Loading AI tools
ভারতীয় রেলের ষোলোটি রেল অঞ্চল বা জোনের একটি উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
পূর্ব উপকূল রেল বা পূর্ব তট রেল হল ভারতীয় রেলের ১৮টি রেল অঞ্চল বা জোনের একটি। ১ এপ্রিল ২০০৩-এ এই রেল অঞ্চলটি স্থাপিত হয়।
 | |
 ১৫-পূর্ব উপকূল রেল | |
| রাজ্য | ওড়িশা, ছত্তীসগঢ় ও অন্ধ্রপ্রদেশ |
|---|---|
| কার্যকাল | ২০০৩–বর্তমান |
| পূর্বসূরি | দক্ষিণ পূর্ব রেল |
| প্রধান কার্যালয় | ভুবনেশ্বর |
| ওয়েবসাইট | পূর্ব উপকূলীয় রেলের সরকারি ওয়েবসাইট |
ওড়িশা রাজ্যের সমগ্র অংশ, উত্তর-পূর্ব অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের শ্রীকাকুলাম, বিজয়নগরম ও বিশাখাপত্তনম জেলা এবং ছত্তীসগঢ় রাজ্যের বাস্তার ও দান্তেওয়াড়া জেলা এই রেল অঞ্চলের অন্তর্গত। ওড়িশার ভুবনেশ্বরে এই রেল কর্তৃপক্ষের প্রধান কার্যালয় অবস্থিত।
পূর্ব উপকূল রেলের তিনটি বিভাগ হল: খুরদা রোড রেল বিভাগ, সম্বলপুর রেল বিভাগ ও বিশাখাপত্তনম রেল বিভাগ।
বর্তমান পূর্ব উপকূল রেল অঞ্চলটি ১৮৮৮ সালের ১ নভেম্বর চালু হওয়া পূর্বতন ইস্ট কোস্ট রেলওয়ের একটি সংক্ষেপিত রূপ। ১৯৫৫ সালের ১ অগস্ট অবিভক্ত পূর্বাঞ্চল থেকে বেঙ্গল-নাগপুর রেলওয়েকে পৃথক করে নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় দক্ষিণ পূর্ব রেল। এই সময় দক্ষিণ পূর্ব রেল ছয়টি বিভাগে বিভক্ত ছিল: নাগপুর, বিলাসপুর, চক্রধরপুর, খড়গপুর, আদ্রা এবং খুরদা রোড। ১৯৬২ সালের অক্টোবরে ওয়ালটেয়ার বিভাগটি এই অঞ্চলের এক্তিয়ারভুক্ত হয়।
১৯৯৬ সালের ৮ অগস্ট প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এইচ. ডি. দেবেগৌড়া কর্তৃক যে সাতটি নতুন রেল অঞ্চল উদ্বোধন করেন তার মধ্যে অন্যতম পূর্ব উপকূলীয় রেল। প্রথমে শুধুমাত্র খুরদা রোড বিভাগটিই এই রেলের সঙ্গে যুক্ত করা হয়। ২০০৩ সালের ১ এপ্রিল এই রেল অঞ্চলটি সম্পূর্ণরূপে কার্যকর হয়। প্রকৃতপক্ষে, দক্ষিণ পূর্ব রেলের খুরদা রোড, সম্বলপুর ও ওয়ালটেয়ার বিভাগ তিনটি নিয়েই গঠিত হয় পূর্ব উপকূলীয় রেল।
৪,৬০০ কিলোমিটার রেল ট্র্যাক ও ৪২,৫১২ রুট কিলোমিটার দীর্ঘ পূর্ব উপকূলীয় রেলের কর্মীসংখ্যা প্রায় ৪৪,০০০। ২,২০০ কিলোমিটার পথ বিদ্যুদায়িত। এই রেল অঞ্চলে ১৮৪টি রেল স্টেশন আছে।
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.
