![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/1/14/Agrafortushnish1.jpg/640px-Agrafortushnish1.jpg&w=640&q=50)
আগ্রা দুর্গ
From Wikipedia, the free encyclopedia
আগ্ৰা দুর্গ (হিন্দি: आगरा का किला) বা আগ্ৰার লালকেল্লা ভারতীয় উপমহাদেশের শাসক মোঘল রাজবংশের রাজকীয় আবাসস্থল এবং মোগল স্থাপত্যের এক অনবদ্য নিদৰ্শন। কেল্লাটি ১৯৮২ সালে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসাবে (iii) নং বিভাগে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের অন্তৰ্ভুক্ত হয়। দুৰ্গটি ভারতের একটি রাজ্য উত্তর প্রদেশের আগ্রার যমুনা নদীর তীরে অবস্থিত। মোগল স্থাপত্যের অন্যতম নিদৰ্শন তাজমহল আগ্ৰা কেল্লা থেকে মাত্ৰ ২.৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
![Thumb image](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/6/63/Sheeshmahal.jpg/640px-Sheeshmahal.jpg)
ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান | |
---|---|
![]() আগ্ৰা দুর্গের প্ৰবেশদ্বার | |
মানদণ্ড | ঐতিহাসিক: iii |
সূত্র | ২৫১ |
তালিকাভুক্তকরণ | ১৯৮৩ (৭ তম সভা) |
আগ্ৰা দুর্গ রাঙা বেলেপাথরের তৈরি। দুৰ্গের প্রাঙ্গণের আয়তন ২.৫ কি.মি.। দুৰ্গটির অভ্যন্তরে অনেক প্ৰাসাদ, মিনার এবং মসজিদ আছে। এসব ষোড়শ শতাব্দী থেকে অষ্টাদশ শতাব্দীর প্ৰথমাৰ্ধের মধ্যবৰ্তী সময়ে নিৰ্মিত হয়। ১১ শতকে নির্মিত একটি প্রাচীন দুর্গের সম্প্রসারণ হিসাবে এর নিৰ্মাণকাৰ্য ষোড়শ শতাব্দীতে আকবর এর রাজত্বকালে আরম্ভ হয় এবং অষ্টাদশ শতাব্দীতে ঔরঙ্গজেব এর রাজত্বকালে শেষ হয়। জাহাঙ্গীর এবং শাহজাহান এর রাজত্বকালে দুৰ্গের বহু নতুন স্থাপনা নিৰ্মিত হয়েছিল। দুৰ্গ-অভ্যন্তরে উল্লেখযোগ্য দৰ্শনীয় স্থানসমূহ হল - খাস মহল, শীশ মহল, মুহাম্মান বুৰ্জ (এটি অষ্টভূজাকৃতির মিনার), দেওয়ান-ই-খাস (১৬৩৭), দেওয়ান-ই-আম, মোতি মসজিদ (নিৰ্মাণকাল ১৬৪৬-৫৩) এবং নাগিনা মসজিদ (১৬৫৮-১৭০৭)। এই স্থাপনাসমূহে 'তিমুরিদ পারসিক' শিল্পকলা এবং 'ভারতীয় শিল্পকলা'র এক আশ্চৰ্য মিশ্ৰণ পরিলক্ষিত হয়।[1][2]