যুদ্ধ বলতে বোঝায় রাষ্ট্র, সরকার, সমাজ বা আধাসামরিক গোষ্ঠী যেমন ভাড়াটে সৈনিক, বিদ্রোহী এবং মিলিশিয়াদের মধ্যে কোনো প্রকার তীব্র সশস্ত্র সংঘর্ষ। যুদ্ধ বা সামরিক সংগ্রাম সাধারণত নিয়মিত বা অনিয়মিত হতে পারে এবং এটিকে চরম সহিংসতা, আগ্রাসন, ধ্বংস এবং মৃত্যু দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
“ফরাশির সম যোদ্ধা নাহি ভূ-ভারতে” বঙ্গদেশে একবাক্যে বলিত সকলে। সে ফরাশি-যশোরবি সেই দিন হ’তে ক্লাইবের কটাক্ষেতে গেছে অস্তাচলে। বিশেষ তাহার সনে বঙ্গ-সেনাপতি, স্বীয় সৈন্ত যদি যুদ্ধে করেন মিলন, —প্রভঞ্জনসহ সিন্ধু দুর্নিবার-গতি,— পাবক-সহায় হ’বে প্রবল পবন। মুহূর্ত্তে ক্লাইব যুদ্ধে হ’লে সম্মুখীন, উড়াইবে তৃণবৎ যুবা অর্ব্বাচীন।”
[...] ঐ সৈন্যদল আমাদেরই; এই আজাদ-হিন্দ্ ফৌজকে যুদ্ধ শিক্ষা দিয়াছে আমাদেরই ভারতীয় সেনাধ্যক্ষ, সে শিক্ষার ভাষাও ভারতীয় ভাষা। ঐ সৈন্য যে পতাকা বহন করে, তাহা ভারতীয় পতাকা, উহারা যে রণ-বাক্য উচ্চারণ করে তাহা ভারতেরই জাতীয়তা-ব্যঞ্জক। উহার সেনানীগণ সকলেই জাতিতে ভারতীয়। যুদ্ধক্ষেত্রে ইহারা স্বদেশীয় সেনাধ্যক্ষের অধীনে তাহাদেরই আদেশ পালন করে।
মোহিতলাল মজুমদার - জয়তু নেতাজী, ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে বিদেশীর সাহায্য-গ্রহণ।
লেনিন ভেঙেছে রুশে জনস্রোতে অন্যায়ের বাঁধ, অন্যায়ের মুখােমুখি লেনিন প্রথম প্রতিবাদ। আজকেও রুশিয়ার গ্রামে ও নগরে হাজার লেনিন যুদ্ধ করে, মুক্তির সীমান্ত ঘিরে বিস্তীর্ণ প্রান্তরে।
আমার কবিতা যুদ্ধের ঘোষণা, পরাজয়ের জন্য নয়। এটা পরাজিত সৈনিকের হতাশার ডঙ্কা নয়, কিন্তু যুদ্ধ যোদ্ধার জেতার ইচ্ছা। এটা হতাশার বিষণ্ণ কণ্ঠস্বর নয়, বিজয়ের উত্তেজক চিৎকার।
নিউইয়র্ক ৭ সেপ্টেম্বর, ২০০০ - এশিয়া সোসাইটির বার্ষিক নৈশভোজ, অটল বিহারী বাজপেয়ী।
এটা যুদ্ধ। আপনি কি কখনও "ভাল যুদ্ধ" সম্পর্কে শুনেছেন? আমার মনে হয় না কেউ ভালো যুদ্ধের কথা শুনেছে। এটি একটি যুদ্ধ, আপনার সর্বদা হতাহত হয়, আপনার সর্বদা নিরপরাধ মানুষ থাকে, যে কোনও উপায়ে মানুষ হত্যা করা হয়, কেউ বলতে পারে না কিভাবে...