![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/0/02/Map_of_Vedic_India.png/640px-Map_of_Vedic_India.png&w=640&q=50)
বৈদিক যুগ
দক্ষিণ এশিয়ার প্রাচীন ইতিহাসের পর্ব / From Wikipedia, the free encyclopedia
বেদে বর্ণিত সময়কালকে মূলত বৈদিক যুগ বলে চিহ্নিত করা হয়। যখন ছয় হাজার বছর আগের ঋষিরা অগ্নিকেন্দ্রিক নানাবিধ যজ্ঞের মাধ্যমে বিভিন্ন শক্তির প্রকাশক বিভিন্ন সত্ত্বার প্রতি অপৌরুষেয় (জন্মলব্ধ, যা কারো সৃষ্টি নয়) দৃষ্টমন্ত্র (যে মন্ত্রসমূহ মানুষকর্তৃক রচিত নয় বরং সাধনদ্বারা দৃষ্ট বা প্রাপ্ত) স্মরণের মাধ্যমে বয়ে চলেছেন অজস্র প্রার্থনা ও উপাসনা মন্ত্র। বেদগুলোকে এখন সেই সব মন্ত্রের সংকলন হিসেবে পাওয়া যায় যা হিন্দুধর্মের আদি শাস্ত্রও বটে । এটিকে এরকম বলার মূল কারণ হলো, এই সময় সমস্ত বেদ ও উপনিষদ লেখা হয় যা আগে মুখে মুখে পড়তে ও মনে রাখতে হত। এই প্রক্রিয়াটি শ্রুতি নামে (গুরুর মুখ থেকে শুনে মনে রাখতে হতো) পরিচিত ৷
এই নিবন্ধটি অন্য একটি ভাষা থেকে আনাড়িভাবে অনুবাদ করা হয়েছে। এটি কোনও কম্পিউটার কর্তৃক অথবা দ্বিভাষিক দক্ষতাহীন কোনো অনুবাদক কর্তৃক অনূদিত হয়ে থাকতে পারে। |
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/0/02/Map_of_Vedic_India.png/640px-Map_of_Vedic_India.png)
আনুমানিক ১৫০০খ্রিস্টপূর্বাব্দে সিন্ধু সভ্যতা ধ্বংসের পরে বেদকে ভিত্তি করে বৈদিক যুগের সূচনা হয়৷ এই সভ্যতার স্রষ্টাদের আর্য বলা হয়৷ মূলত বেদকে ঋষিরা ধ্যানের মাধ্যমে লাভ করেন।
বৈদিক যুগকে দুভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে-
১)ঋকবৈদিক যুগ
২) পরবর্তী যুগ