পূর্ব তিমুর
দক্ষিণ -পূর্ব এশিয়ার একটি সার্বভৌম দ্বীপরাষ্ট্র / From Wikipedia, the free encyclopedia
পূর্ব তিমুর (/-ˈtiːmɔːr/ (শুনুনⓘ)) বা তিমুর-লেস্তে (/tiˈmɔːr
তিমুর-লেস্তে
| |
---|---|
নীতিবাক্য: Unidade, Acção, Progresso (পর্তুগিজ) Unidade, Asaun, Progresu (Tetum) ("একতা, কর্ম ও প্রগতি") | |
জাতীয় সঙ্গীত: Pátria (পর্তুগিজ) ("ফাদারল্যান্ড") | |
রাজধানী ও বৃহত্তম নগরী বা বসতি | দিলি ৮.৫৫° দক্ষিণ ১২৫.৫৬° পূর্ব / -8.55; 125.56 |
সরকারি ভাষা | |
জাতীয় ভাষা সমূহ | ২৫টি ভাষা
|
কাজের ভাষাসমূহ | |
ধর্ম (২০১৫ সালের আদমশুমারি)[1] |
|
জাতীয়তাসূচক বিশেষণ | |
সরকার | একক আধা-রাষ্ট্রপতি প্রজাতন্ত্র[4] |
• রাষ্ট্রপতি | ফ্রান্সিসকো গুতেরেস |
• প্রধানমন্ত্রী | জোস মারিয়া ভ্যাসকনসেলস |
আইন-সভা | জাতীয় সংসদ |
স্বাধীনতা পর্তুগাল ও ইন্দোনেশিয়া থেকে | |
• পর্তুগিজ তিমুর | ১৬ শতক |
• স্বাধীনতা ঘোষিত | ২৮ নভেম্বর ১৯৭৫ |
• ইন্দোনেশিয়া দ্বারা সংযুক্তিকরণ | ১৭ জুলাই ১৯৭৬ |
• ইউএনটিএইটি দ্বারা পরিচালিত | ২৫ অক্টোবর ১৯৯৯ |
• স্বাধীনতা পুনরুদ্ধার | ২০ মে ২০০২; ২২ বছর আগে (20 May 2002) |
আয়তন | |
• মোট | ১৫,০০৭[5] কিমি২ (৫,৭৯৪ মা২) (১৫৪তম) |
• পানি (%) | নগণ্য |
জনসংখ্যা | |
• ২০২১ আনুমানিক | ১,৩৪০,৫১৩ (১৫৩তম) |
• ২০১৫ আদমশুমারি | ১,১৮৩,৬৪৩[6] |
• ঘনত্ব | ৭৮/কিমি২ (২০২.০/বর্গমাইল) |
জিডিপি (পিপিপি) | ২০২০ আনুমানিক |
• মোট | ৫.৩১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার |
• মাথাপিছু | ৪,০৩১ ডলার[7] |
জিডিপি (মনোনীত) | ২০২০ আনুমানিক |
• মোট | ১.৯২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার |
• মাথাপিছু | ১,৪৫৬ ডলার[7] |
জিনি (২০১৪) | ২৮.৭[8] নিম্ন |
মানব উন্নয়ন সূচক (২০১৯) | ০.৬০৬[9] মধ্যম · ১৪১তম |
মুদ্রা | মার্কিন ডলারb (ইউএসডি) |
সময় অঞ্চল | ইউটিসি+৯ (টিএলটি) |
গাড়ী চালনার দিক | বামদিক |
কলিং কোড | +৬৭০ |
আইএসও ৩১৬৬ কোড | TL |
ইন্টারনেট টিএলডি | .tlc |
ওয়েবসাইট timor-leste.gov.tl | |
|
ষোড়শ শতাব্দীতে পূর্ব তিমুর পর্তুগালের উপনিবেশ ছিল এবং ১৯৭৫ সালের ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত পর্তুগিজ তিমুর নামে পরিচিত ছিল, যখন স্বাধীন পূর্ব তিমুরের জন্য বিপ্লবী ফ্রন্ট (ফ্রেটিলিন) এই অঞ্চলটির স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিল। নয় দিন পরে, ইন্দোনেশিয়ার সামরিক বাহিনী এটি আক্রমণ করে এবং দখল করে নেয়; পরের বছর এটিকে ইন্দোনেশিয়ার ২৭তম প্রদেশ হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছিল। পূর্ব তিমুরের ইন্দোনেশীয় দখলকে বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী (বিশেষ করে ফ্রেটিলিন) এবং ইন্দোনেশীয় সেনাবাহিনীর মধ্যে কয়েক দশক ধরে চলা সহিংস দ্বন্দ্ব দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছিল।
১৯৯৯ সালে, জাতিসংঘের পৃষ্ঠপোষকতায় স্ব-নিয়ন্ত্রণ আইন অনুসরণ করে ইন্দোনেশিয়া এই অঞ্চলটির নিয়ন্ত্রণ ত্যাগ করেছিল। ২০০২ সালের ২০ মে তিমুর-লেস্তে হিসাবে এটি একবিংশ শতাব্দীর প্রথম নতুন সার্বভৌম রাষ্ট্র হয়ে ওঠে এবং জাতিসংঘ[14] ও পর্তুগিজ ভাষার দেশের সম্প্রদায়ে যোগদান করে।[15] ২০১১ সালে, পূর্ব তিমুর দক্ষিণ–পূর্ব এশীয় জাতি সংস্থা (আসিয়ান) এর একাদশ সদস্য হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করে।[16] এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দুটি খ্রিস্টান প্রধান দেশগুলির মধ্যে একটি, অন্যটি হল ফিলিপাইন,[17] পাশাপাশি এটি এশিয়ার একমাত্র দেশ যা সম্পূর্ণরূপে দক্ষিণ গোলার্ধে অবস্থিত।[18]