জমিয়ত উলামায়ে ইসলাম (ফ)
পাকিস্তানের প্রধান ইসলামি রাজনৈতিক দল / From Wikipedia, the free encyclopedia
জমিয়ত উলামায়ে ইসলাম (ফ) ( উর্দু : (جمیعت علمائے اسلام (ف ইংরেজি : Assembly of Islamic Clerics;[1] পাকিস্তানের একটি সুন্নি দেওবন্দি রাজনৈতিক দল। ১৯৪৫ সালে জমিয়ত উলামায়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয়, ১৯৮৮ সালে একটি দলীয় বিভক্তির ফলস্বরূপ, একটি পক্ষ ফজলুর রহমানের পক্ষ নেয়।
জমিয়ত উলামায়ে ইসলাম পাকিস্তান | |
---|---|
সংক্ষেপে | জমিয়ত(ফ) |
সভাপতি | মাওলানা ফজলুর রহমান |
প্রতিষ্ঠাতা | শাব্বির আহমেদ উসমানি |
সিনেট নেতা | আবদুল গফুর হায়দারী |
প্রতিষ্ঠা | ১৯৪৫ (1945) |
পূর্ববর্তী | জমিয়ত উলামায়ে ইসলাম |
সদর দপ্তর | ডেরা ইসমাঈল খান,পাকিস্তান |
ছাত্র শাখা | জমিয়ত ত্বলাবায়ে ইসলাম |
সদস্যপদ (২০১৯) | ৩০ লক্ষ |
ভাবাদর্শ | ইসলামবাদ ধর্মীয় রক্ষণশীলতা সামাজিক রক্ষণশীলতা |
রাজনৈতিক অবস্থান | ডানপন্থী |
জাতীয় অধিভুক্তি | মুত্তাহিদা মজলিসে আমেলা |
সিনেট | ৪ / ১০৪
|
জাতীয় সংসদ | ১৪ / ৩৪২
|
বেলুচিস্তান সংসদ | ১১ / ৬৫
|
খাইবার পাখতুনখোয়া সংসদ | ১৫ / ১৪৫
|
সিন্ধু সংসদ | ০ / ১৬৮
|
পাঞ্জাব সংসদ | ০ / ৩৭১
|
গিলগিত-বালতিস্তান সংসদ | ১ / ৩৩
|
আজাদ কাশ্মীর সংসদ | ০ / ৪৯
|
নির্বাচনী প্রতীক | |
দলীয় পতাকা | |
ওয়েবসাইট | |
www |
জমিয়ত (ফ) ২০১৩ সালের হিসেবে পাকিস্তানের ৫ ম বৃহত্তম দল, জনপ্রিয় ভোট ৩.২%, জাতীয় পরিষদে ২৭২টি সাধারণ আসনের মধ্যে ১৫ টি জিতেছে। এটি দক্ষিণ খাইবার পাখতুনখোয়া এবং বেলুচিস্তানের উত্তরাঞ্চলে পুরোপুুুুুুুুরিভাবে বিস্তৃত। সামিউল হকের নেতৃত্বে জমিয়ত (স) দলটি খাইবার পাখতুনখোয়াতে আঞ্চলিকভাবে তাৎপর্যপূর্ণ তবে জাতীয় পর্যায়ে তার কোন প্রতিনিধিত্ব নেই। ১৯৮০ এর দশকে আফগানিস্তান যুদ্ধে মুজাহিদীন সংগঠনগুলিকে সমর্থন করার জন্য রাষ্ট্রপতি জিয়া-উল-হকের নীতি নিয়ে মতবিরোধের কারণে দু'টি গ্রুপে জমিয়তের বিভাজন হয়েছিল। ২০০৮ সালে জমিয়ত(ন) নামে পরিচিত একটি সাম্প্রতিক দল গঠিত হয়, যা জাতীয় পর্যায়ে অনুপস্থিত ।