অধিকাংশ ভারতীয় তামিল বসবাস করেন তামিল নাড়ু রাজ্যে। প্রাক্তন ফরাসি ঊপনিবেশ, বর্তমানে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলপুদুচেরিতে তামিলরাই সংখ্যাগুরু। আন্দামান এবং নিকোবার দ্বীপপুঞ্জের জনসংখ্যার কমপক্ষে এক-ষষ্ঠমাংশ তামিল।
ভারতের অন্যান্য অংশেও তামিল সম্প্রদায়ের বসতী রয়েছে। এদের অধিকাংশই সাম্প্রতিক, ঊপনিবেশিক এবং উত্তর-ঊপনিবেশিক আমলের, বিশেষ করে দক্ষিণ কর্নাটকের হেবার এবং মান্দিয়াম তামিল সম্প্রদায় (২৯ লাখ), পুনে, মহারাষ্ট্র (১৪ লাখ), অন্ধ্র প্রদেশ (১২ লাখ), কেরালার পালাক্কাদ (৬ লাখ) এবং দিল্লীর (১ লাখ) — অন্তত মধ্যযুগ থেকে চলে আসছে।[18]
মূল নিবন্ধসমূহ: তামিল ভাষা, তামিল সাহিত্য, শ্রীলঙ্কার তামিল উপভাষা ও শ্রীলঙ্কার তামিল সাহিত্য
তামিলদের তামিল ভাষার প্রতি দৃঢ় অনুরাগ রয়েছে, যা সাহিত্যে প্রায়শই তামিলআননাই , "তামিল মা" নামে পূজিত হয়।[19] এটি ঐতিহাসিকভাবে এখনও অনেকাংশে তামিল পরিচয়ের কেন্দ্রবিন্দু।[20] এটি একটি দ্রাবিড় ভাষা , উত্তর ভারতের ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাগুলির সাথে সামান্য সম্পর্ক রয়েছে । ভাষাটি অন্যান্য দ্রাবিড় ভাষার তুলনায় সংস্কৃত দ্বারা অনেক কম প্রভাবিত হয়েছে এবং যদিও বর্তমানে সংস্কৃত ও ইংরেজি থেকে অনেক শব্দ এই ভাষায় স্থান পেয়েছে, তবুও এটি প্রোটো-দ্রাবিড়ের অনেক বৈশিষ্ট্য সংরক্ষণ করে ।[21] তামিল সাহিত্য যথেষ্ট প্রাচীন। ভারত সরকার কর্তৃক তামিলকে একটি ধ্রুপদী ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্তকে ভিত্তি করে। শাস্ত্রীয় তামিল সাহিত্য, যা গীতিকবিতা থেকে শুরু করে কাব্যতত্ত্ব এবং নৈতিক দর্শনের উপর কাজ করে। অন্যান্য ভারতীয় ভাষার সমসাময়িক এবং পরবর্তী সাহিত্য থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে আলাদা এবং দক্ষিণ এশিয়ার ধর্মনিরপেক্ষ সাহিত্যের প্রাচীনতম অংশের প্রতিনিধিত্ব করে।[22]
Statistic includes all speakers of the Tamil language, as many multi-generation individuals do not speak the language as a mother tongue, but instead as a second or third language.
Note: The Singapore Tamil population data excludes Tamils who were unable to speak and those in one-person households
and households comprising only unrelated persons.
