![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/2/28/Jasmine_Tea_blossomed.jpg/640px-Jasmine_Tea_blossomed.jpg&w=640&q=50)
জেসমিন চা
জেসমিন ফুলের সুগন্ধযুক্ত চা / From Wikipedia, the free encyclopedia
জেসমিন চা বা জুঁই চা (চীনা: 茉莉花茶; ফিনিন: mòlìhuā chá) হচ্ছে প্রস্ফুটিত জুঁই ফুল থেকে চায়ের সাথে সৌরভ মিশ্রিত করে একধরনের সুগন্ধি চা। জেসমিন চা মূলত চায়ের প্রকৃত রং হিসেবে সবুজ চায়ের মতো হয়ে থাকে; যদিও, সাদা চা এবং কালো চাও ব্যবহৃত হয়। জেসমিন চায়ের পরিণত স্বাদ নিগূঢ় মিষ্টি এবং তীব্র সুগন্ধি হয়ে থাকে। এটি চীনের সবথেকে জনপ্রিয় সুগন্ধি চা।[1]
![Thumb image](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/2/28/Jasmine_Tea_blossomed.jpg/640px-Jasmine_Tea_blossomed.jpg)
জেসমিন চা | |||||||
চীনা | 茉莉花茶 | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
|
জুঁই গাছকে মনে করা হয় যে হান সাম্রাজ্যের (২০৬ খ্রিঃপূঃ থেকে ২২০খ্রিঃ) সময়ে ভারত হয়ে দক্ষিণ এশিয়ার পূর্বাঞ্চল থেকে চীন দেশে এসে পৌঁছেছে,[2] এবং সুগন্ধি চা হিসেবে পঞ্চম শতাব্দী থেকে ব্যবহার হয়ে আসছে।[2] যাইহোক না কেন, কিন সাম্রাজ্যের (১৬৬৪ থেকে ১৯১২) আগে জেসমিন চা ব্যাপক ভাবে বিস্তৃতি পায়নি যতক্ষন না চা বিপুল পরিমাণে পশ্চিমা দেশে রপ্তানি হতে থাকে। বর্তমানে, এটি একটি পরিচিত পানীয় যা সারা বিশ্বজুড়ে চায়ের দোকানগুলোতে পাওয়া যায়।
জুঁই গাছ পর্বতের উঁচু উপত্যকায় জন্মে থাকে। চীনা প্রদেশ ফুচিয়েন এ উৎপন্ন জুঁই গাছের সবথেকে বেশি সুখাত্যি রয়েছে।[1] এছাড়াও জুঁই গাছ হুনান, চিয়াংসু, চিয়াংশি, কুয়াংতুং, কুয়াংশি, এবং চচিয়াং প্রদেশেও জন্মে থাকে।[1] ভিয়েতনাম এবং জাপানও জুঁই গাছ উৎপাদন করে থাকে।
আধুনিক জীববিজ্ঞানের গবেষণায় দেখানো হয়েছে যে জেসমিন চা পানে স্বাস্থ্য এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উপকার বয়ে আনতে পারে। জেসমিন চায়ে কিছু ভিন্ন ভিন্ন ধরনের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে যা লোহিত রক্ত কনিকার কোষঝিল্লীর প্রতিরোধ কল্পে কাজ করে। এই বাড়তি সুরক্ষা লোহিত রক্ত কনিকার মূল-আবিষ্ট অক্সাইডেশন মুক্ত হতে প্রতিরোধে সহায়তা করে।[3]