কিনশাসা
গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের রাজধানী / From Wikipedia, the free encyclopedia
কিনশাসা (ফরাসি: Kinshasa, টেমপ্লেট:Lang-ln; /kɪnˈʃɑːsə/; ফরাসি : [kinʃasa]) হচ্ছে গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। এটি পূর্বে লিওপোল্ডভিল নামে পরিচিত ছিল। একসময় কঙ্গো নদীর তীরে অবস্থিত মাছ ধরা ও বাণিজ্যিক গ্রামগুলোর একটি জনবসতি কিনশাসা এখন বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল অতিমহানগরীর মধ্যে একটি।
কিনশাসা | |
---|---|
রাজধানী শহর ও প্রদেশ | |
ভিলে ডি কিনশাসা | |
পাত্রিস লুমুম্বার মূর্তি দ্বারা লাইমেট টাওয়ার (পটভূমিতে)। | |
ডাকনাম: কিন লা বেলে (টেমপ্লেট:Literally) | |
গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের প্রদেশের মানচিত্রে কিনশাসা | |
গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের মানচিত্রে কিনশাসা | |
স্থানাঙ্ক: ৪°১৯′৩০″ দক্ষিণ ১৫°১৯′২০″ পূর্ব | |
দেশ | গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র |
প্রতিষ্ঠিত | ১৮৮১ |
সিটি হল | লা গোম্বে |
কমিউন | তালিকা
|
সরকার | |
• ধরন | প্রাদেশিক সমাবেশ |
• শাসক | কিনশাসার প্রাদেশিক পরিষদ |
• গভর্নর | নেগ্রোন এমবুরুন্ডি এমগ্রান্ডে লাকাজো |
• ভাইস-গভর্নর | নেগ্রোন এমবুরুন্ডি এমগ্রান্ডে লাকাজো |
আয়তন[1] | |
• নগর-প্রদেশ | ৯,৯৬৫ বর্গকিমি (৩,৮৪৮ বর্গমাইল) |
• পৌর এলাকা[2] | ৬০০ বর্গকিমি (২০০ বর্গমাইল) |
উচ্চতা | ২৪০ মিটার (৭৯০ ফুট) |
জনসংখ্যা (২০২১) | |
• নগর-প্রদেশ | ১,৭০,৭১,০০০[3] |
• জনঘনত্ব | ১,৪৬২/বর্গকিমি (৩,৭৯০/বর্গমাইল) |
• পৌর এলাকা[4] | ১,৬৩,১৬,০০০ |
• পৌর এলাকার জনঘনত্ব | ২৭,০০০/বর্গকিমি (৭০,০০০/বর্গমাইল) |
• মহানগর | ১,৭২,৩৯,৪৬৩ |
• ভাষা | ফরাসি ও লিঙ্গালা |
সময় অঞ্চল | পশ্চিম আফ্রিকার সময় (ইউটিসি+1) |
এলাকা কোড | 243 + 9 |
লাইসেন্স প্লেট কোড | CGO / 01 |
এইচডিআই (২০১৯) | 0.577[5] medium1st |
কিনশাসা শহরটি গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের ২৬টি প্রদেশের মধ্যে একটি। কারণ নগর-প্রদেশের প্রশাসনিক সীমানা একটি বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে, নগর-প্রদেশের ৯০ শতাংশেরও বেশি ভূমি প্রকৃতিতে গ্রামীণ এবং শহুরে এলাকা পশ্চিম দিকে একটি ছোট কিন্তু প্রসারিত অংশ দখল করে বিস্তৃত।[6]
কায়রো ও লেগোসের পরে কিনশাসা আফ্রিকার তৃতীয় বৃহত্তম মেট্রোপলিটন এলাকা।[7] এছাড়াও এটি বিশ্বের বৃহত্তম নামমাত্র ফ্রাঙ্কোফোন শহুরে এলাকা, যেখানে ফরাসি ভাষা সরকার, শিক্ষা, মিডিয়া, পাবলিক সার্ভিস ও শহরের উচ্চ পর্যায়ের বাণিজ্যের ভাষা। অন্যদিকে লিঙ্গালা ভাষা পথে-ঘাটে একটি লিঙ্গুয়া ফ্রাঙ্কা হিসাবে ব্যবহৃত হয়।[8] ২০১২ সালের অক্টোবরে কিনশাসা ১৪তম ফ্রাঙ্কোফোনি সামিটের আয়োজন করেছিল।[9]
কিনশাসার বাসিন্দারা কিনোইস (ফরাসি এবং কখনও কখনও ইংরেজিতে) বা কিনশাসান (ইংরেজি) নামে পরিচিত। এলাকার আদিবাসীদের মধ্যে রয়েছে হুম্বু ও টেকে। শহরটি পার্শ্ববর্তী কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের রাজধানী ব্রাজাভিলের মুখোমুখি। যদিও নদীর স্প্যান এই পয়েন্টে ৭ কিমি প্রশস্ত, তবে দুটি শহর হলো ভ্যাটিকান সিটি ও রোমের পরে বিশ্বের দ্বিতীয় সবচেয়ে কাছের রাজধানী শহর-জোড়া।