আবদুল কাদির বাঙালি কবি, সাহিত্য-সমালোচক ও ছান্দসিক হিসেবে খ্যাত। তার জন্ম বর্তমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার আড়াইসিধা গ্রামে, ১ জুন ১৯০৬ খ্রিষ্টাব্দে। অতি শৈশবে তিনি মাতৃহারা হন। ১৯২৩ খ্রিষ্টাব্দে ব্রাহ্মণবাড়িয়া অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে পাঁচটি বিষয়ে লেটারসহ ম্যাট্রিক পাস করেন। ১৯২৫ এ তিনি ঢাকা ইন্টারমিডিয়েট কলেজ থেকে আইএসসি পাস করেন। অতঃপর তিনি বি.এ. পর্যন্ত অধ্যয়ন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে।
আবদুলকাদির (জন্ম : ১ জুন ১৯০৬ - মৃত্যু : ডিসেম্বর ১৯, ১৯৮৪) বাঙালি কবি, সাহিত্য-সমালোচক ও ছান্দসিক হিসেবে খ্যাত। তার জন্ম বর্তমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার
কর্ণেল আব্দুলকাদির (১৯৪৪ – ২২শে এপ্রিল ২০১৪) হেরাতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নে একজন পাইলট হিসেবে প্রশিক্ষিত হন। ১৯৭৩ সালে তিনি অভ্যুত্থানে
আবদুলকাদির আল-হুসাইনি (আরবি: عبد القادر الحسيني) (১৯০৭ – ৮ এপ্রিল ১৯৪৮) ছিলেন একজন ফিলিস্তিনি আরব জাতীয়তাবাদী ও যোদ্ধা। ১৯৩৩ সালে তিনি গোপন সামরিক সংগঠন
পরকালের ব্যাপারে সফলতা অর্জনের জন্য এগুলো দুটি বড় মাধ্যম। জিলা আল-খাতির:আবদুল-কাদির আল-জিলানি, মনের শুদ্ধিকরণ:শেথা আল-দারগাজেলি ও লাউয়ে ফাতুহি(অনুবাদক)
ক্রুশ্চেভের দেওয়া বক্তব্যের জন্য পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মঞ্জুর কাদিরআব্দুল গাফফার খানকে দেখতে এসেছিলেন।সে সম্পর্কে তিনি বলেন, তিনি চার ঘণ্টা কথা
ছবি উঠে আসে’ তারিকুল ইসলাম মাসুম, ১১ই ফেব্রুয়ারি ২০১৯, চ্যানেল আই আবদুলকাদিরের মতো গবেষক একটি দেশে কমই হয়। তার নজরুল চর্চা ও গবেষণার পরিধি বহু বিস্তৃত।