কারিশমা কাপুর
ভারতীয় অভিনেত্রী / From Wikipedia, the free encyclopedia
কারিশমা কাপুর (হিন্দি: करिश्मा कपूर; জন্ম: ২৫ জুন ১৯৭৪) অনানুষ্ঠানিকভাবে লোলো হিসেবে ডাকা হয়, একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। কাপুর পরিবারের সদস্য হিসেবে তিনি অভিনেতা রণধীর কাপুর এবং ববিতার প্রথম কন্যা। কাপুর ১৯৯১ সালে, সতের বছর বয়সে অভিনয়ে আত্মপ্রকাশ ঘটান ভারত ভূষণের বিপরীতে প্রেম কয়েদি চলচ্চিত্রের মাধ্যমে।[2] পরবর্তীকালে তিনি বিভিন্ন বাণিজ্যিকভাবে সফল চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, এর মধ্যে রয়েছে, জিগর (১৯৯২), আনাড়ি (১৯৯৩), রাজা বাবু (১৯৯৪), সুহাগ (১৯৯৪), কুলি ন. ১, গোপী কিষাণ (১৯৯৪), সাজান চালে শাশুড়াল (১৯৯৬) এবং জীত (১৯৯৬)।[3]
কারিশমা কাপুর | |
---|---|
करिश्मा कपूर | |
জন্ম | কারিশমা কাপুর (1974-06-25) জুন ২৫, ১৯৭৪ (বয়স ৪৯) মুম্বাই, মহারাষ্ট্র, ভারত |
জাতীয়তা | ভারতীয় |
নাগরিকত্ব | ভারতীয় |
পেশা | অভিনেত্রী |
কর্মজীবন | ১৯৯১–২০০৩, ২০০৮–বর্তমান |
উল্লেখযোগ্য কর্ম | নিচে দেখুন |
দাম্পত্য সঙ্গী | সঞ্জয় কাপুর (বি. ২০০৩; তালাকপ্রাপ্ত[1] ২০১৪) |
পিতা-মাতা | |
আত্মীয় | কাপুর পরিবার |
পুরস্কার | নিচে দেখুন |
১৯৯৬ সালে, কাপুর তার সর্বাধিক বাণিজ্যিক সাফল্য রাজা হিন্দুস্তানী চলচ্চিত্রের জন্যে প্রথম শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন, এবং পরবর্তীতে দিল তো পাগল হ্যায় (১৯৯৭) রোমান্টিক নাট্য চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্যে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রীর জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি সমালোচকদের দ্বারা বহুল প্রশংসিত হন ফিজা (২০০০) চলচ্চিত্রে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয়ের জন্যে এবং জুবেইদা (২০০১) চলচ্চিত্রের জন্যে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী এবং শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী (সমালোচক) ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন। ফলে, কাপুর হিন্দি চলচ্চিত্রের একজন নেতৃস্থানীয় অভিনেত্রী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তাকে বলিউডের সবচেয়ে সুন্দর নারী এবং যৌন আবেদনের প্রতীক হিসেবেও বিবেচনা করা হয়।[4][5]