কর্দোবা খিলাফত
From Wikipedia, the free encyclopedia
কর্ডোভা খিলাফত (আরবি: خلافة قرطبة; trans. Khilāfat Qurṭuba) ছিল ৯২৯ থেকে ১০৩১ সাল পর্যন্ত ইবেরিয়ান উপদ্বীপ ও উত্তর আফ্রিকার কিছু অংশে শাসনকারী কর্ডোভা ভিত্তিক উমাইয়া রাজবংশ। পূর্বে এই অঞ্চলে উমাইয়া বংশীয় কর্ডোভা আমিরশাহী (৭৫৬-৯২৯) বহাল ছিল। এই যুগটি বাণিজ্য ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে অগ্রগতি সাধিত হয়। এসময় বিখ্যাত কর্দোবা মসজিদ নির্মিত হয়েছিল। ৯২৯ সালের জানুয়ারি তৃতীয় আবদুর রহমান নিজেকে কর্ডোভার খলিফা ঘোষণা করেন।[3] ইতিপূর্বে তার মূল উপাধি ছিল কর্ডোভার আমির। তৃতীয় আবদুর রহমান উমাইয়া রাজপরিবারের একজন সদস্য ছিলেন। ৭৫৬ সাল থেকে তারা কর্ডোভার আমির হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
কর্ডোভা খিলাফত خلافة قرطبة Khilāfat Qurṭuba (আরবি) | |||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
৯২৯–১০৩১ | |||||||||||
পতাকা | |||||||||||
কর্ডোভা খিলাফত (সবুজ), আনু. ১০০০ খ্রিষ্টাব্দে। | |||||||||||
রাজধানী | কর্ডোভা | ||||||||||
প্রচলিত ভাষা | ধ্রুপদি আরবি, বার্বার, মোজারাবিক, মধ্যযুগীয় হিব্রু | ||||||||||
সরকার | রাজতন্ত্র | ||||||||||
কর্ডোভার খলিফা | |||||||||||
• ৯২৯ – ৯৬১ | তৃতীয় আবদুর রহমান | ||||||||||
ইতিহাস | |||||||||||
৯২৯ | |||||||||||
• তাইফা রাজ্যে বিভক্ত | ১০৩১ | ||||||||||
আয়তন | |||||||||||
১,০০০ est.[2] | ৬,০০,০০০ বর্গকিলোমিটার (২,৩০,০০০ বর্গমাইল) | ||||||||||
| |||||||||||
বর্তমানে যার অংশ | জিব্রাল্টার (যুক্তরাজ্য) মরক্কো পর্তুগাল স্পেন |
আন্দালুসের ফিতনা বলে পরিচিত এক গৃহযুদ্ধের ফলে খিলাফত দুর্বল হয়ে পড়ে। দ্বিতীয় হিশামের বংশধর ও তার আল মনসুরের উত্তরাধিকারিদের মধ্যে এই যুদ্ধ হয়। ১০৩১ সালে কয়েক বছরব্যাপী যুদ্ধের পর খিলাফত ভেঙে পড়ে এবং তাইফা নামক বেশ কিছু স্বাধীন রাজ্যের উদ্ভব হয়।[4]