Loading AI tools
বাংলাদেশের বৃহত্তম সংখ্যালঘুর ধর্ম উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
হিন্দুধর্ম হলো বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রচলিত ধর্ম। ২০২২ সালের জনশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৭.৯৫ শতাংশ হলো হিন্দু।[2] জনসংখ্যার দিক থেকে, ভারত ও নেপালের পরেই বাংলাদেশ বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম হিন্দু জনবহুল দেশ |
মোট জনসংখ্যা | |
---|---|
১৩,১৩০,১০৬ (২০২২ আদমশুমারি) (মোট জনসংখ্যার ৭.৯৫%)[1] | |
উল্লেখযোগ্য জনসংখ্যার অঞ্চল | |
ঢাকা বিভাগ | ১৫,৮১,৮২০ (১৩.৫০%) |
চট্টগ্রাম বিভাগ | ২৪,১৯,০১০ (১১.৫২%) |
রাজশাহী বিভাগ | ১৮,৭৪,৯০৪ (১২.৯৭%) |
খুলনা বিভাগ | ৩০,৭২,৭৩৩ (৬.৬১%) |
সিলেট বিভাগ | ২৭,২১,৪১৬ (৬.২৫%) |
রংপুর বিভাগ | ১০,৮১,৫৮৪ (৫.৬৭%) |
বরিশাল বিভাগ | ৯,৬৫,৪৯৬ (৮.২৪%) |
ময়মনসিংহ বিভাগ | ৪,৫৯,৩১৪(৩.৯২%) |
ধর্ম | |
হিন্দুধর্ম | |
ভাষা | |
সংস্কৃত (পবিত্র) বাংলা এবং অন্যান্য আদিবাসী ভাষা |
বাংলাদেশে এই ধর্মের প্রথা ও আচার-অনুষ্ঠান ঐতিহাসিকভাবে প্রতিবেশী ভারতীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের মতো। বস্তুত হিন্দুধর্মের বেশকিছু ধারা ও তত্ত্ব বিভিন্ন ঋষি ও মহাত্মা দ্বারা এই বাংলাদেশেই সৃষ্টি হয়েছে। বলা যায়, হিন্দুধর্ম এই মাটিরই সৃষ্টি, এখানকার আদিতম ধর্ম। উল্লেখ্য, ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পূর্বে বর্তমান বাংলাদেশ ভূখণ্ড (তৎকালীন নাম পূর্ববঙ্গ) ও পশ্চিমবঙ্গ সংযুক্ত অঞ্চল ছিল।
দূর্গাপূজা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় হিন্দু উৎসব। এছাড়াও হিন্দু সমাজে রথযাত্রা, কালী পূজা, লক্ষ্মী পূজা, সরস্বতী পূজা, মনসা পূজা, চড়ক পূজা, শীতলা পূজা, জন্মাষ্টমী, কাত্যায়নী পূজা, বাসন্তী পূজা, শিবপূজা, থানপূজা প্রভৃতি ধর্মানুষ্ঠানের ব্যাপক প্রচলন রয়েছে। বাংলাদেশে এমন কয়েকজন মহাত্মা ও ধর্মগুরু জন্মেছেন, সনাতন ধর্মের নতুন তত্ত্ব প্রদান, সংস্কার ও প্রসারের ক্ষেত্রে যাঁদের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। এঁদের মধ্যে শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র, স্বামী