![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/2/2d/M81_wide_Galex.jpg/640px-M81_wide_Galex.jpg&w=640&q=50)
অতিবেগুনি জ্যোতির্বিজ্ঞান
১০ থেকে ৪০০ ন্যানোমিটার তরঙ্গদৈর্ঘ্যের বিকিরণ পর্যবেক্ষণকারী জ্যোতির্বিজ্ঞান / From Wikipedia, the free encyclopedia
অতিবেগুনি জ্যোতির্বিজ্ঞান (ইংরেজি: Ultraviolet astronomy) হল প্রায় ১০ থেকে ৩২০ ন্যানোমিটারের অতিবেগুনি তরঙ্গদৈর্ঘ্যে তড়িৎচুম্বকীয় বিকিরণ পর্যবেক্ষণ। ক্ষুদ্রতর তরঙ্গদৈর্ঘ্য—উচ্চতর শক্তিসম্পন্ন ফোটন কণা রঞ্জন-রশ্মি জ্যোতির্বিজ্ঞান ও গামা রশ্মি জ্যোতির্বিজ্ঞানের পর্যবেক্ষণের বিষয়।[1] অতিবেগুনি আলো মানুষের চোখে দৃশ্যমান হয় না।[2] এই তরঙ্গদৈর্ঘ্যের অধিকাংশ আলো পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল কর্তৃক বিশোষিত হয়। তাই এই সকল তরঙ্গদৈর্ঘ্য পর্যবেক্ষণের কাজ করা হয় বায়ুমণ্ডলের উচ্চতর ক্ষেত্র থেকে অথবা মহাকাশ থেকে।[1]
![Thumb image](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/2/2d/M81_wide_Galex.jpg/640px-M81_wide_Galex.jpg)
সাধারণভাবে চার্লস স্টুয়ার্ট বাওয়ারকে জ্যোতির্বিজ্ঞানের এই শাখাটির প্রবর্তক মনে করা হয়।[3]