![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/4/4a/I_Osman.jpg/640px-I_Osman.jpg&w=640&q=50)
প্রথম উসমান
উসমানীয় রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা / From Wikipedia, the free encyclopedia
প্রথম উসমান বা উসমান গাজী (উসমানীয় তুর্কি: عثمان غازى উসমান গাজী, উসমান বে বা উসমান আল্প; মৃত্যু ১৩২৩/১৩২৪)[1][3][lower-alpha 1] ছিলেন উসমানীয় সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা। তার জীবনের শুরুর দিকে ছোটো একটি তুর্কমেন রাজত্ব ছিলো।[5] তার বেইলিক তার মৃত্যুর পর কয়েক শতাব্দীতে একটি বিশাল সাম্রাজ্যে রূপান্তরিত হয়েছিলো।[6] প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার পরপরই সালতানাত বিলুপ্ত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত এ সাম্রাজ্য টিকে ছিলো।
![]() | এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি পরিবর্ধন বা বড় কোনো পুনর্গঠনের মধ্যে রয়েছে। এটির উন্নয়নের জন্য আপনার যে কোনো প্রকার সহায়তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। যদি এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি কয়েকদিনের জন্য সম্পাদনা করা না হয়, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক এই টেমপ্লেটটি সরিয়ে ফেলুন। ২ সেকেন্ড আগে ইউনুছ মিঞা (আলাপ | অবদান) এই নিবন্ধটি সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন। (হালনাগাদ) |
উসমান গাজী عثمان غازى | |||||
---|---|---|---|---|---|
![]() প্রথম ওসমানকে চিত্রিত করে একটি উসমানীয় ক্ষুদ্রচিত্র, আনু. ১৫৮০ খ্রিষ্টাব্দে | |||||
উসমানীয় সাম্রাজ্যের সুলতান | |||||
কার্যকাল | আনু. ১২৯৯ – ১৩২৩/১৩২৪ | ||||
পূর্বসূরি | পদ স্থাপিত | ||||
উত্তরসূরি | প্রথম ওরহান | ||||
কায়ি গোত্রের বে | |||||
কার্যকাল | ১২৮০ - ১২৯৯ | ||||
পূর্বসূরি | আরতুগ্রুল | ||||
উত্তরসূরি | পদ বিলুপ্ত | ||||
আনাতোলিয়ান সেলজুক রাজ্যের সুগুতের বে | |||||
কার্যকাল | আনু. ১২৮০ – আনু. ১২৯৯ | ||||
পূর্বসূরি | আরতুগ্রুল | ||||
উত্তরসূরি | পদ বিলুপ্ত | ||||
জন্ম | অজানা,[1] সম্ভবত আনু. ১২৫৪/১২৫৫ খ্রিষ্টাব্দ[2] সুগুত, আনাতোলিয়া | ||||
মৃত্যু | ১৩২৩/১৩২৪ খ্রিষ্টাব্দ[3] (বয়স ৬৮–৭০) বুরসা, উসমানীয় বেয়লিক | ||||
সমাধি | ওসমান গাজীর সমাধি, ওসমানগাজী, বুরসা প্রদেশ, তুরস্ক | ||||
স্ত্রী | রাবিয়া বালা হাতুন মালহুন হাতুন | ||||
বংশধর | প্রথম ওরহান আলাউদ্দীন পাশা | ||||
| |||||
রাজবংশ | উসমানীয় রাজবংশ | ||||
পিতা | আরতুগ্রুল | ||||
মাতা | হালিমা হাতুন[4] | ||||
ধর্ম | সুন্নি ইসলাম |
ঐতিহাসিক সূত্রের অভাবের কারণে, উসমান এর জীবনের ঘটনাবলি সম্পর্কে খুব কম তথ্যই পাওয়া যায়। উসমানের রাজত্বের একটি লিখিত উৎসও এখন পর্যন্ত টিকে নেই[7] এবং উসমানীয়রা ১৫শ শতাব্দী পর্যন্ত অর্থাৎ তার মৃত্যুর পর ১০০ বছরেরও বেশি সময় পর্যন্ত উসমানের জীবনের ইতিহাস লিপিবদ্ধ করেনি।[8] এই কারণে, ঐতিহাসিকরা তাঁর সম্পর্কে বলা অনেক গল্পের মধ্যে সত্য এবং পৌরাণিক কাহিনীর মধ্যে পার্থক্য করা খুব চ্যালেঞ্জিং বলে মনে করেন।[9] একজন ঐতিহাসিক উসমানের জীবনের সময়কালকে "ব্ল্যাক হোল" অর্থাৎ "কৃষ্ণগহ্বর" হিসাবে বর্ণনা করেছেন।[10]
পরবর্তী উসমানীয় ঐতিহ্য অনুসারে, উসমানের পূর্বপুরুষরা ওঘুজ তুর্কিদের কায়ি গোত্রের বংশধর ছিলেন।[11] তবে, প্রাথমিক উসমানীয়দের অনেক পণ্ডিত এটিকে রাজবংশীয় বৈধতা জোরদার করার উদ্দেশ্যে পরবর্তীকালের মনগড়া হিসাবে বিবেচনা করেন।[11]
১৩শ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে আবির্ভূত অনেক আনাতোলীয় বেইলিকদের মধ্যে উসমানীয় রাজত্ব ছিলো অন্যতম। এশিয়া মাইনরের উত্তরে বিথিনিয়া অঞ্চলে অবস্থিত উসমানের রাজত্ব দুর্বল বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের ওপর আক্রমণ চালানোর জন্য বিশেষভাবে উপযুক্ত ছিলো, যেটাকে তার বংশধররা শেষ পর্যন্ত জয় করতে পেরেছিলো।