Loading AI tools
জার্মান ফুটবলারার উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
থমাস মুলার (জার্মান: Thomas Müller; জার্মান উচ্চারণ: [ˈtʰoː.mas ˈmʏ.lɐ]) (জন্ম: সেপ্টেম্বর ১৩, ১৯৮৯) হলেন জার্মানির জাতীয় ফুটবল দলের একজন খেলোয়াড়। তিনি একজন স্ট্রাইকার। ফিফার জরিপে ২০১০ এর আসরে সবচেয়ে উদীয়মান তরুণ খেলোয়াড় হলো জার্মানির মিডফিল্ডার থমাস মুলার। একাটি জরিপের মাধ্যমে এ তরুণ খেলোয়াড়কে নির্বাচন করে ফিফা। ২০০৮ সালে ইউরো সেরা মুলার এ আসরে চারটি গোল করে ফেবারিটের তালিকায় চলে আসেন। ২০ বছর বয়সের এ তরুণের এটাই প্রথম বিশ্বকাপ আসর। মেস্কিকো ও ঘানায় লিগ পর্যায়ে সেরা খেলার জন্য ২০১০ এর ফিফা বিশ্বকাপে স্থান করে নেন।
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | থমাস মুলার[1] | |||||||||||||||||||
জন্ম | ১৩ সেপ্টেম্বর ১৯৮৯ | |||||||||||||||||||
জন্ম স্থান | ওয়েলহাম ইন ওবেরনায়ার্ন, পশ্চিম জার্মানি | |||||||||||||||||||
উচ্চতা | ১.৮৬ মিটার (৬ ফুট ১ ইঞ্চি)[2] | |||||||||||||||||||
মাঠে অবস্থান | ফরোয়ার্ড, মিডফিল্ডার | |||||||||||||||||||
ক্লাবের তথ্য | ||||||||||||||||||||
বর্তমান দল | বায়ার্ন মিউনিখ | |||||||||||||||||||
জার্সি নম্বর | ২৫ | |||||||||||||||||||
যুব পর্যায় | ||||||||||||||||||||
১৯৯৩–২০০০ | টিএসভি পাল | |||||||||||||||||||
২০০০–২০০৮ | বায়ার্ন মিউনিখ | |||||||||||||||||||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | ||||||||||||||||||||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) | |||||||||||||||||
২০০৮–২০০৯ | বায়ার্ন মিউনিখ ২ | ৩৫ | (১৬) | |||||||||||||||||
২০০৮– | বায়ার্ন মিউনিখ | ১৬৫ | (৫৮) | |||||||||||||||||
জাতীয় দল‡ | ||||||||||||||||||||
২০০৪–২০০৫ | জার্মানি অনূর্ধ্ব ১৬ | ৬ | (০) | |||||||||||||||||
২০০৭ | জার্মানি অনূর্ধ্ব ১৯ | ৩ | (০) | |||||||||||||||||
২০০৮ | জার্মানি অনূর্ধ্ব ২০ | ১ | (১) | |||||||||||||||||
২০০৯ | জার্মানি অনূর্ধ্ব ২১ | ৬ | (১) | |||||||||||||||||
২০১০– | জার্মানি | ৫৫ | (২২) | |||||||||||||||||
অর্জন ও সম্মাননা
| ||||||||||||||||||||
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ১৭:১৭, ১০ মে ২০১৪ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ২১:৫৫, ৮ জুলাই ২০১৪ (ইউটিসি)[3] তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
২০১০ বিশ্বকাপের মোট ৬টি খেলায় ৫টি গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতা হিসাবে গোল্ডেন বুট পেয়েছেন মুলার। আর ৩ জন ফুটবলার সমসংখ্যক গোল করলেও মুলার অন্যের গোলে ৩ বার সহায়তা করায় এই পুরস্কারটি পান।
ক্লাব পারফরম্যান্স | লিগ | কাপ | মহাদেশীয় | অন্যান্য | সর্বমোট | Ref. | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ক্লাব | লিগ | মৌসুম | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | |
জার্মানি | লিগ | ডিএফবি-পোকাল | ইউরোপ1 | অন্যান্য2 | সর্বমোট | ||||||||
বায়ার্ন মিউনিখ ২ | রিজিওনালিগা সাদ | ২০০৭–০৮ | ৩ | ১ | — | — | — | ১ | ১ | [4] | |||
৩. লিগা | ২০০৮–০৯ | ৩২ | ১৫ | — | ৩২ | ১৫ | [5] | ||||||
সর্বমোট | ৩৫ | ১৬ | — | — | — | ৩৫ | ১৬ | — | |||||
বায়ার্ন মিউনিখ | বুন্দেসলিগা | ২০০৮–০৯ | ৪ | ০ | ০ | ০ | ১ | ১ | — | ৫ | ১ | [5] | |
২০০৯–১০ | ৩৪ | ১৩ | ৬ | ৪ | ১২ | ২ | ৫২ | ১৯ | [6] | ||||
২০১০–১১ | ৩৪ | ১২ | ৫ | ৩ | ৮ | ৩ | ১ | ১ | ৪৮ | ১৯ | [7][8] | ||
২০১১–১২ | ৩৪ | ৭ | ৫ | ২ | ১৪ | ২ | — | ৫৩ | ১১ | [9] | |||
২০১২–১৩ | ২৮ | ১৩ | ৫ | ১ | ১৩ | ৮ | ১ | ১ | ৪৭ | ২৩ | [10] | ||
২০১৩–১৪ | ৩১ | ১৩ | ৫ | ৮ | ১৩ | ৪ | ২ | ১ | ৫১ | ২৬ | [11][12][13][14] | ||
সর্বমোট | ১৬৫ | ৫৮ | ২৬ | ১৮ | ৬১ | ২১ | ৪ | ২ | ২৫৬ | ৯৯ | — | ||
সামগ্রিকভাবে সর্মোমোট | ২০০ | ৭৪ | ২৬ | ১৮ | ৬১ | ২১ | ৪ | ২ | ২৯১ | ১১৫ | — |
১৩ নভেম্বর ২০১৫[15]
জাতীয় দল | বছর | এপস | গোল | |||
---|---|---|---|---|---|---|
জার্মানি | ২০১০ | ১২ | ৫ | |||
২০১১ | ১৩ | ৫ | ||||
২০১২ | ১৩ | ০ | ||||
২০১৩ | ৯ | ৬ | ||||
২০১৪ | ১৫ | ১০ | ||||
২০১৫ | ৬ | ৫ | মোট | ৬৮ | ৩১ |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.