![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/4/4d/Emblem_of_Qatar.svg/langbn-640px-Emblem_of_Qatar.svg.png&w=640&q=50)
কাতার সশস্ত্র বাহিনী
From Wikipedia, the free encyclopedia
কাতার সশস্ত্র বাহিনী কাতার এর সামরিক বাহিনী। ২০১৫ সাল থেকে, কাতার বছরে গড়ে ২,০০০ স্নাতক বাধ্যতামূলকভাবে সামরিক বাহিনীতে যোগদান বাস্তবায়ন করছে।[3]
কাতার সশস্ত্র বাহিনী | |
---|---|
![]() Emblem of Qatar | |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৭১ |
সার্ভিস শাখা | * কাতার সেনা বাহিনী
|
প্রধান কার্যালয় | দোহা |
নেতৃত্ব | |
কমান্ডার ইন চিফ | শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি |
প্রতিরক্ষা বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী | ড. খালিদ বিন মুহাম্মদ আল আওিয়াহ |
সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান | লেফটেন্যান্ট জেনারেল ঘানেম বিন শাহীন আল-ঘানেম |
লোকবল | |
সেনাবাহিনীর বয়স | ১৮ |
সামরিক বাহিনীতে সেবাদানে সক্ষম |
৩,৮৯,৪৮৭ পুরুষ, বয়স ১৫-৪৯ (২০১০), ২১,০০০ মহিলা, বয়স ১৫-৪৯ (২০১০) |
সেনাবাহিনীতে যোগদানের উপযুক্ত |
৩,২১,৯৭৪ পুরুষ, বয়স ১৫-৪৯ (২০১০), ১,৪০,১৭৬ মহিলা, বয়স ১৫-৪৯ (২০১০) |
বছরে সামরিক বয়সে পৌছায় |
৬,৪২৯ পুরুষ (২০১০), ৫,১৬২ মহিলা(২০১০) |
সক্রিয় কর্মিবৃন্দ | ৩৬০০০ মোট কর্মী[1]
|
সংরক্ষিত কর্মিবৃন্দ | ১৪,৫০০ সংরক্ষিত মোট সৈন্য |
ব্যয় | |
বাজেট | ইউ.এস $ ৫.৯০৭ বিলিয়ন (২০১০)[2] |
শতকরা জিডিপি | ২.৫ % (২০১৬) |
সম্পর্কিত নিবন্ধ | |
ইতিহাস | আরব যুদ্ধ, লিবিয়া গৃহযুদ্ধ, ইয়েমেনে সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন হস্তক্ষেপ |
সিআইপিআরআই এর ২০১০ সালের হিসাব অনুসারে, কাতারের প্রতিরক্ষা ব্যয় মোট ১.৯১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা কাতার জিডিপি-এর প্রায় ১.৫%।[2]
কাতার ২০০২ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে প্রতিরক্ষা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে,[4] ২০১৩ সালে[5] যুক্তরাজ্য এবং ১৯৯৪ সালে ফ্রান্সের সঙ্গে সামরিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল।
উপসাগরীয় সহযোগিতা কাউন্সিল যৌথ প্রতিরক্ষা প্রচেষ্টায় কাতার সক্রিয় ভূমিকা পালন করে আসছে। সংগঠনে আরো ৫টি সহযোগী দেশ আছে, এদের মধ্যে অন্যতম ইউ.এ.ই, এবং ওমান। এছাড়াও কাতারে মধ্যপ্রাচ্যের বৃহত্তম মার্কিন সামরিক ঘাঁটি ২০১৭ সালে ওয়াশিংটনের নিয়ন্ত্রণাধীন একটি সামরিক অ্যাটাচ অফিস উদ্বোধন হয়।[6]
এসআইপিআরআই-এর তথ্য অনুযায়ী কাতার তাদের সামরিক পরিকল্পনাগুলো দ্রুত রূপান্তরিত করা এবং তার সশস্ত্র বাহিনীর শক্তি উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করার জন্য ২০১৪ সাল থেকে দ্রুতগতিতে কাজ করে যাচ্ছে এবং ২০১০-১৪ সালে কাতার বিশ্বব্যাপী ৪৬তম বৃহত্তম অস্ত্র আমদানিকারক দেশ ছিল।
কাতার ২০১৩ সালে জার্মানি থেকে ৬২টি ট্যাঙ্ক এবং ২৪টি স্ব-চালিত বন্দুক, ২০১৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৪টি হেলিকপ্টার ও ৩টি এ.ই.ডব্লিউ বিমান এবং স্পেন থেকে ২টি ট্যাঙ্কার বিমান আমদানি করেছিল।[7] ২০১৬ সালে প্যাট্রিয়ট প্যাক-৩ এমএসই ব্যাটারির সংযোজনের মাধ্যমে কাতার সশস্ত্র বাহিনী শত্রুর হাত থেকে বিমান ও জাহাজ রক্ষায় আরো একধাপ এগিয়েছে,[8] এক্সসিট এমএম ৪০, ব্লক ৩ এবং মার্টার অ্যান্টি-জাহাজ মিসাইল সশস্ত্র বাহিনীকে আরো শক্তিশালী করেছে।[9]