নিগমানন্দ ,স্বামী প্রণবানন্দ, শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর, শ্রী শ্রী জগদ্বন্ধু সুন্দর, মা আনন্দময়ী, শ্রী শ্রী রাম ঠাকুর, শ্রী শ্রী লোকনাথ ব্রহ্মচারী, শ্রী শ্রী বালক ব্রহ্মচারী, মহাত্মা শ্রী শ্রী গুরুনাথ, শ্রী শ্রী চিন্ময়, শ্রী গণেশ পাগল প্রমুখ অন্যতম। চৈতন্যদেবের পিতৃভূমিও ছিল বাংলাদেশে। অনুসারীদের কাছে এঁরা সকলেই পূজিত।
বছর | শতকরা (%) | হিন্দু জনসংখ্যা | মোট জনসংখ্যা | নোট |
---|---|---|---|---|
১৯০১ | ৩৩.০০% | ৯৫,৪৬,২৪০ | ২,৮৯,২৭,৬২৬ | বাংলা অঞ্চল |
১৯১১ | ৩১.৫০% | ৯৯,৩৯,৮২৫ | ৩,১৫,৫৫,৩৬৩ | দেশভাগের আগে |
১৯২১ | ৩০.৬০% | ১,০১,৭৬,০৩০ | ৩,৩২,৫৪,৬০৭ | |
১৯৩১ | ২৯.৪০% | ১,০৪,৬৬,৯৮৮ | ৩,৫৬,০৪,১৮৯ | |
১৯৪১ | ২৮.০০% | ১,১৭,৫৯,১৬০ | ৪,১৯,৯৯,২২১ | |
১৯৫১ | ২২.০৫% | ৯২,৩৯,৬০৩ | ৪,২০,৬২,৪৬২ | পাকিস্তান আমলে |
১৯৬১ | ১৮.৫০% | ৯৩,৭৯,৬৬৯ | ৫,০৮,০৪,৯১৪ | |
১৯৭৪ | ১৩.৫০% | ৯৬,৭৩,০৪৮ | ৭,১৪,৭৮,৫৪৩ | বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর |
১৯৮১ | ১২.১৩% | ১,০৫,৭০,২৪৫ | ৮,৭১,২০,৪৮৭ | |
১৯৯১ | ১০.৫১% | ১,১১,৭৮,৮৬৬ | ১০,৬৩,১৫,৫৮৩ | |
২০০১ | ৯.৬০% | ১,১৮,২২,৫৮১ | ১২,৩১,৫১,৮৭১ | |
২০১১ | ৮.৫৪% | ১,২৭,৩০,৬৫১ | ১৪,৯৭,৭২,৩৬৪ | |
২০২২ | ৭.৯৫% | ১,৩১,৩১,১০৬ | ১৬,৫১,৫৮,৬১৬ |
সূত্র: ভারতের আদমশুমারি ১৯০১-১৯৪১, পূর্ব পাকিস্তান ১৯৫১-১৯৬১ সালের আদমশুমারি, বাংলাদেশ সরকারের আদমশুমারি ১৯৭৪-২০২২[3][4][5][6]
বিভাগ | ২০১১ সালে
(%) |
২০২২ সালে
(%) |
---|---|---|
বরিশাল | ৯.১৬ | ৮.২৪ |
চট্টগ্রাম | ৭.০৫ | ৬.৬১ |
ঢাকা | ৬.২২ | ৬.২৫ |
খুলনা | ১২.৮৫ | ১১.৫২ |
ময়মনসিংহ | - | ৩.৯২ |
রাজশাহী | ৫.৮৮ | ৫.৬৭ |
রংপুর | ১৩.২১ | ১২.৯৭ |
সিলেট | ১৪.০৫ | ১৩.৫০ |
ক্রম | জেলার নাম (বিভাগ) | মোট জনসংখ্যা ২০১১ (১৪,৩৮,২০,১১২) | হিন্দু জনসংখ্যা ২০১১ (১,২৪,৮৩,৮২৯) | শতকরা অনুপাত ২০২২ (৭.৯৫) |
---|---|---|---|---|
১ | গোপালগঞ্জ (ঢাকা) | ১১,৭২,৪১৫ | ৩,৫৩,৭৯৪ | ২৬.৯৮ |
২ | ঠাকুরগাঁও (রংপুর) | ১৩,৯০,০৪২ | ৩,০৯,৪২৩ | ২২.১১ |
৩ | মৌলভীবাজার (সিলেট) | ১৯,১৯,০৬২ | ৪,৭১,৯৭৪ | ২৪.৪৪ |