Tamils in Sri Lanka are classified into three ethnicities by the Sri Lankan government, namely Sri Lankan Tamils, Indian Origin Tamils and Sri Lankan Moors who accounted for 11.2%, 4.1% and 9.3% respectively of the country's population in 2011.[10] Indian Origin Tamils were separately classified in the 1911 census onwards, while the Sri Lankan government lists a substantial Tamil-speaking Muslim population as a distinct ethnicity. However, much of the available genealogical evidence suggests that the Sri Lankan Moor community are of Tamil ethnicity, and that the majority of their ancestors were also Tamils who had lived in the country for generations, and had simply converted to Islam from other faiths.[11][12][13] It is also evidenced by the fact that Sri Lankan Moors were not a self-defined group of people and neither did the 'Moor' identity exist before the arrival of Portuguese colonists.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
M. B. Emeneau (১৯৫৬)। "India as a lingustic Area"। Language। 32 (1): 5। ডিওআই:10.2307/410649। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-০৩। Of the four literary Dravidian languages, Tamil has voluminous records dating back at least two millenniaঅজানা প্যারামিটার |month= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
Mohan, Vasundhara (১৯৮৭)। Identity Crisis of Sri Lankan Muslims। Delhi: Mittal Publications। পৃষ্ঠা9–14, 27–30, 67–74, 113–18।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
"Archived copy"(পিডিএফ)। ৩ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল(পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০১৮।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Daniels, Peter T. (২০০৮)। "Writing systems of major and minor languages"। Kachru, Braj B.; Kachru, Yamuna; Sridhar, S.N.। Language in South Asia। Cambridge: Cambridge University Press। পৃষ্ঠা285–308। আইএসবিএন0521781418। at p. 291
Kailasapathy, K. (১৯৭৯), "The Tamil Purist Movement: A Re-Evaluation", Social Scientist, 7 (10): 23–51, জেস্টোর3516775, ডিওআই:10.2307/3516775উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
de Silva, Chandra Richard (১৯৯৭), Sri Lanka – A History (2, illustrated সংস্করণ), Vikas Pub. House, আইএসবিএন978-0-9510710-2-1উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
de Silva, K. M. (২০০৫), A History of Sri Lanka, Colombo: Vijitha Yapa, আইএসবিএন978-955-8095-92-8উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Gadgil, M. & Joshi, N.V. & Shambu Prasad, U.V. & Manoharan, S. & Patil, S. (1997). "Peopling of India." In D. Balasubramanian and N. Appaji Rao (eds.), The Indian Human Heritage, pp.100–129. Hyderabad: Universities Press. আইএসবিএন৮১-৭৩৭১-১২৮-৩.
Mark Jarzombek, "Horse Shrines in Tamil India: Reflections on Modernity", Future Anterior, (4/1), pp 18–36.
Mahadevan, Iravatham (2003). Early Tamil Epigraphy from the Earliest Times to the Sixth Century A.D. Cambridge, Harvard University Press. আইএসবিএন০-৬৭৪-০১২২৭-৫.
Pillai, Suresh B. (1976). Introduction to the study of temple art. Thanjavur: Equator and Meridian.
Ramaswamy, Sumathi (1998). Passions of the Tongue: language devotion in Tamil India 1891–1970. Delhi: Munshiram. আইএসবিএন৮১-২১৫-০৮৫১-৭.
Sastri, K.A. Nilakanta (২০০২) [1955], A history of South India from prehistoric times to the fall of Vijayanagar, New Delhi: Indian Branch, Oxford University Press, আইএসবিএন978-0-19-560686-7উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Sastri, K.S. Ramaswamy (2002). The Tamils: The People, Their History and Culture, Vol. 1: An Introduction to Tamil History and Society. New Delhi: Cosmo Publications. আইএসবিএন৮১-৭৭৫৫-৪০৬-৯.
Sharma, Manorama (2004). Folk India: A Comprehensive Study of Indian Folk Music and Culture, Vol. 11: Tamil Nadu and Kerala. New Delhi: Sundeep Prakashan. আইএসবিএন৮১-৭৫৭৪-১৪১-৪.
Steever, Sanford (১৯৯৮), Steever, Sanford, সম্পাদক, The Dravidian Languages, London: Routledge, আইএসবিএন978-0-415-10023-6উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Wells, Spencer (২০০৪)। The Journey of Man: A Genetic Odyssey। New York, NY: Random House Trade Paperbacks। আইএসবিএন978-0-8129-7146-0।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Patil, S. (1997). "Peopling of India." In D. Balasubramanian and N. Appaji Rao (eds.), The Indian Human Heritage.
Bowers, F. (১৯৫৬)। Theatre in the East – A Survey of Asian Dance and Drama। Grove Press।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Chaitanya, Krishna (১৯৭১)। A history of Malayalam literature। Orient Longman। আইএসবিএন81-250-0488-2।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Hart, G. L. (১৯৭৯)। "The Nature of Tamil Devotion"। Deshpande, M. M.; Hook, P. E.। Aryan and Non-Aryan in India। Ann Arbor। পৃষ্ঠা11–33। আইএসবিএন0-89148-014-5।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Hart, G. L. (১৯৮৭)। "Early Evidence for Caste in South India"। Hockings, P.। Dimensions of Social Life: Essays in honor of David B. Mandelbaum। Mouton Gruyter।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Keay, John (২০০০)। India: A History। New York: Grove Publications। আইএসবিএন978-0-8021-3797-5।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Varadpande, M. L. (১৯৯২)। Loka Ranga: Panorama of Indian Folk Theatre। Abhinav Publications। আইএসবিএন81-7017-278-0।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Zvebil, K. (১৯৭৪)। The Smile of Murugan: On Tamil Literature of South India। Brill। আইএসবিএন90-04-03591-5।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
উইকিমিডিয়া কমন্সে তামিল জাতি সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।