![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/3/37/Asaduzzaman_Noor_Korea_2014.png/640px-Asaduzzaman_Noor_Korea_2014.png&w=640&q=50)
আসাদুজ্জামান নূর
বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ ও অভিনেতা / From Wikipedia, the free encyclopedia
আসাদুজ্জামান নূর (জন্ম ৩১ অক্টোবর ১৯৪৬[1]) হলেন একজন বাংলাদেশী অভিনেতা ও রাজনীতিবিদ। তিনি শেখ হাসিনার তৃতীয় মন্ত্রিসভায় বাংলাদেশের সংস্কৃতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন[2] এবং ২০০১ সাল থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে নীলফামারী-২ আসনের সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।[3][4]
আসাদুজ্জামান নূর | |
---|---|
![]() ২০১৪ সালে নূর, গোয়াংঝু, কোরিয়া | |
নীলফামারী-২ আসনের সংসদ সদস্য | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ১০ অক্টোবর ২০০১ | |
পূর্বসূরী | আহসান আহমেদ |
বাংলাদেশের সংস্কৃতি মন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১৩ জানুয়ারি ২০১৪ – ৭ জানুয়ারি ২০১৯ | |
প্রধানমন্ত্রী | শেখ হাসিনা |
পূর্বসূরী | হাসানুল হক ইনু |
উত্তরসূরী | কে এম খালিদ বাবু |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | (1946-10-31) ৩১ অক্টোবর ১৯৪৬ (বয়স ৭৭) জলপাইগুড়ি, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত |
নাগরিকত্ব | ব্রিটিশ ভারত (১৯৪৭ সাল পর্যন্ত) পাকিস্তান (১৯৭১ সালের পূর্বে) বাংলাদেশ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
রাজনৈতিক দল | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
দাম্পত্য সঙ্গী | শাহীন আখতার |
মাতা | আমিনা বেগম |
পিতা | আবু নাজেম মোহাম্মদ আলী |
বাসস্থান | ঢাকা |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
পেশা |
|
পুরস্কার | স্বাধীনতা পুরস্কার (২০১৮) |
১৯৭২ সালে তার অভিনয় জীবন শুরু হয় মঞ্চদল "নাগরিক" নাট্য সম্প্রদায়ের সাথে। এই নাট্যদলের ১৫টি নাটকে তিনি ৬০০ বারের বেশি অভিনয় করেছেন। এই দলের দুটি নাটকের নির্দেশনা প্রদান করেছেন, যার মধ্যে দেওয়ান গাজীর কিসসা বহুল জনপ্রিয়তা লাভ করে। নূর ১১০টিরও বেশি টেলিভিশন চলচ্চিত্র ও ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন। টেলিভিশনে তার উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে রয়েছে এইসব দিনরাত্রি (১৯৮৫), অয়োময় (১৯৮৮), কোথাও কেউ নেই (১৯৯০), আজ রবিবার (১৯৯৯) ও সমুদ্র বিলাস প্রাইভেট লিমিটেড (১৯৯৯)। রেডিওতে প্রচারিত তার নাটকের সংখ্যা ৫০ এরও অধিক। টেলিভিশনের পাশাপাশি তিনি চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেছেন। তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল শঙ্খনীল কারাগার (১৯৯২) ও আগুনের পরশমণি (১৯৯৪)।
সংস্কৃতিতে অবদান রাখার জন্য ২০১৮ সালে তিনি স্বাধীনতা পুরস্কার লাভ করেন।[5]
তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদ এর সভাপতির দ্বায়িত্ব পালন করছেন।[6][7]