৪ | মাগুরা (খুলনা) | ৯,১৮,৪১৯ | ১,৬৪,৫৭৮ | ১৫.৬৯ |
৫ | খুলনা (খুলনা) | ২৩,১৮,৫২৭ | ৫,২৫,৭২৭ | ২০.৭৫ |
৬ | দিনাজপুর (রংপুর) | ২৯,৯০,২২৮ | ৫,৮৩,৩৫৩ | ১৯.৪৯ |
৭ | ফরিদপুর (ঢাকা) | ১৯ ১২ ৯৬৯ | ১,৮০,৩৬৬ | ৮.৪৪ |
৮ | বাগেরহাট (খুলনা) | ১৪,৭৬,০৯০ | ২,৭০,৮৭৪ | ১৬.৩৮ |
৯ | যশোর (খুলনা) | ২৭,৬৪,৫৪৭ | ৩,১০,১৮৪ | ১০.১৮ |
১০ | নড়াইল (খুলনা) | ৭,২১,৬৬৮ | ১,৩৪,৫৯৪ | ১৫.৭৮ |
১১ | বরিশাল (বরিশাল) | ২৩,২৪,৩১০ | ২,৭১,৪০৬ | ১০.৭০ |
১২ | চট্টগ্রাম (চট্টগ্রাম) | ৭৬,১৬,৩৫২ | ৮,৬১,৪৯৪ | ১০.৭০ |
১৩ | সাতক্ষীরা (খুলনা) | ১৯,৮৫,৯৫৯ | ৩,৫১,৫৫১ | ১৫.৩৪ |
১৪ | পিরোজপুর (বরিশাল) | ১১,১৩,২৫৭ | ১,৮৬,৮৬৫ | ১৫.১০ |
১৫ | হবিগঞ্জ (সিলেট) | ২০,৮৯,০০১ | ৩,৫২,৪০৭ | ১৫.৮৪ |
১৬ | খাগড়াছড়ি (চট্টগ্রাম) | ৬,১৩,৯১৭ | ১,০৩,১৯৫ | ১৬.৭৫ |
১৭ | ঢাকা (ঢাকা) | ১,২০,৪৩,৯৭৭ | ৫,৬৬,৩৬৮ | ৪.৫৫ |
১৮ | ঝিনাইদহ (খুলনা) | ১৭,৭১,৩০৪ | ২,৯২,৯৭৩ | ৮.৩৮ |
১৯ | মাদারীপুর (ঢাকা) | ১২,১২,১৯৮ | ১,৪১,০৯৭ | ১১.২০ |
২০ | পঞ্চগড় (রংপুর) | ৯,৮৭,৬৪৪ | ১,৬৩,৪০৪ | ১৫.৬৭ |
২১ | নীলফামারী (রংপুর) | ১৮,৩৪,২৩১ | ২,৯৩,৩৮৫ | ১৫.৬৩ |
২২ | ঝালকাঠি (বরিশাল) | ৬,৮২,৬৬৯ | ৬৮,৫৭২ | ৯.২৮ |
২৩ | রংপুর (রংপুর) | ২৮,৮১,০৮৭ | ২,৫৮,৬৮৪ | ৮.৯৩ |
২৪ | লালমনিরহাট (রংপুর) | ১২,৫৬,০৯৯ | ১,৭৪,৫৫৪ | ১২.৯৬ |
২৫ | সুনামগঞ্জ (সিলেট) | ২৪,৬৭,৯৬৮ | ৩,১৯,৩৭৬ | ১১.৬৭ |
২৬ | রাজবাড়ী (ঢাকা) | ১০,৪৯,৭৭৮ | ১,০৬,৯৭৪ | ৯.২৯ |
২৭ | নওগাঁ (রাজশাহী) | ২৬,০০,১৫৭ | ২,৮৭,৯১৯ | ১১.৪৫ |
২৮ | মানিকগঞ্জ (ঢাকা) | ১৩,৯২,৮৬৭ | ১,৩০,০৯৫ | ৮.৯১ |
২৯ | নেত্রকোণা (ময়মনসিংহ) | ২২,২৯,৬৪২ | ২,০৭,৪৩০ | ৮.৬৯ |
৩০ | জয়পুরহাট (রাজশাহী) | ৯,১৩,৭৬৮ | ৮০,৬৯৬ | ৯.০৯ |
৩১ | কক্সবাজার (চট্টগ্রাম) | ২২,৮৯,৯৯০ | ৯৭,৬৪৮ | ৩.৮২ |
৩২ | মুন্সীগঞ্জ (ঢাকা) | ১৪,৪৫,৬৬০ | ১,১৪,৬৫৫ | ৭.৫১ |
৩৩ | বরগুনা (বরিশাল) | ৮,৯২,৭৮১ | ৬৮,৬৭৮ | ৬.৮৭ |
৩৪ | ব্রাহ্মণবাড়িয়া (চট্টগ্রাম) | ২৮,৪০,৪৯৮ | ২,১১,৮৯৯ | ৬.৬৮ |
৩৫ | নরসিংদী (ঢাকা) | ২২,২৪,৯৪৪ | ১,৬৫,৭৬৯ | ৫.৪০ |
৩৬ | সিলেট (সিলেট) | ৩৪,৩৪,১৮৮ | ২,৪৮,১৫৪ | ৭.৩২ |
৩৭ | গাইবান্ধা (রংপুর) | ২৩,৭৯,২৫৫ | ১,৬৭,৮৯৭ | ৬.৯০ |
