Loading AI tools
স্তন্যপায়ী প্রাণী উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
কাঠবিড়ালী রোডেনশিয়া বর্গের স্কিউরিডে গোত্রের অনেকগুলো ছোট বা মাঝারি আকারের স্তন্যপায়ী প্রজাতির অন্যতম। মূলত এই বর্গের স্কিয়ারাস এবং টামিয়াস্কিয়ারাস প্রজাতিকেই কাঠবিড়ালী বলা হয়। এই প্রজাতি দুটো এশিয়া, আমেরিকা ও ইউরোপের বাসিন্দা এবং এরা ঝাঁপালো লেজ বিশিষ্ট গাছে থাকা কাঠবিড়ালী। উড়ুক্কু কাঠবিড়ালীএবং চিপমঙ্ক, প্রেইরী কুকুর, উডচাক প্রভৃতি মেঠো প্রজাতির কাঠবিড়ালী স্কিউরিডে গোত্রের অন্তর্ভুক্ত। অস্ট্রেলিয়া এবং এন্টার্কটিকা ছাড়া পৃথিবীর সবখানেই কাঠবিড়ালীর দেখা পাওয়া যায়। গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলের কিছু কাঠবিড়ালীর শরীরে সাদা-কালো ডোরা থাকে। কাঠবিড়ালীর সামনের পা দুটো ছোট এবং পেছনের পা দুটো বড় হয়ে থাকে, ফলে এরা খুব সহজেই লাফ দিতে পারে। উড়ুক্কু কাঠবিড়ালীর সামনের পা থেকে পেছনের পা পর্যন্ত শরীরের সাথে লোমশ চামড়া সংযুক্ত থাকে [1]
কাঠবিড়ালী সময়গত পরিসীমা: অন্ত্য ইওসিন—বর্তমান | |
---|---|
পুবের মেটে কাঠবিড়ালী (Sciurus carolinensis) | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Animalia |
পর্ব: | কর্ডাটা |
শ্রেণী: | Mammalia |
বর্গ: | Rodentia |
উপবর্গ: | Sciuromorpha |
পরিবার: | Sciuridae Fischer de Waldheim, 1817 |
উপশ্রেণী ও ট্রাইব | |
|
এরা সাধারণত ছোট প্রাণী প্রায় ৭-১০ সেমি দৈর্ঘ্য এবং ওজনে ১০ গ্রাম হল আফ্রিকান পিগমি কাঠবিড়ালীর আর বড়র দিকে হল লাওশিয়ান বড় উড়্ড়ুক্কু কাঠবিড়ালি দৈর্ঘ্যে ১.০৮ মিটার এবং আলপাইন মারমট যার ওজন হয় ৫-৮ কেজি। কাঠবিড়ালীর শরীর লম্বাটে, ঝোপালো লোমে ঢাকা লেজ আর বড় বড় চোখ দেখতে সুদৃশ্য। সাধারণত তাদের লোম নরম আর মোলায়েম যদিও প্রজাতিভেদে তা চিকন মোটা হয়। তাদের লোমের রং প্রজাতিভেদে অনেক রকম হয়।
বাংলাদেশে আট প্রজাতির কাঠবিড়ালি দেখা যায়। এদের মধ্যে পাঁচডোরা কাঠবিড়ালি ও তিনডোরা কাঠবিড়ালি মানুষের সংস্পর্শে তুলনামূলকভাবে বেশি দেখা যায়।[2]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.