![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/3/34/%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25B2_%25E0%25A6%25AA%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AF%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25AF%25E0%25A6%25BC_%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25A3%25E0%25A6%25BF_%25E0%25A6%259A%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%259F-%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%2595.svg/langbn-640px-%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25B2_%25E0%25A6%25AA%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AF%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25AF%25E0%25A6%25BC_%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25A3%25E0%25A6%25BF_%25E0%25A6%259A%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%259F-%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%2595.svg.png&w=640&q=50)
মৌলিক পদার্থ
যে পদার্থকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত করলে ওই পদার্থ ছাড়া অন্য কোন পদার্থ পাওয়া যায়না / From Wikipedia, the free encyclopedia
যে সব পদার্থকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত করলে ওই পদার্থ ছাড়া অন্য কোন পদার্থ পাওয়া যায়না তাদেরকে মৌল বা মৌলিক পদার্থ বলা হয়। যেমন বেরেলিয়াম, ইথিয়াম, হিলিয়াম। এদের একটি অণু একই রকম এক বা একাধিক পরমাণুর সমন্বয়ে তৈরি। যেমন, একটি মৌলিক পদার্থ, অক্সিজেনের অণু O2 দুটি একইরকম অক্সিজেন পরমাণু O এর সমন্বয়ে গঠিত।
![Thumb image](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/3/34/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%B2_%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC_%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A6%BF_%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%95.svg/640px-%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%B2_%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC_%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A6%BF_%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%95.svg.png)
এ পর্যন্ত মোট ১১৮টি মৌল চিহ্নিত হয়েছে যার মধ্যে ৯৮টি প্রকৃতিতে পাওয়া যায়, বাকী ২০টি কৃত্রিম উপায়ে তৈরী করা হয়। সাধারণত, একটি মৌলের পরমাণুতে প্রোটন সংখ্যা নির্দিষ্ট বা একই মৌলের প্রতিটি পরমাণুতে সমান সংখ্যা প্রোটন থাকে (অর্থাৎ, তাদের প্রত্যেকের পারমাণবিক সংখ্যা একই এবং ভিন্ন ভিন্ন মৌলের পারমাণবিক সংখ্যা ভিন্ন)। তাই, সাধারণভাবে প্রোটন সংখ্যা দ্বারা কোন মৌল চেনা যায়। তবে, একই মৌলের ভিন্ন প্রোটন সংখ্যা বিশিষ্ট পরমাণুও রয়েছে, যাদেরকে আইসোটোপ বলে। পারমাণবিক সংখ্যার ঊর্ধ্বক্রমানুসারে সাজালে, ১১৮ টি মৌলের প্রথম ৮০টির অন্তত একটি করে আইসোটোপের স্থায়ী রূপ রয়েছে (কয়েকটি ব্যতিক্রম ছাড়া), বাকী ৩৮টি মৌলের আইসোটোপ তেজষ্ক্রিয়, যা সময়ের সাথে ক্ষীয়মাণ।
প্রকৃতিতে যে মৌলগুলো পাওয়া যায় সেগুলোর ৩২টি মুক্তভাবে অর্থাৎ মৌলিক খনিজ রূপে থাকে (যেমন, তামা, সোনা, রূপা, কার্বন, গন্ধক ইত্যাদি)। বাকীগুলো বিভিন্ন যৌগ গঠন করে অর্থাৎ যৌগিক খনিজ রূপে বিদ্যমান। হাজার ১৮০৩ সালে ইংরেজ বিজ্ঞানী জন ডাল্টন পরীক্ষালব্ধ তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণার সম্পর্কে বলেন।