![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/d/d0/%25D8%25AA%25D9%2585%25D9%258A%25D9%2585_%25D8%25A8%25D9%2586_%25D8%25AD%25D9%2585%25D8%25AF_%25D8%25A8%25D9%2586_%25D8%25AE%25D9%2584%25D9%258A%25D9%2581%25D8%25A9_%25D8%25A2%25D9%2584_%25D8%25AB%25D8%25A7%25D9%2586%25D9%258A_%252849759678641%2529_%2528cropped%2529.jpg/640px-%25D8%25AA%25D9%2585%25D9%258A%25D9%2585_%25D8%25A8%25D9%2586_%25D8%25AD%25D9%2585%25D8%25AF_%25D8%25A8%25D9%2586_%25D8%25AE%25D9%2584%25D9%258A%25D9%2581%25D8%25A9_%25D8%25A2%25D9%2584_%25D8%25AB%25D8%25A7%25D9%2586%25D9%258A_%252849759678641%2529_%2528cropped%2529.jpg&w=640&q=50)
তামিম বিন হামাদ আলে সানি
কাতারের ৯ম আমির / From Wikipedia, the free encyclopedia
শেখ তামিম বিন হামাদ আলে সানি (আরবি: تميم بن حمد بن خليفة آل ثاني ; জন্ম : ৩ জুন, ১৯৮০) হলেন কাতারের ৯ম আমির। তিনি কাতারের পূর্ববর্তী আমির হামাদ বিন খলিফার চতুর্থ পুত্র এবং ২০১৩ সালে তার পিতা সিংহাসন ত্যাগ করলে তিনি কাতারের বর্তমান শাসক নির্বাচিত হন। এর আগে ২০০৩ সালে তার বড় ভাই শেখ জসিম বিন হামাদ সিংহাসনের দাবি ত্যাগ করার পর থেকে তামিম বিন হামাদ স্পষ্টভাবে কাতারি সিংহাসনের উত্তরাধিকারী হয়ে যান।[1]
তামিম বিন হাম্মাদ আলে সানি تميم بن حمد بن خليفة آل ثاني | |||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() ২০২০ সালে শেখ তামিম | |||||||||
কাতারের আমির | |||||||||
রাজত্ব | ২৫ জুন, ২০১৩ – বর্তমান | ||||||||
পূর্বসূরি | হামাদ বিন খলিফা আলে সানি | ||||||||
ডেপুটি আমীর | আব্দুল্লাহ বিন হামাদ আল থানি | ||||||||
প্রধানমন্ত্রী | আব্দুল্লাহ বিন নাসের খালিদ বিন খলিফা বিন আব্দুল আজিজ আলে সানি | ||||||||
জন্ম | (1980-06-03) ৩ জুন ১৯৮০ (বয়স ৪৪) দোহা, কাতার | ||||||||
দাম্পত্য সঙ্গী |
| ||||||||
বংশধর বিস্তারিত |
| ||||||||
| |||||||||
রাজবংশ | আলে সানি | ||||||||
পিতা | হামাদ বিন খলিফা আলে সানি | ||||||||
মাতা | মওজা বিনতে নাসের | ||||||||
ধর্ম | সুন্নি ইসলাম | ||||||||
পেশা | রাজনীতি |
কাতারের আমির (أمير دولة قطر) এর রীতি | |
---|---|
উদ্ধৃতিকরণের রীতি | মাননীয় শেখ — حضرة السمو الشيخ |
কথ্যরীতি | সুমহান আমির — سماحة الشيخ |
বিকল্প রীতি | শেখ — شيخ/ الشيخ |
শেখ তামিম ২০২২ সালে ফিফা বিশ্বকাপের মতো বড় ক্রীড়া মঞ্চ আয়োজনের পাশাপাশি প্যারিসের পারি সাঁ-জেরমাঁ ( পিএসজি) ক্লাবের মালিকানা ক্রয় করার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কাতারকে অনেক উচ্চ পর্যায়ে উন্নীত করেছেন। রয়েল ইসলামিক স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ সেন্টার ২০২২ সালে শেখ তামিমকে বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী মুসলিম হিসেবে গণ্য করে এবং ২০২৩ সালে তিনি তৃতীয় স্থানে রয়েছেন।[2]
সম্প্রতি একটি রিপোর্টে দাবি করা হয় যে, কাতারের আমির ৪.৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে ইংলিশ ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ক্রয় করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।[3][4]
শেখ তামিম বিন হামাদ মুসলিম বিশ্বের অনেক দেশে অর্থনৈতিক সহযোগিতা করার মাধ্যমে গোটা মুসলিম বিশ্বে তার কূটনীতিক প্রভাব বহুগুণ বাড়িয়ে তুলেছেন এবং এর মাধ্যমে সৌদি আরবকে ছাপিয়ে কাতার দিন দিন ইসলামি বিশ্বে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে।[5][6][7][8]
এছাড়াও আফগান যুদ্ধে আফগানিস্তান এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মাঝে শান্তি চুক্তির পেছনে কাতারের আমির বড় ভূমিকা পালন করেছেন বলে জানা যায়। ২০২১ সালে কাতারের মধ্যস্ততায় আফগানিস্তান এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মাঝে একটি শান্তি চুক্তি সম্পন্ন হয়। ফলে উভয় দেশের মাঝে প্রায় ২০ বছর যাবত চলা যুদ্ধ বন্ধ হয় এবং মার্কিন সেনাবাহিনী আফগানিস্তান ত্যাগ করে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।[9][10] মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ভাষ্যমতে, শেখ তামিমের সহযোগিতা ব্যতীত এই চুক্তি সম্ভব হতো না।[11]