পাকিস্তান নৌবাহিনী
পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনীর সামুদ্রিক পরিষেবা / From Wikipedia, the free encyclopedia
পাকিস্তান নৌবাহিনী (উর্দু: پاک بحریہ; Pɑk Bahri'a) (রিপোর্টিং নাম: পিএন) পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনীর নৌ যুদ্ধ শাখা, পাকিস্তানের আরব সাগর বরাবর ১,০৪৬ কিলোমিটার (৬৫০ মা) তটরেখা, এবং গুরুত্বপূর্ণ বেসামরিক বন্দর এবং সামরিক ঘাঁটি প্রতিরক্ষার দায়িত্ব পালন করে থাকে। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান স্বাধীন হবার পর পাকিস্তান নৌবাহিনী আবির্ভূত হয়। প্রতিবছর ৮ সেপ্টেম্বর ১৯৬৫ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের স্মরণে নৌবাহিনী দিবস পালিত হয়।[1]
পাকিস্তান নৌবাহিনী | |
---|---|
সক্রিয় | ১৪ আগস্ট, ১৯৪৭ – বর্তমান |
দেশ | পাকিস্তান |
শাখা | নৌবাহিনী |
অংশীদার | প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনী |
নৌ সদর দপ্তর (এনএইচকিউ) | এনএইচকিউ, ইসলামাবাদ |
ডাকনাম | پاک بحریہ (Pak Bahr'ya) বা পিএন |
নীতিবাক্য | একটি নীরব বাহিনী হিসেবে গণ্য করা (A Silent Force to Reckon With) |
রঙ | নেভি নীল ও সাদা |
বার্ষিকী | নৌ দিন ৮ সেপ্টেম্বর |
যুদ্ধসমূহ | ১৯৬৫ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ Bangladesh Liberation War Indo-Pakistani War of 1971 Balochistan conflict Indo-Pakistani War of 1999 Atlantique incident 2002 Indo-Pakistani Standoff War on Terror 2004 Tsunami Relief Operations Operation Enduring Freedom Combined Task Force 150 Combined Task Force 151 Operation Madad Operations Near the HOA War in North West-Pakistan |
সজ্জা | Military and Civil decorations of Pakistan. |
যুদ্ধের সম্মাননা | নিশান-ই-হায়দার |
কমান্ডার | |
Chief of Naval Staff | Admiral Muhammad Zakaullah |
Vice Chief of Naval Staff | Vice Admiral Muhamamd Shafiq |
উল্লেখযোগ্য কমান্ডার | Admiral Mohammad Shariff Admiral Iftikhar Ahmed Sirohey Vice-Admiral Syed Mohammad Ahsan |
প্রতীকসমূহ | |
নেভির আদর্শ পতাকা | |
পাকিস্তানের নেভাল জ্যাক | |
Naval Ensign of kistan | |
বিমানবহর | |
বৈদ্যুতিক যুদ্ধ | Hawker 850 |
হেলিকপ্টার | Westland Lynx, Aérospatiale SA-319B Alouette III, Harbin Z-9 |
প্রহরী বিমান | Lockheed P-3C Orion, Fokker F27-2000, Breguet Atlantique I |
পরিবহন বিমান | Westland Sea King |
পাকিস্তান নৌবাহিনীর বর্তমান এবং প্রধান উদ্দেশ্য হলো দেশে এবং বিদেশে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক এবং সামরিক স্বার্থ রক্ষা করা এবং সামরিক অনুশীলন ও কূটনীতির মাধ্যমে পাকিস্তান সরকারের প্রতিরক্ষা নীতি বাস্তবায়ন করা। [2][3] ২১ শতকে, পাকিস্তান নৌবাহিনী সীমিত আকারে বিদেশী অপারেশনের উপর গুরুত্ত্ব দিয়েছে এবং পাকিস্তান এন্টার্কটিক প্রোগ্রাম প্রতিষ্ঠায় একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।[4][5]পাকিস্তান কোস্ট গার্ড, পাকিস্তান মেরিন এবং নৌবাহিনীর আধা-সামরিক যুদ্ধ বিভাগ পাকিস্তান নৌবাহিনীকে সহযোগিতা করে থাকে।