অক্ষিপট
চোখের অভ্যন্তরে আলোকসংবেদী দেহকলার স্তর / From Wikipedia, the free encyclopedia
অক্ষিপট হলো মেরুদন্ডী প্রাণীদের চক্ষুগোলকের পিছনের দিকে অবস্থিত স্নায়ুকোষযুক্ত একটি পাতলা স্তর। মেরুদন্ডী প্রাণীদের ভ্রূণের বিকাশের সময় অক্ষিপট ও দর্শন স্নায়ু বর্ধিষ্ণু মস্তিস্কের অংশ হিসাবে বিকাশ লাভ করে। এটি কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের অংশ।[1][2] মেরুদন্ডী প্রাণীদের অক্ষিপটে আলোক সংবেদী কোষ (দণ্ড কোষ বা রড কোষ এবং শঙ্কু কোষ বা কোন কোষ) রয়েছে, যাতে আলো পতিত হলে স্নায়ু উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। এই স্নায়ুগত তাড়না রেটিনার অন্যান্য নিউরন দ্বারা বিশ্লেষণ করা হয়। অক্ষিপট হতে প্রাপ্ত সংকেত অক্ষিপটের গ্যাংলিয়া কোষে বৈদ্যুতিক বিভবের সৃষ্টি করে, যা চক্ষু স্নায়ুতে প্রবাহিত হয়।[3]
এই নিবন্ধটি বাংলায় অনুবাদ করা প্রয়োজন। এই নিবন্ধটি বাংলা ব্যতীত অন্য কোন ভাষায় লেখা হয়েছে। নিবন্ধটি যদি ঐ নির্দিষ্ট ভাষা ব্যবহারকারীদের উদ্দেশ্যে লেখা হয়ে থাকে তবে, অনুগ্রহ করে নিবন্ধটি ঐ নির্দিষ্ট ভাষার উইকিপিডিয়াতে তৈরি করুন। অন্যান্য ভাষার উইকিপিডিয়ার তালিকা দেখুন এখানে। এই নিবন্ধটি পড়ার জন্য আপনি গুগল অনুবাদ ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু এ ধরনের স্বয়ংক্রিয় সরঞ্জাম দ্বারা অনুবাদকৃত লেখা উইকিপিডিয়াতে সংযোজন করবেন না, কারণ সাধারণত এই সরঞ্জামগুলোর অনুবাদ মানসম্পন্ন হয় না। |
অক্ষিপট | |
---|---|
বিস্তারিত | |
ধমনী | সেন্ট্রাল রেটিনাল আর্টারি |
শনাক্তকারী | |
মে-এসএইচ | D012160 |
টিএ৯৮ | A15.2.04.002 |
টিএ২ | 6776 |
এফএমএ | FMA:58301 |
শারীরস্থান পরিভাষা |
মানুষের অক্ষিপটের রক্তনালিকাগুলির বিন্যাস একেক মানুষের ক্ষেত্রে একেক রকম হয়ে থাকে। অক্ষিপটের রক্তনালিকার বিন্যাসের ভিত্তিতে জৈবমিতি পদ্ধতিতে মানুষের পরিচয় শনাক্ত করা যায়।