৩৮ | পটুয়াখালী (বরিশাল) | ১৫,৩৫,৮৫৪ | ১,০৫,৪৯৬ | ৬.২২ |
৩৯ | টাঙ্গাইল (ঢাকা) | ৩৬,০৫,০৮৩ | ২,৪৬,২৩৭ | ৬.৩৬ |
৪০ | চাঁদপুর (চট্টগ্রাম) | ২৪,১৬,০১৮ | ১,৬২,৩১৮ | ৫.৫৫ |
৪১ | শরীয়তপুর (ঢাকা) | ১১,৫৫,৮২৪ | ৪১,৩৩০ | ৩.৩০ |
৪২ | কুড়িগ্রাম (রংপুর) | ২০,৬৯,২৭৩ | ১,৩৫,৪৮৪ | ৬.১৪ |
৪৩ | সিরাজগঞ্জ (রাজশাহী) | ৩,০৯,৭৪৮৯ | ১,৪৭,৫১৪ | ৪.৩৪ |
৪৪ | নাটোর (রাজশাহী) | ১৭,০৬,৬৭৩ | ১,০৩,৭৪৭ | ৫.৭৫ |
৪৫ | বগুড়া (রাজশাহী) | ৩৪,০০,৮৭৪ | ২,০৫,৩৩৩ | ৫.৮০ |
৪৬ | নোয়াখালী (চট্টগ্রাম) | ৩১,০৮,০৮৩ | ১,৪০,৫৪১ | ৪.০৫ |
৪৭ | ফেনী (চট্টগ্রাম) | ১৪,৩৭,৩৭১ | ৮৩,৭৭৩ | ৫.৫২ |
৪৮ | কিশোরগঞ্জ (ঢাকা) | ২৯,১১,৯০৭ | ১,৫৮,৫৩৮ | ৪.৮৪ |
৪৯ | গাজীপুর (ঢাকা) | ৩৪,০৩,৯১২ | ১,৭৬,৫৮২ | ৫.০০ |
৫০ | রাঙ্গামাটি (চট্টগ্রাম) | ৫,৯৫,৯৭৯ | ৩০,২৪৪ | ৫.১০ |
৫১ | নারায়ণগঞ্জ (ঢাকা) | ২৯,৪৮,২১৭ | ১,৪৪,১০৫ | ৪.৭১ |
৫২ | রাজশাহী (রাজশাহী) | ২৫,৯৫,১৯৭ | ১,২২,৩৯৪ | ৪.৫৪ |
৫৩ | কুমিল্লা (চট্টগ্রাম) | ৫৩,৮৭,২৮৮ | ২,৫৮,১০৫ | ৪.৩৩ |
৫৪ | চাঁপাইনবাবগঞ্জ (রাজশাহী) | ১৬,৪৭,৫২১ | ৬৬,৬০২ | ৩.৯২ |
৫৫ | কুষ্টিয়া (খুলনা) | ১৬,৭৬,৯০৬ | ৫৯,০২১ | ২.৭৩ |
৫৬ | ময়মনসিংহ (ময়মনসিংহ) | ৫১,১০,২৭২ | ১,৮৩,০২৬ | ৩.৪২ |
৫৭ | ভোলা (বরিশাল) | ১৭,৭৬,৭৯৫ | ৬১,১৬২ | ২.৮৭ |
৫৮ | লক্ষ্মীপুর (চট্টগ্রাম) | ১৭,২৯,১৮৮ | ৫৯,৪১৭ | ৩.১৯ |
৫৯ | বান্দরবান (চট্টগ্রাম) | ৩,৮৮,৩৩৫ | ১৩,১৩৭ | ৩.৪২ |
৬০ | পাবনা (রাজশাহী) | ২৫,২৩,১৭৯ | ৭৩,৪৮৭ | ২.৫৫ |
৬১ | শেরপুর (ময়মনসিংহ) | ১৩,৫৮,৩২৫ | ৩৪৯৪৪ | ২.৪৩ |
৬২ | চুয়াডাঙা (খুলনা) | ১১,২৯,০১৫ | ২৬,৫১৪ | ২.২৫ |
৬৩ | জামালপুর (ময়মনসিংহ) | ২২,৯২,৬৭৪ | ৩৮,৮৩২ | ১.৫৮ |
৬৪ | মেহেরপুর (খুলনা) | ৬,৫৫,৩৯২ | ৭,৮৭০ | ১.২০ |
২০১১ সালের হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী বাংলাদেশে মোট ৪০৪৩৮টি হিন্দু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান বা মন্দির রয়েছে। অর্থাৎ ২০১১ সালের হিসাব অনুযায়ী প্রতি ৩০৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীদের জন্য একটি করে মন্দির রয়েছে। তবে পারিবারিক মন্দিরের সংখ্যা যুক্ত হলে মন্দিরের এই সংখ্যা লক্ষাধিক হবে।
সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ মন্দির হলো ঢাকেশ্বরী মন্দির, যেটি ঢাকায় অবস্থিত। এই মন্দিরে দুর্গা পূজা এবং কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী খুব সাড়ম্বরে উদযাপিত হয়। ঢাকার অন্যান্য প্রধান মন্দির হল রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন, জয় কালী মন্দির, লক্ষ্মী নারায়ণ মন্দির, স্বামীবাগ ইসকন মন্দির, রমনা কালীবাড়ি মন্দির, লোকনাথ মন্দির, হাতিরঝিল শ্রীচৈতন্য মন্দির, সিদ্ধেশ্বরী কালীমন্দির, শনির আখড়া, ভোলানন্দগিরি আশ্রম ও মন্দির প্রভৃতি।[8]
উনিশ শতকের গোড়ার দিকে নির্মিত, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কাল ভৈরব মন্দির, দেশের বৃহত্তম দেবতা শিব রয়েছে। বাংলাদেশের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য হিন্দু মন্দির এবং আশ্রমগুলো হল চন্দ্রনাথ মন্দির, আদিনাথ মন্দির, আদিনাথ মন্দির, সুগন্ধা, যশোরেশ্বরী কালী মন্দির, পঞ্চ রত্ন গোবিন্দ মন্দির, ভবানীপুর শক্তিপিঠ, শ্যামনগর শক্তিপীঠ, চত্তেশ্বরী মন্দির, ধামরাই জগন্নাথ রথ, পুঠিয়া মন্দির কমপ্লেক্স, কান্তাজিউ মন্দির, কুমিল্লা জগন্নাথ মন্দির, কালিয়াজেউ মন্দির, শ্রীশাইল, বিশ্বনাথ মন্দির, বোরো কালী বাড়ি মন্দির, মুক্তাগাছ শিব মন্দির, শ্যামসুন্দর মন্দির, চন্দ্রাবতী মন্দির, লালমাই চণ্ডী মন্দির, জোড়বাংলা মন্দির, সোনারং যমজ মন্দির, জগন্নাথ মন্দির, পাবনা, রাজা কংসনারায়ণের মন্দির, বরোদি লোকেনাথ আশ্রম, ওড়াকান্দি শ্রী হরিদাঁদ মন্দির, ফরিদপুরের শ্রী জগদ্বন্ধু সুন্দরের শ্রীঅঙ্গণ, শ্রী সত্যনারায়ণ সেবা মন্দির, ওয়াহেদপুর গিরি ধাম, চট্টগ্রামে রামকৃষ্ণ সেবাশ্রম, চৌমুহনীর রাম ঠাকুর আশ্রম, চট্টগ্রামের কৈবল্যধাম, পাবনার হিমায়েতপুর ঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের সৎসঙ্গ মন্দির, খুলনার ধর্মসভা মন্দির, যশোরের প্রেমবাগ মন্দির, বগুড়ার শ্রী অরবিন্দ মন্দির, চুকনগরের (খুলনা) নিমতলা মন্দির, মাদারীপুরের প্রণব মঠ ইত্যাদি।
ধারণা করা হয় যে, সেন রাজবংশের রাজা বল্লাল সেন ১২শ শতাব্দীতে এটি প্রতিষ্ঠা করেন।
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.