিনি মাত্র ১৪.৬৬ গড়ে রান তুলেছেন। সর্বোচ্চ সংগ্রহ করেছিলেন ২৮ রান। এরপর, আর তাকে দলে রাখা হয়নি।
২০১০ সালে ভারত দলে তাকে ফিরিয়ে আনা হয়। সিরিজের চতুর্থ ও পঞ্চম ওডিআই খেলেন নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। পরপর দুইটি অর্ধ-শতরানের ইনিংস খেলেন। এরপর, দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে আঘাতপ্রাপ্ত শচীন তেন্ডুলকরের স্থলাভিষিক্ত হন তিনি।[13]
২০১১ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ গমন করেন। এ পর্যায়ে উইকেট-রক্ষক ও অধিনায়ক এমএস ধোনিসহ শচীন তেন্ডুলকর ও জহির খানের ন্যায় জ্যেষ্ঠ খেলোয়াড়দের অনুপস্থিতি ছিল। এ সফরে ঋদ্ধিমান সাহা’র সাথে উইকেট-রক্ষণে একত্রে অগ্রসর হন। পোর্ট অব স্পেনের কুইন্স পার্ক ওভালে সফরের একমাত্র টি২০আইয়ে তার অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয়। আরেক বামহাতি অভিষেকধারী খেলোয়াড় শিখর ধাওয়ানের সাথে ব্যাটিং উদ্বোধনে নামেন। দুইটি চার ও একটি ছক্কা সহযোগে ২০ বল থেকে ২৬ রান সংগ্রহ করতে পেরেছিলেন তিনি। দ্বিতীয় ওডিআইয়ে একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে ৫৬ রানের অপরাজিত ইনিংস উপহার দেন।
চার বছর পর সর্বশেষ আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণের পর ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সালে তার ধারাবাহিক ক্রীড়াশৈলীর স্বীকৃতিস্বরূপ ভারত দলে সংরক্ষিত খেলোয়াড় হিসেবে পুনরায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। আঘাতপ্রাপ্ত এমএস ধোনি’র পরিবর্তে খেলেন।
২৩ নভেম্বর, ২০১৬ তারিখে উরুতে টান পড়ায় নিয়মিত উইকেট-রক্ষক ঋদ্ধিমান সাহা’র পরিবর্তে তাকে জাতীয় দলে ডাকা হয়। ২০১৬-১৭ মৌসুমে নিজ দেশে মোহালির পাঞ্জাব ক্রিকেট সংস্থা আইএস বিন্দ্রা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত সিরিজের তৃতীয় টেস্টে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলার সুযোগ পান।[14] গত আট বছরে এটিই তার প্রথম টেস্টে অংশগ্রহণ ছিল। এর মাঝে ৮৩ টেস্ট গত হয়ে যায়।[15] দল নির্বাচকমণ্ডলীর আস্থা অর্জনে দুইটি চমৎকার ইনিংস খেলেন। তন্মধ্যে, দ্বিতীয় ইনিংসে ৫৪ বলে ৬৭ রানের ইনিংস খেলে দলের জয়লাভে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
৯ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে সকল স্তরের ক্রিকেট থেকে নিজের অবসর গ্রহণের কথা ঘোষণা করেন তিনি।[16]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.